সিলেট প্রতিনিধি: প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর বাড়ির সামনে সশস্ত্র মহড়ার কারণে সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আফতাব হোসেন খানের প্রার্থিতা বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বুধবার নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলম এ সংক্রান্ত শুনানি শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

আফতাব ওই ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর এবং সিলেট মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি। এ ঘটনায় গত সোমবার আফতাবকে নোটিশ দিয়ে নির্বাচন কমিশনে তলব করা হয়।

সোমবার নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ পরিচালক শরিফুল আলম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সিলেট সিটি করপোরেশনের ৭ নম্বর সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আফতাব হোসেন খানের (ঘুড়ি প্রতীক) বিরুদ্ধে, লোকজনসহ অপর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর বাড়ির সামনে সশস্ত্র মহড়া করার বিষয়ে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

শুনানি শেষে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘মামলা, এজাহার, ভিডিও ফুটেজ ও প্রার্থীর আইনজীবীদের বক্তব্য শুনে প্রতীয়মান হয়েছে, তিনি আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এজন্য তার প্রার্থিতা বাতিল করেছেন নির্বাচন কমিশন।’

নির্বাচনী আচরণ বিধিমালা’র ৩০ অনুচ্ছেদ লঙ্ঘনের জন্য আফতাবের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, কোনো প্রার্থী বা তার পক্ষে অস্ত্র, অর্থ, পেশীশক্তি কিংবা স্থানীয় ক্ষমতা দ্বারা নির্বাচন প্রভাবিত করা যাবে না। ইসির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে আফতাবের। তবে এই সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর তার কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

গত ৬ জুন সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ৭ নম্বর ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সায়ীদ মো. আবদুল্লাহ’র বাসার সামনে ৭-৮টি মোটরসাইকেলসহ ২০-২৫ জন যুবক মহড়া দেয়। এ সময় মোটরসাইকেল থেকে এক যুবক ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী সাঈদ মো. আবদুল্লাহর বাসার দিকে আগ্নেয়াস্ত্র তাক করে ভীতি প্রদর্শন করে।

সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেছে, মহড়ায় অংশ নেওয়া যুবকদের সঙ্গে ওই ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর আফতাব হোসেন খানও ছিলেন। এ ঘটনায় গত শুক্রবার নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ এবং পরে বিমানবন্দর থানায় আফতাব হোসেন খানকে প্রধান আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন সাঈদ আবদুল্লাহ। মামলার পর থেকে কাউন্সিলর আফতাব হোসেন খান আত্মগোপনে চলে যান। আফতাবের তিন সহযোগীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

এরপর তিনি উচ্চ আদালতে হাজির হয়ে আগাম জামিন প্রার্থনা করেন। বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেইন ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ তার ছয় সপ্তাহের অর্ন্তবর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করেন।

ওই অভিযোগ ও এজাহারের ভিত্তিতে রিটার্নিং কর্মকর্তা তদন্ত করে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন দাখিল করেছেন যেখানে ঘটনাটির সত্যতা পাওয়া যায়। পরে বুধবার শুনানি শেষে নির্বাচন কমিশন তার প্রার্থিতা বাতিল করে দেয়।

সিলেট প্রতিনিধি: প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর বাড়ির সামনে সশস্ত্র মহড়ার কারণে সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আফতাব হোসেন খানের প্রার্থিতা বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বুধবার নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলম এ সংক্রান্ত শুনানি শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

আফতাব ওই ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর এবং সিলেট মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি। এ ঘটনায় গত সোমবার আফতাবকে নোটিশ দিয়ে নির্বাচন কমিশনে তলব করা হয়।

সোমবার নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ পরিচালক শরিফুল আলম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সিলেট সিটি করপোরেশনের ৭ নম্বর সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আফতাব হোসেন খানের (ঘুড়ি প্রতীক) বিরুদ্ধে, লোকজনসহ অপর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর বাড়ির সামনে সশস্ত্র মহড়া করার বিষয়ে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

শুনানি শেষে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘মামলা, এজাহার, ভিডিও ফুটেজ ও প্রার্থীর আইনজীবীদের বক্তব্য শুনে প্রতীয়মান হয়েছে, তিনি আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এজন্য তার প্রার্থিতা বাতিল করেছেন নির্বাচন কমিশন।’

নির্বাচনী আচরণ বিধিমালা’র ৩০ অনুচ্ছেদ লঙ্ঘনের জন্য আফতাবের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, কোনো প্রার্থী বা তার পক্ষে অস্ত্র, অর্থ, পেশীশক্তি কিংবা স্থানীয় ক্ষমতা দ্বারা নির্বাচন প্রভাবিত করা যাবে না। ইসির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে আফতাবের। তবে এই সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর তার কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

গত ৬ জুন সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ৭ নম্বর ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সায়ীদ মো. আবদুল্লাহ’র বাসার সামনে ৭-৮টি মোটরসাইকেলসহ ২০-২৫ জন যুবক মহড়া দেয়। এ সময় মোটরসাইকেল থেকে এক যুবক ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী সাঈদ মো. আবদুল্লাহর বাসার দিকে আগ্নেয়াস্ত্র তাক করে ভীতি প্রদর্শন করে।

সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেছে, মহড়ায় অংশ নেওয়া যুবকদের সঙ্গে ওই ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর আফতাব হোসেন খানও ছিলেন। এ ঘটনায় গত শুক্রবার নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ এবং পরে বিমানবন্দর থানায় আফতাব হোসেন খানকে প্রধান আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন সাঈদ আবদুল্লাহ। মামলার পর থেকে কাউন্সিলর আফতাব হোসেন খান আত্মগোপনে চলে যান। আফতাবের তিন সহযোগীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

এরপর তিনি উচ্চ আদালতে হাজির হয়ে আগাম জামিন প্রার্থনা করেন। বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেইন ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ তার ছয় সপ্তাহের অর্ন্তবর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করেন।

ওই অভিযোগ ও এজাহারের ভিত্তিতে রিটার্নিং কর্মকর্তা তদন্ত করে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন দাখিল করেছেন যেখানে ঘটনাটির সত্যতা পাওয়া যায়। পরে বুধবার শুনানি শেষে নির্বাচন কমিশন তার প্রার্থিতা বাতিল করে দেয়।