নিজস্ব প্রতিবেদক: বাকলিয়া কল্পলোক মিডিয়া টাওয়ার সাংবাদিক ফ্ল্যাট মালিক স্টীয়ারিং কমিটির বর্ধিত সভা আজ শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১ টায় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত হয়।
ফ্ল্যাট মালিক স্টীয়ারিং কমিটির চেয়ারম্যান মইনুদ্দীন কাদেরী শওকতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ও স্টীয়ারিং কমিটির সম্পাদক, রাষ্ট্রের অন্যতম আইন কর্মকর্তা, সাংবাদিক মোঃ আবিদ হোসেনের সঞ্চালনায় সভায় সাংবাদিক ফ্ল্যাট মালিকদের বিভিন্ন সমস্যার উপর আলোকপাত করে বক্তব্য রাখেন মাখন লাল সরকার, এ.কে.এম কামরুল ইসলাম চৌধুরী, দেবপ্রসাদ দাশ দেবু, প্রদীপ নন্দী, স.ম. ইব্রাহিম, জাকির হোসেন লুলু, পারভেজ ফারুকী, রোকসারুল ইসলাম, রনজিত কুমার দে, প্রভাত বড়য়া প্রমুখ।
সভায় বলা হয় ঢাকা-চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রায় নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান সুউচ্চ আবাসিক ও বানিজ্য ভবন নির্মাণ করে মানুষের আবাসন সমস্যার সমাধান করছে। পেশাজীবীরাও ভাল, বিশ্বাস ও নির্ভরযোগ্য নির্মাণ প্রতিষ্ঠানকে যৌথভাবে নির্মাণের দায়িত্ব দিয়ে নির্মিত ভবন, ফ্ল্যাট বুঝে পেয়েছেন। যে সব প্রতিষ্ঠান যথাসময়ে ফ্ল্যাট-ভবন বুঝিয়ে দিতে পারেনি- তারা চুক্তি ও আইন অনুযায়ী প্রাপ্য ঘরভাড়া পরিশোধ করে। কেবল চট্টগ্রামে জেনেসিস নামের নির্মাণ প্রতিষ্ঠানই সীমাহীন লোভ ও নির্মাণ দুর্নীতির কারণে চট্টগ্রামের সাংবাদিকদের মধ্যে বিপর্যয় ঘটিয়েছে।
নেতৃবৃন্দরা বলেন, যে উদ্দেশ্যে নির্মাণ প্রতিষ্ঠান জেনেসিসকে পাওয়ার অব এটর্নী দেওয়া হয়েছিল সে উদ্দেশ্য বাস্তবায়ণ করতে পারেনি। রেজিস্ট্রার্ড চুক্তি ও এই নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ভঙ্গ করেছে। সম্পূর্ণ ঘটনা প্রবাহ, পরিবেশ, পরিস্থিতির আলোকে নির্মাণ প্রতিষ্ঠান জেনেসিসের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সভায় কল্পলোক মিডিয়া টাওয়ার বরাদ্দপ্রাপ্ত সকল সাংবাদিক ফ্ল্যাট মালিক ঐক্যমত পোষণ করেন।
সভায় চট্টগ্রাম সাংবাদিক কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটির ব্যবস্থাপনা কমিটির নির্বাচন নিয়ে সমবায় দপ্তরের টালবাহানায় উদ্বেগ প্রকাশ করা বলা হয়। কতিপয় দুর্নীতিবাজ, নীতিভ্রষ্ট সাংবাদিকের যোগসাজশে সমবায় দপ্তর বার বার নির্বাচন দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। সাংবাদিক সদস্যদের মধ্য থেকে অন্তর্বর্তী ব্যবস্থাপনা কমিটি ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করে দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করে নির্বাচিত ব্যবস্থাপনা কমিটির হাতে দায়িত্ব অর্পণের জন্য চট্টগ্রামের সাংবাদিকেরা জেলা সমবায় কর্মকর্তাকে আহ্বান জানালেও তিনি রহস্যজনকভাবে, অদৃশ্য সুঁতার টানে নিরবতা অবলম্বন করে আসছেন। এতে চট্টগ্রামের শত শত সাংবাদিক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আইন ও বিধি অনুযায়ী অবিলম্বে চট্টগ্রাম সাংবাদিক কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটির নির্বাচনের ব্যবস্থা করার জন্য সমবায় দপ্তরকে সভার পক্ষ থেকে তাগিদ দেওয়া হয়।
সভায় দুঃখ প্রকাশ করে বলা হয়, তিন বছর ধরে নির্বাচিত কমিটি না থাকায় চট্টগ্রাম সাংবাদিক কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটির অফিস বন্ধ রয়েছে। দীর্ঘদিন অফিস বন্ধ থাকায় সোসাইটির শত শত কোটি টাকার সম্পত্তির দলিল-নথি স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সমবায় দপ্তর নির্বাচন দিতে ব্যর্থ হওয়ার কারণে অফিস বন্ধ থাকায় এই ক্ষতি হচ্ছে। দলিল-নথি নষ্ট হলে এর পুরো দায়ভার জেলা সমবায় দপ্তরকে বহন করতে হবে এবং তারাই দায়ী থাকবে বলে সভায় অভিমত ব্যক্ত করা হয়।
সভায় ক্ষোভ ও হুঁশিয়ারী দিয়ে বলা হয়, বিগত শতাব্দির আশির দশকে রাষ্ট্র থেকে পাওয়া ১৬ একর ভূমিসহ পরবর্তী পাওয়া চট্টগ্রাম সাংবাদিক হাউজিং সোসাইটির প্রতি ইঞ্চি জমি ও ফ্ল্যাট রক্ষা করা হলে সংঘবদ্ধ প্রচেষ্টা ও স্বতঃস্ফূর্ততা দিয়ে। দুষ্ট ও বেইমান চক্র প্রচার করছে আন্দোলনরত সংবাদিকদের মন মরে গেছে। চট্টগ্রামের সংগ্রামী সাংবাদিক সমাজ যথাসময়ে দেখিয়ে দেবে মরা মানুষগুলোতে কেমন জীবন এসেছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক: বাকলিয়া কল্পলোক মিডিয়া টাওয়ার সাংবাদিক ফ্ল্যাট মালিক স্টীয়ারিং কমিটির বর্ধিত সভা আজ শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১ টায় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত হয়।
ফ্ল্যাট মালিক স্টীয়ারিং কমিটির চেয়ারম্যান মইনুদ্দীন কাদেরী শওকতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ও স্টীয়ারিং কমিটির সম্পাদক, রাষ্ট্রের অন্যতম আইন কর্মকর্তা, সাংবাদিক মোঃ আবিদ হোসেনের সঞ্চালনায় সভায় সাংবাদিক ফ্ল্যাট মালিকদের বিভিন্ন সমস্যার উপর আলোকপাত করে বক্তব্য রাখেন মাখন লাল সরকার, এ.কে.এম কামরুল ইসলাম চৌধুরী, দেবপ্রসাদ দাশ দেবু, প্রদীপ নন্দী, স.ম. ইব্রাহিম, জাকির হোসেন লুলু, পারভেজ ফারুকী, রোকসারুল ইসলাম, রনজিত কুমার দে, প্রভাত বড়য়া প্রমুখ।
সভায় বলা হয় ঢাকা-চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রায় নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান সুউচ্চ আবাসিক ও বানিজ্য ভবন নির্মাণ করে মানুষের আবাসন সমস্যার সমাধান করছে। পেশাজীবীরাও ভাল, বিশ্বাস ও নির্ভরযোগ্য নির্মাণ প্রতিষ্ঠানকে যৌথভাবে নির্মাণের দায়িত্ব দিয়ে নির্মিত ভবন, ফ্ল্যাট বুঝে পেয়েছেন। যে সব প্রতিষ্ঠান যথাসময়ে ফ্ল্যাট-ভবন বুঝিয়ে দিতে পারেনি- তারা চুক্তি ও আইন অনুযায়ী প্রাপ্য ঘরভাড়া পরিশোধ করে। কেবল চট্টগ্রামে জেনেসিস নামের নির্মাণ প্রতিষ্ঠানই সীমাহীন লোভ ও নির্মাণ দুর্নীতির কারণে চট্টগ্রামের সাংবাদিকদের মধ্যে বিপর্যয় ঘটিয়েছে।
নেতৃবৃন্দরা বলেন, যে উদ্দেশ্যে নির্মাণ প্রতিষ্ঠান জেনেসিসকে পাওয়ার অব এটর্নী দেওয়া হয়েছিল সে উদ্দেশ্য বাস্তবায়ণ করতে পারেনি। রেজিস্ট্রার্ড চুক্তি ও এই নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ভঙ্গ করেছে। সম্পূর্ণ ঘটনা প্রবাহ, পরিবেশ, পরিস্থিতির আলোকে নির্মাণ প্রতিষ্ঠান জেনেসিসের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সভায় কল্পলোক মিডিয়া টাওয়ার বরাদ্দপ্রাপ্ত সকল সাংবাদিক ফ্ল্যাট মালিক ঐক্যমত পোষণ করেন।
সভায় চট্টগ্রাম সাংবাদিক কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটির ব্যবস্থাপনা কমিটির নির্বাচন নিয়ে সমবায় দপ্তরের টালবাহানায় উদ্বেগ প্রকাশ করা বলা হয়। কতিপয় দুর্নীতিবাজ, নীতিভ্রষ্ট সাংবাদিকের যোগসাজশে সমবায় দপ্তর বার বার নির্বাচন দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। সাংবাদিক সদস্যদের মধ্য থেকে অন্তর্বর্তী ব্যবস্থাপনা কমিটি ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করে দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করে নির্বাচিত ব্যবস্থাপনা কমিটির হাতে দায়িত্ব অর্পণের জন্য চট্টগ্রামের সাংবাদিকেরা জেলা সমবায় কর্মকর্তাকে আহ্বান জানালেও তিনি রহস্যজনকভাবে, অদৃশ্য সুঁতার টানে নিরবতা অবলম্বন করে আসছেন। এতে চট্টগ্রামের শত শত সাংবাদিক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আইন ও বিধি অনুযায়ী অবিলম্বে চট্টগ্রাম সাংবাদিক কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটির নির্বাচনের ব্যবস্থা করার জন্য সমবায় দপ্তরকে সভার পক্ষ থেকে তাগিদ দেওয়া হয়।
সভায় দুঃখ প্রকাশ করে বলা হয়, তিন বছর ধরে নির্বাচিত কমিটি না থাকায় চট্টগ্রাম সাংবাদিক কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটির অফিস বন্ধ রয়েছে। দীর্ঘদিন অফিস বন্ধ থাকায় সোসাইটির শত শত কোটি টাকার সম্পত্তির দলিল-নথি স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সমবায় দপ্তর নির্বাচন দিতে ব্যর্থ হওয়ার কারণে অফিস বন্ধ থাকায় এই ক্ষতি হচ্ছে। দলিল-নথি নষ্ট হলে এর পুরো দায়ভার জেলা সমবায় দপ্তরকে বহন করতে হবে এবং তারাই দায়ী থাকবে বলে সভায় অভিমত ব্যক্ত করা হয়।
সভায় ক্ষোভ ও হুঁশিয়ারী দিয়ে বলা হয়, বিগত শতাব্দির আশির দশকে রাষ্ট্র থেকে পাওয়া ১৬ একর ভূমিসহ পরবর্তী পাওয়া চট্টগ্রাম সাংবাদিক হাউজিং সোসাইটির প্রতি ইঞ্চি জমি ও ফ্ল্যাট রক্ষা করা হলে সংঘবদ্ধ প্রচেষ্টা ও স্বতঃস্ফূর্ততা দিয়ে। দুষ্ট ও বেইমান চক্র প্রচার করছে আন্দোলনরত সংবাদিকদের মন মরে গেছে। চট্টগ্রামের সংগ্রামী সাংবাদিক সমাজ যথাসময়ে দেখিয়ে দেবে মরা মানুষগুলোতে কেমন জীবন এসেছে।