আবিদুর রহমান বাবুল: চট্টগ্রামের চন্দনাইশে মোবাইল কোট ১৪ কোটি টাকার ৭ লক্ষ ঘন ফুট বালু জব্দ ও ২ লক্ষ টাকা জরিমানা আদায় করেন।

সোমবার বিকাল ৫ ঘটিকার সময় উপজেলার বৈলতলী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড বশারত নগর চর এলাকায় বালু জব্দ ও ২ লক্ষ টাকা জরিমানা আদায়ের ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, ঘটনার দিন বিকাল ৫ টার সময় উপজেলার বৈলতলী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের সাঙ্গু নদী থেকে বালু উত্তোলন করে বিনা অনুমতিতে ওয়েষ্টন ইঞ্জিনিয়ানিং কোম্পানী ফসলী জমিতে বালু রাখায় ম্যানেজার হাবিবুর রহমানকে আটক করে ২ লক্ষ টাকা জরিমানা আদায়সহ প্রায় ১৪ কোটি টাকার ৭ লক্ষ ঘন ফুট বালু জব্দ করেন।

ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের অভিযোগের ভিত্তিতে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মোবাইল কোটের এ অভিযান পরিচালিত হয়। মোবাইল কোট পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাছরীন আক্তার।

এ সময় নির্বাহী কর্মকর্তা নাছরীন আক্তারকে সহযোগিতা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার গালিব চৌধুরী, বৈলতলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস.এম সায়েম, স্থানীয় কৃষকগণ ও চন্দনাইশ থানার একদল পুলিশ। জব্দকৃত ৭ লক্ষ ঘন ফুট বালুর আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৪ কোটি টাকা।

এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাছরীন আক্তারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিলেও জনগণের ক্ষতি ব্যতি রেখে উন্নয়নের পক্ষে মত দেন।

আবিদুর রহমান বাবুল: চট্টগ্রামের চন্দনাইশে মোবাইল কোট ১৪ কোটি টাকার ৭ লক্ষ ঘন ফুট বালু জব্দ ও ২ লক্ষ টাকা জরিমানা আদায় করেন।

সোমবার বিকাল ৫ ঘটিকার সময় উপজেলার বৈলতলী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড বশারত নগর চর এলাকায় বালু জব্দ ও ২ লক্ষ টাকা জরিমানা আদায়ের ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, ঘটনার দিন বিকাল ৫ টার সময় উপজেলার বৈলতলী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের সাঙ্গু নদী থেকে বালু উত্তোলন করে বিনা অনুমতিতে ওয়েষ্টন ইঞ্জিনিয়ানিং কোম্পানী ফসলী জমিতে বালু রাখায় ম্যানেজার হাবিবুর রহমানকে আটক করে ২ লক্ষ টাকা জরিমানা আদায়সহ প্রায় ১৪ কোটি টাকার ৭ লক্ষ ঘন ফুট বালু জব্দ করেন।

ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের অভিযোগের ভিত্তিতে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মোবাইল কোটের এ অভিযান পরিচালিত হয়। মোবাইল কোট পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাছরীন আক্তার।

এ সময় নির্বাহী কর্মকর্তা নাছরীন আক্তারকে সহযোগিতা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার গালিব চৌধুরী, বৈলতলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস.এম সায়েম, স্থানীয় কৃষকগণ ও চন্দনাইশ থানার একদল পুলিশ। জব্দকৃত ৭ লক্ষ ঘন ফুট বালুর আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৪ কোটি টাকা।

এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাছরীন আক্তারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিলেও জনগণের ক্ষতি ব্যতি রেখে উন্নয়নের পক্ষে মত দেন।