কক্সবাজার প্রতিনিধি: ৬৫ দিন সরকারিভাবে মাছ ধরা বন্ধ থাকলেও সেই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকার করছেন জেলেরা। স্থানীয় সচেতন মহলের অভিযোগ, শুক্রবার (৩ জুন) কক্সবাজার শহরের ১নং ওয়ার্ডের নাজিরারটেকের পশ্চিম পাশে সাগরপাড়ে ইলিশের বাচ্চাসহ বিভিন্ন মাছ ‘মণে-মণে’ ধরা হচ্ছে বিভিন্ন জাল দিয়ে। এসব মাছ পাড়ায় পাড়ায় কেজিতে বিক্রি করা হচ্ছে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে যাঁরা এসব মাছ ধরছেন তাদের আইনের আওতায় আনা ব্যবস্থা নেয়া হোক।

অভিযোগ উঠছে, সরকারি এই নিষেধাজ্ঞা না মেনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কিছু সদস্যের যোগসাজশে বাঁকখালী নদী তীরবর্তী এলাকায় প্রকাশ্যে চলছে এসব ইলিশ শিকার ও বেচা-কেনা।

সরকারের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত সহায়তা না পাওয়ায় নিষেধাজ্ঞা মানা সম্ভব হচ্ছে না, দাবি জেলেদের। তারা বলেন, সরকার আমাদের যে সাহায্য দেয় তা দিয়ে আমাদের সংসার চালানো সম্ভব না। এছাড়া অনেক জেলে এসব সরকারি সহায়তা পাচ্ছেও না। এজন্যই অনেকে ইলিশসহ বিভিন্ন প্রজাতের মাঝ ধরা বন্ধ করেনি।

শুক্রবার সরেজমিনে দেখা গেছে, শহরের নাজিরারটেকে ৩ থেকে ৪ টি ডিঙ্গি নৌকা দিয়ে বাঁকখালী নদীর আশপাশে মাছ শিকার কোলে ভিড়ে। প্রতিটি নৌকায় ১০ থেকে ২০ মণ ইলিশসহ বিভিন্ন জাতের মাছ ধরা পড়ছে।

উল্লেখ্য, গত ২০ মে থেকে চলমান ২৩ জুলাই পর্যন্ত মোট ৬৫ দিন সব ধরনের নৌযানের মাধ্যমে যে কোন প্রজাতির মাছ ধরা নিষিদ্ধ ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

দেশের সামুদ্রিক জলসীমায় মাছের সুষ্ঠু প্রজনন, উৎপাদন, সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদ সংরক্ষণ এবং টেকসই মৎস্য আহরণের জন্য এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয় বলে মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

জানা যায়, উপকূলীয় বিভাগ চট্টগ্রাম, বরিশাল ও খুলনার ১৪ টি জেলার ৬৭ টি উপজেলা ও চট্টগ্রাম মহানগরে এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হবে। নিষিদ্ধকাল বাস্তবায়নকালে সমুদ্রগামী হালনাগাদকৃত ও নিবন্ধিত জেলেদের ভিজিএফ খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হবে। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট জেলেদের বিকল্প কর্মসংস্থানের জন্য সরকার উপকরণ সহযোগিতা প্রদান করবে।

কক্সবাজার প্রতিনিধি: ৬৫ দিন সরকারিভাবে মাছ ধরা বন্ধ থাকলেও সেই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকার করছেন জেলেরা। স্থানীয় সচেতন মহলের অভিযোগ, শুক্রবার (৩ জুন) কক্সবাজার শহরের ১নং ওয়ার্ডের নাজিরারটেকের পশ্চিম পাশে সাগরপাড়ে ইলিশের বাচ্চাসহ বিভিন্ন মাছ ‘মণে-মণে’ ধরা হচ্ছে বিভিন্ন জাল দিয়ে। এসব মাছ পাড়ায় পাড়ায় কেজিতে বিক্রি করা হচ্ছে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে যাঁরা এসব মাছ ধরছেন তাদের আইনের আওতায় আনা ব্যবস্থা নেয়া হোক।

অভিযোগ উঠছে, সরকারি এই নিষেধাজ্ঞা না মেনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কিছু সদস্যের যোগসাজশে বাঁকখালী নদী তীরবর্তী এলাকায় প্রকাশ্যে চলছে এসব ইলিশ শিকার ও বেচা-কেনা।

সরকারের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত সহায়তা না পাওয়ায় নিষেধাজ্ঞা মানা সম্ভব হচ্ছে না, দাবি জেলেদের। তারা বলেন, সরকার আমাদের যে সাহায্য দেয় তা দিয়ে আমাদের সংসার চালানো সম্ভব না। এছাড়া অনেক জেলে এসব সরকারি সহায়তা পাচ্ছেও না। এজন্যই অনেকে ইলিশসহ বিভিন্ন প্রজাতের মাঝ ধরা বন্ধ করেনি।

শুক্রবার সরেজমিনে দেখা গেছে, শহরের নাজিরারটেকে ৩ থেকে ৪ টি ডিঙ্গি নৌকা দিয়ে বাঁকখালী নদীর আশপাশে মাছ শিকার কোলে ভিড়ে। প্রতিটি নৌকায় ১০ থেকে ২০ মণ ইলিশসহ বিভিন্ন জাতের মাছ ধরা পড়ছে।

উল্লেখ্য, গত ২০ মে থেকে চলমান ২৩ জুলাই পর্যন্ত মোট ৬৫ দিন সব ধরনের নৌযানের মাধ্যমে যে কোন প্রজাতির মাছ ধরা নিষিদ্ধ ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

দেশের সামুদ্রিক জলসীমায় মাছের সুষ্ঠু প্রজনন, উৎপাদন, সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদ সংরক্ষণ এবং টেকসই মৎস্য আহরণের জন্য এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয় বলে মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

জানা যায়, উপকূলীয় বিভাগ চট্টগ্রাম, বরিশাল ও খুলনার ১৪ টি জেলার ৬৭ টি উপজেলা ও চট্টগ্রাম মহানগরে এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হবে। নিষিদ্ধকাল বাস্তবায়নকালে সমুদ্রগামী হালনাগাদকৃত ও নিবন্ধিত জেলেদের ভিজিএফ খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হবে। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট জেলেদের বিকল্প কর্মসংস্থানের জন্য সরকার উপকরণ সহযোগিতা প্রদান করবে।