নিজস্ব প্রতিবেদক: মহানগর যুবলীগ সম্মেলন নিয়ে চট্টগ্রামের যুবনেতাদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। এর পাশাপাশি চলছে পদের জন্য দৌড়ঝাঁপ ঢাকায়। চট্টগ্রামে আওয়ামী রাজনীতির ধারা অনুযায়ী শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী ও মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী প্রত্যাশীরা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন।

মহানগর যুবলীগের নতুন কমিটিতে আসছে নতুন নতুন যুবরাজ। এবার যুবলীগের নতুন কমিটিতে কোনো চাঁদাবাজ, হত্যা মামলার আসামী, সন্ত্রাসীদের গডফাদার, কিশোর গ্যাং এর লিডার স্থান পাবে না, থাকবে নতুন চমক। মহানগর যুবলীগের চমক থাকবে সৎ, ত্যাগী, নিষ্ঠাবান কর্মীদের মূল্যায়নে। চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মাঝে প্রাণচাঞ্চল্য ভাব বিরাজ করছে। বিশেষ করে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদের প্রার্থীরা এখন কেউই বসে নেই। গত সোমবার সন্মেলন শেষ হবার সাথে সাথে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের জন্য ত্রিমুখী নেতৃত্ব প্রত্যাশীরা এখন কেন্দ্রীয় যুবলীগ চেয়ারম্যান এবং সাধারণ সম্পাদকসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি নিজস্ব গ্রুপের মধ্যে মন্ত্রী-এমপি এবং নগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের কাছে জোর তদ্বির চালিয়ে যাচ্ছেন।

যুবলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদ প্রত্যাশীরা এখন ব্যস্ত সময় পাড় করছেন। অবশেষে নানা জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে ৯ বছর পর কেন্দ্র থেকে আসছে বহু প্রতিক্ষিত ক্লিন ইমেজের নগর যুবলীগ কমিটি। শুধুমাত্র যারা রাজনীতিক কাজে সবসময় রয়েছে মাঠে-ময়দানে এমন নেতাদেরকেই এই কমিটিতে মূল্যায়ন করা হবে। নগর যুবলীগে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পেতে দলীয় নানা কর্মসূচির পাশাপাশি সামাজিক কাজে সক্রিয় হয়ে আছে কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সদস্য ও নগর ছাত্রলীগের স্টিয়ারিং কমিটির সাবেক সদস্য দেবাশীষ পাল দেবু, মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক দিদারুল আলম দিদার, নগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এম.আর. আজিম, মহানগর ছাত্রলীগের স্টিয়ারিং কমিটির সাবেক সদস্য দিদারুল আলম দিদার, চট্টগ্রাম আইন কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক জেএস ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সুমন দেবনাথ, মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি এস.এম. আলম, সংরক্ষিত কাউন্সিলর আঞ্জুমান আরা, ওমর গণি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক জিএস আরশেদুল আলম বাচ্চু, মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সনত বড়ুয়া, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সপ্তম জাতীয় কংগ্রেসের সাজসজ্জা উপকমিটির সদস্য ফসিউল আলম রিয়াদ, সিটি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সুমন ধর, সাবেক ছাত্র মিলনায়তন সম্পাদক আজমল হোসেন হিরু, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সম্পাদক হাবিবুর রহমান তারেক, মো. ইলিয়াছ, চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজম রনি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আলমগীর টিপু ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফজলে রাব্বি সুজন।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে,  শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও সাবেক মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দিন গ্রুপের মধ্যে সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করবেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।

নিজস্ব প্রতিবেদক: মহানগর যুবলীগ সম্মেলন নিয়ে চট্টগ্রামের যুবনেতাদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। এর পাশাপাশি চলছে পদের জন্য দৌড়ঝাঁপ ঢাকায়। চট্টগ্রামে আওয়ামী রাজনীতির ধারা অনুযায়ী শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী ও মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী প্রত্যাশীরা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন।

মহানগর যুবলীগের নতুন কমিটিতে আসছে নতুন নতুন যুবরাজ। এবার যুবলীগের নতুন কমিটিতে কোনো চাঁদাবাজ, হত্যা মামলার আসামী, সন্ত্রাসীদের গডফাদার, কিশোর গ্যাং এর লিডার স্থান পাবে না, থাকবে নতুন চমক। মহানগর যুবলীগের চমক থাকবে সৎ, ত্যাগী, নিষ্ঠাবান কর্মীদের মূল্যায়নে। চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মাঝে প্রাণচাঞ্চল্য ভাব বিরাজ করছে। বিশেষ করে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদের প্রার্থীরা এখন কেউই বসে নেই। গত সোমবার সন্মেলন শেষ হবার সাথে সাথে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের জন্য ত্রিমুখী নেতৃত্ব প্রত্যাশীরা এখন কেন্দ্রীয় যুবলীগ চেয়ারম্যান এবং সাধারণ সম্পাদকসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি নিজস্ব গ্রুপের মধ্যে মন্ত্রী-এমপি এবং নগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের কাছে জোর তদ্বির চালিয়ে যাচ্ছেন।

যুবলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদ প্রত্যাশীরা এখন ব্যস্ত সময় পাড় করছেন। অবশেষে নানা জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে ৯ বছর পর কেন্দ্র থেকে আসছে বহু প্রতিক্ষিত ক্লিন ইমেজের নগর যুবলীগ কমিটি। শুধুমাত্র যারা রাজনীতিক কাজে সবসময় রয়েছে মাঠে-ময়দানে এমন নেতাদেরকেই এই কমিটিতে মূল্যায়ন করা হবে। নগর যুবলীগে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পেতে দলীয় নানা কর্মসূচির পাশাপাশি সামাজিক কাজে সক্রিয় হয়ে আছে কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সদস্য ও নগর ছাত্রলীগের স্টিয়ারিং কমিটির সাবেক সদস্য দেবাশীষ পাল দেবু, মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক দিদারুল আলম দিদার, নগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এম.আর. আজিম, মহানগর ছাত্রলীগের স্টিয়ারিং কমিটির সাবেক সদস্য দিদারুল আলম দিদার, চট্টগ্রাম আইন কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক জেএস ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সুমন দেবনাথ, মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি এস.এম. আলম, সংরক্ষিত কাউন্সিলর আঞ্জুমান আরা, ওমর গণি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক জিএস আরশেদুল আলম বাচ্চু, মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সনত বড়ুয়া, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সপ্তম জাতীয় কংগ্রেসের সাজসজ্জা উপকমিটির সদস্য ফসিউল আলম রিয়াদ, সিটি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সুমন ধর, সাবেক ছাত্র মিলনায়তন সম্পাদক আজমল হোসেন হিরু, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সম্পাদক হাবিবুর রহমান তারেক, মো. ইলিয়াছ, চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজম রনি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আলমগীর টিপু ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফজলে রাব্বি সুজন।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে,  শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও সাবেক মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দিন গ্রুপের মধ্যে সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করবেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।