নিজস্ব প্রতিবেদক:  জলবদ্ধতা নিরশন করতে নগরের বিভিন্ন খালের মুখে বসানো স্লুইচ গেইটের মধ্যে ১০টি স্লুইচ গেইট আগামী জুনে চালু করতে চায় চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। যদিও এ স্লুইচ গেইট চালুর বড় বাধার নাম লোকবল সংকট।

এসব স্লুইচ গেইট চালু হলে নগরের জলবাদ্ধতা সমস্যার সাময়িক সমাধান মিলবে বলে মনে করছেন সিডিএ’র প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস।

তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, এর মধ্যে কাজ শেষ হওয়া ১০টি স্লুইচ গেইট চালুর ব্যাপারে কথা চলছে। হয়তো আগামী জুনে চালু করতে পারবো। এতে বৃষ্টি এবং জোয়ারের পানি একই সঙ্গে নগরীতে যেই ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি করে তা ঠেকানো যাবে।

এসব স্লুইট গেইট চালুতে লোকবল সংকটের বিষয়টি কিভাবে নিরশন হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, গত এপ্রিলে চসিক-সিডিএ একটি সভা হয়েছিল। সেখানে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় আপাতত লোকবল পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে নিয়ে আসার ব্যাপারে। এ নিয়ে চসিক হয়তো কাজ করছে। তবে জুনে অন্তত প্রস্তুত থাকা স্লুইচ গেইট সমূহ খুলে দিতে আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি।

জলাবদ্ধতা নিরশন প্রকল্পে মোট ১৭ খালের মুখে বসানো হচ্ছে স্লুইচ গেইট। এর মধ্যে সেনাবাহিনীর ৩৪ কনস্ট্রাকশন বিগ্রেড ৫টি স্লুইচ গেইট নির্মাণের কাজ সম্পন্ন করলেও সিডিএর বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পটিতে আরও ১২টি স্লুইচ গেট নির্মাণের কাজ চলছে। যদিও সিডিএ’র দাবি তারা এরই মধ্যে ৫টি স্লুইচ গেইটের কাজ ইতোমধ্যে সম্পন্ন করেছে।

প্রসঙ্গত, খালে বসানো এসব স্লুইচ গেইটের বিভিন্ন সরঞ্জাম আনা হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে। এর মধ্যে নেদারল্যান্ডস থেকে আনা হয়েছে কোরাসিভ কম্পোজিট মেটাল দিয়ে তৈরি বিশেষ ধরণের মরিচা প্রতিরোধী গেট।

নিজস্ব প্রতিবেদক:  জলবদ্ধতা নিরশন করতে নগরের বিভিন্ন খালের মুখে বসানো স্লুইচ গেইটের মধ্যে ১০টি স্লুইচ গেইট আগামী জুনে চালু করতে চায় চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। যদিও এ স্লুইচ গেইট চালুর বড় বাধার নাম লোকবল সংকট।

এসব স্লুইচ গেইট চালু হলে নগরের জলবাদ্ধতা সমস্যার সাময়িক সমাধান মিলবে বলে মনে করছেন সিডিএ’র প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস।

তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, এর মধ্যে কাজ শেষ হওয়া ১০টি স্লুইচ গেইট চালুর ব্যাপারে কথা চলছে। হয়তো আগামী জুনে চালু করতে পারবো। এতে বৃষ্টি এবং জোয়ারের পানি একই সঙ্গে নগরীতে যেই ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি করে তা ঠেকানো যাবে।

এসব স্লুইট গেইট চালুতে লোকবল সংকটের বিষয়টি কিভাবে নিরশন হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, গত এপ্রিলে চসিক-সিডিএ একটি সভা হয়েছিল। সেখানে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় আপাতত লোকবল পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে নিয়ে আসার ব্যাপারে। এ নিয়ে চসিক হয়তো কাজ করছে। তবে জুনে অন্তত প্রস্তুত থাকা স্লুইচ গেইট সমূহ খুলে দিতে আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি।

জলাবদ্ধতা নিরশন প্রকল্পে মোট ১৭ খালের মুখে বসানো হচ্ছে স্লুইচ গেইট। এর মধ্যে সেনাবাহিনীর ৩৪ কনস্ট্রাকশন বিগ্রেড ৫টি স্লুইচ গেইট নির্মাণের কাজ সম্পন্ন করলেও সিডিএর বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পটিতে আরও ১২টি স্লুইচ গেট নির্মাণের কাজ চলছে। যদিও সিডিএ’র দাবি তারা এরই মধ্যে ৫টি স্লুইচ গেইটের কাজ ইতোমধ্যে সম্পন্ন করেছে।

প্রসঙ্গত, খালে বসানো এসব স্লুইচ গেইটের বিভিন্ন সরঞ্জাম আনা হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে। এর মধ্যে নেদারল্যান্ডস থেকে আনা হয়েছে কোরাসিভ কম্পোজিট মেটাল দিয়ে তৈরি বিশেষ ধরণের মরিচা প্রতিরোধী গেট।