কক্সবাজার প্রতিনিধি:  এবার কক্সবাজার শহরের শপিংমলগুলোতে ১০ রোজার পর থেকেই ক্রেতায় ভরপুর ঈদের বাজার। ঈদের দিন যতোই দিন ঘনিয়ে ততোই ক্রেতাদের ভিড় জমেছে শহরের শপিংমলগুলোতে। কিন্তু কিছু কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে গলাকাটা বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। ক্রেতাদের দাবী, অন্যন্যা সময়ে যেসব কাপড় চোপড় ১ হাজার টাকা বিক্রি করতো সেই একই জিনিস এখন বিক্রি করছে ৩ হাজারের উপরে। কাপড়ের দাম যাতে নির্ধারিত বজায় থাকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে তদারকি করা দরকার বলে মনে করেন স্থানীয় সচেতন মহল। গেল দু’বছর করোনার কারণে ব্যবসা তেমন না হলেও এবার ১০ রোজার পর থেকেই জমে উঠেছে ঈদ বাজার এমনটা বলছে বিক্রেতারা।

সরেজমিনে দেখা গেছে, এখন শপিংমল , মার্কেটে তরুণ-তরুণীদের ভীড় বেশি। শহরের বিপণী বিতান ও ফুটপাতের দোকানগুলোতে কেনাকাটার উৎসব চলছে। শহরের বড়বাজারে ,আলী মার্কেট, ফিরোজা শপিংমল, নিউ মার্কেট,সুপার মার্কেট, পৌর সুপার মার্কেট, ইডেন গার্ডেনসহ ফুটপাতের দোকানগুলোতে এখন মানুষের উপচেপড়া ভিড়। সাবারই নজর প্রিয় জিনিসটি কেনার দিকে। দোকান ঘুরে পছন্দের পোশাক কিনছেন।

দোকান ব্যবসায়ীরা জানান, রমজানের প্রথম দিকে মার্কেট ছিল ফাঁকা। তবে রমজানের ১০ দিন পর থেকে ক্রেতারা বাজারমুখী। এই ঈদ বাজারে পুরুষ ক্রেতাদের চাহিদা এগিয়ে জিন্স প্যান্ট, পাঞ্জাবি, টি-শার্ট, শর্ট-শার্ট, লংশার্ট, টু-পিসসহ সব আধুনিক পোশাক।

মেয়েরা যুগ অনুযায়ী ফ্যাশনের থ্রিপিস নিয়ে ব্যস্ত। শাড়ির দোকানগুলোতে মাসাক কলি, আনারকলি শাড়ি এবার মূল আকর্ষণ। শহরের মার্কেটগুলোতে এবার ভালোমানের শাড়ি ৬ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। লেহেঙ্গা ৭/১০হাজার, থ্রিপিস ৩/১০ হাজার, পাঞ্জাবি ১/৩হাজার, প্যান্ট ১/৩ হাজার, ফতুয়া ১হাজারের মধ্যে, ছেলেদের বিভিন্ন ধরনের ৩শত থেকে ২ হাজার, জুতা ৬শত থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।

বাজার করতে আসা জসিম জানান, মার্কেটগুলোতে এবার ভারতীয় কাপড়ের কদর বেড়েছে। তবে আমাদের দেশীয় নতুন ডিজাইনের কাপড়ের বেশ চড়া দাম রয়েছে। ফ্যাশনের ক্ষেত্রে বেশ কিছু নতুনত্ব এসেছে ।

ক্রেতা ওয়ালিদ ভূঁইয়া জানান, গত বছর যে পাঞ্জাবি ১ হাজার টাকায় কিনেছিলাম এ বছর তার দাম ২ হাজার টাকা। তারপরও পছন্দের জিনিস দাম দিয়ে কিনলে এক ধরনের আনন্দ উপভোগ করা যায়।

ফুটপাতের মার্কেটগুলোতেও এবার দাম বেশি বলে অভিযোগ করছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। এসব মার্কেটে ক্রেতাদের সরব উপস্থিতি ও কেনাকাটায় সরগরম হয়ে উঠেছে। ক্রেতারা সাধ্যের মধ্যে পছন্দের কেনাকাটা সারতে ভিড় জমাচ্ছেন দোকানগুলোতে। সেই সঙ্গে সাধ ও সাধ্যেরও হিসাব করছেন। বিশেষ করে দুপুরে ও ইফতারের পর মার্কেটগুলো খুবই জমজমাট হয়ে ওঠে। ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে শহরের মার্কেট শপিংমলগুলোকে বাহারি সাজে সাজিয়েছেন।

কক্সবাজার প্রতিনিধি:  এবার কক্সবাজার শহরের শপিংমলগুলোতে ১০ রোজার পর থেকেই ক্রেতায় ভরপুর ঈদের বাজার। ঈদের দিন যতোই দিন ঘনিয়ে ততোই ক্রেতাদের ভিড় জমেছে শহরের শপিংমলগুলোতে। কিন্তু কিছু কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে গলাকাটা বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। ক্রেতাদের দাবী, অন্যন্যা সময়ে যেসব কাপড় চোপড় ১ হাজার টাকা বিক্রি করতো সেই একই জিনিস এখন বিক্রি করছে ৩ হাজারের উপরে। কাপড়ের দাম যাতে নির্ধারিত বজায় থাকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে তদারকি করা দরকার বলে মনে করেন স্থানীয় সচেতন মহল। গেল দু’বছর করোনার কারণে ব্যবসা তেমন না হলেও এবার ১০ রোজার পর থেকেই জমে উঠেছে ঈদ বাজার এমনটা বলছে বিক্রেতারা।

সরেজমিনে দেখা গেছে, এখন শপিংমল , মার্কেটে তরুণ-তরুণীদের ভীড় বেশি। শহরের বিপণী বিতান ও ফুটপাতের দোকানগুলোতে কেনাকাটার উৎসব চলছে। শহরের বড়বাজারে ,আলী মার্কেট, ফিরোজা শপিংমল, নিউ মার্কেট,সুপার মার্কেট, পৌর সুপার মার্কেট, ইডেন গার্ডেনসহ ফুটপাতের দোকানগুলোতে এখন মানুষের উপচেপড়া ভিড়। সাবারই নজর প্রিয় জিনিসটি কেনার দিকে। দোকান ঘুরে পছন্দের পোশাক কিনছেন।

দোকান ব্যবসায়ীরা জানান, রমজানের প্রথম দিকে মার্কেট ছিল ফাঁকা। তবে রমজানের ১০ দিন পর থেকে ক্রেতারা বাজারমুখী। এই ঈদ বাজারে পুরুষ ক্রেতাদের চাহিদা এগিয়ে জিন্স প্যান্ট, পাঞ্জাবি, টি-শার্ট, শর্ট-শার্ট, লংশার্ট, টু-পিসসহ সব আধুনিক পোশাক।

মেয়েরা যুগ অনুযায়ী ফ্যাশনের থ্রিপিস নিয়ে ব্যস্ত। শাড়ির দোকানগুলোতে মাসাক কলি, আনারকলি শাড়ি এবার মূল আকর্ষণ। শহরের মার্কেটগুলোতে এবার ভালোমানের শাড়ি ৬ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। লেহেঙ্গা ৭/১০হাজার, থ্রিপিস ৩/১০ হাজার, পাঞ্জাবি ১/৩হাজার, প্যান্ট ১/৩ হাজার, ফতুয়া ১হাজারের মধ্যে, ছেলেদের বিভিন্ন ধরনের ৩শত থেকে ২ হাজার, জুতা ৬শত থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।

বাজার করতে আসা জসিম জানান, মার্কেটগুলোতে এবার ভারতীয় কাপড়ের কদর বেড়েছে। তবে আমাদের দেশীয় নতুন ডিজাইনের কাপড়ের বেশ চড়া দাম রয়েছে। ফ্যাশনের ক্ষেত্রে বেশ কিছু নতুনত্ব এসেছে ।

ক্রেতা ওয়ালিদ ভূঁইয়া জানান, গত বছর যে পাঞ্জাবি ১ হাজার টাকায় কিনেছিলাম এ বছর তার দাম ২ হাজার টাকা। তারপরও পছন্দের জিনিস দাম দিয়ে কিনলে এক ধরনের আনন্দ উপভোগ করা যায়।

ফুটপাতের মার্কেটগুলোতেও এবার দাম বেশি বলে অভিযোগ করছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। এসব মার্কেটে ক্রেতাদের সরব উপস্থিতি ও কেনাকাটায় সরগরম হয়ে উঠেছে। ক্রেতারা সাধ্যের মধ্যে পছন্দের কেনাকাটা সারতে ভিড় জমাচ্ছেন দোকানগুলোতে। সেই সঙ্গে সাধ ও সাধ্যেরও হিসাব করছেন। বিশেষ করে দুপুরে ও ইফতারের পর মার্কেটগুলো খুবই জমজমাট হয়ে ওঠে। ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে শহরের মার্কেট শপিংমলগুলোকে বাহারি সাজে সাজিয়েছেন।