কাপ্তাই প্রতিনিধি: কাপ্তাই উপজেলাধীন জাতীয় উদ্যানে অবমুক্ত করা হলো ১৫ ফুট দৈঘ্যের বড় একটি অজগর সাপ।আজ মঙ্গলবার (১৯ এপ্রিল) সকালে কাপ্তাই বনবিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা খন্দকার মাহমুদুল হক মুরাদের উপস্থিতিতে বনবিভাগের সদস্যরা সাপটি জাতীয় উদ্যানে অবমুক্ত করে। এর পুর্বে গত সোমবার রাত ৮টার দিকে কাপ্তাই বনবিভাগের সদস্যরা খবর পেয়ে কাপ্তাই শিল্প এলাকার লোকালয় থেকে সাপটি উদ্ধার করে। অজগর সাপটির ওজন আনুমানিক ২০ থেকে ২২ কেজি হবে বলে জানা গেছে। এদিকে এর আগেও বেশ কয়েকটি অজগর সাপ সহ ও উদ্ধারকৃত বিভিন্ন বণ্যপ্রাণী কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে অবমুক্ত করা হয়।
বন বিভাগের উদাসীনতা ও অবাদে বন ধ্বংস করার কারণে বন্য জন্তু জানোয়ারগুলো তাদের আবাসস্থল হারিয়ে হরহামেশা লোকালয়ে চলে আসচ্ছে। বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি বনাঞ্চলসহ চট্টগ্রাম জেলার বিভিন্ন বনাঞ্চল থেকে প্রতিনিয়ত প্রাণীগুলো খাদ্যভাব ও বিভিন্ন মানবসৃষ্ট প্রতিকুলতার কারণে মানববসতিতে হানা দিচ্ছে। এর মূল কারণ অবাধে বন উজার।
এক অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিন পাহাড়ী অঞ্চলগুলোসহ কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম জেলার বিভিন্ন উপজেলা গুলোতে বন্য হাতির আক্রমনেও লোক মারা যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। বনবিভাগ বন উজারকারী ও কাঠ পাঁচারকারীদের বিরুদ্ধে কোন আইনি পদক্ষেপ গ্রহন করতে পারছে না। প্রতি শুক্রবার ও শনিবার সরকারী বন্ধের দিন কাঠ পাচারকারীরা ট্রাকবোজায় গাড়ীর পিছনে এস্কট দিয়ে পাচার করে বনজ সামগ্রী। যাদের সাথে গোপন চুক্তি আছে তাদের গাড়ীগুলো বন বিভাগের লোকজন এস্কট দিয়ে পাড় করে দিচ্ছে। মাঝে মাঝে ছোটখাট দুই একটা অভিযান পরিচালনা করে আইওয়াসের জন্য।
কাপ্তাই প্রতিনিধি: কাপ্তাই উপজেলাধীন জাতীয় উদ্যানে অবমুক্ত করা হলো ১৫ ফুট দৈঘ্যের বড় একটি অজগর সাপ।আজ মঙ্গলবার (১৯ এপ্রিল) সকালে কাপ্তাই বনবিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা খন্দকার মাহমুদুল হক মুরাদের উপস্থিতিতে বনবিভাগের সদস্যরা সাপটি জাতীয় উদ্যানে অবমুক্ত করে। এর পুর্বে গত সোমবার রাত ৮টার দিকে কাপ্তাই বনবিভাগের সদস্যরা খবর পেয়ে কাপ্তাই শিল্প এলাকার লোকালয় থেকে সাপটি উদ্ধার করে। অজগর সাপটির ওজন আনুমানিক ২০ থেকে ২২ কেজি হবে বলে জানা গেছে। এদিকে এর আগেও বেশ কয়েকটি অজগর সাপ সহ ও উদ্ধারকৃত বিভিন্ন বণ্যপ্রাণী কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে অবমুক্ত করা হয়।
বন বিভাগের উদাসীনতা ও অবাদে বন ধ্বংস করার কারণে বন্য জন্তু জানোয়ারগুলো তাদের আবাসস্থল হারিয়ে হরহামেশা লোকালয়ে চলে আসচ্ছে। বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি বনাঞ্চলসহ চট্টগ্রাম জেলার বিভিন্ন বনাঞ্চল থেকে প্রতিনিয়ত প্রাণীগুলো খাদ্যভাব ও বিভিন্ন মানবসৃষ্ট প্রতিকুলতার কারণে মানববসতিতে হানা দিচ্ছে। এর মূল কারণ অবাধে বন উজার।
এক অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিন পাহাড়ী অঞ্চলগুলোসহ কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম জেলার বিভিন্ন উপজেলা গুলোতে বন্য হাতির আক্রমনেও লোক মারা যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। বনবিভাগ বন উজারকারী ও কাঠ পাঁচারকারীদের বিরুদ্ধে কোন আইনি পদক্ষেপ গ্রহন করতে পারছে না। প্রতি শুক্রবার ও শনিবার সরকারী বন্ধের দিন কাঠ পাচারকারীরা ট্রাকবোজায় গাড়ীর পিছনে এস্কট দিয়ে পাচার করে বনজ সামগ্রী। যাদের সাথে গোপন চুক্তি আছে তাদের গাড়ীগুলো বন বিভাগের লোকজন এস্কট দিয়ে পাড় করে দিচ্ছে। মাঝে মাঝে ছোটখাট দুই একটা অভিযান পরিচালনা করে আইওয়াসের জন্য।