বান্দরবান প্রতিনিধি: বান্দরবানে বিজু উৎসবের পর আজ বর্ণিল আয়োজনে শুরু হয়েছে মারমা সম্প্রদায়ের মাহা: সাংগ্রাই উৎসব। মঙ্গল শোভাযাত্রায় বেলু উড়িয়ে তিনদিন ব্যাপী এই উৎসব অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি।

এসময় তিনি বলেন- নববর্ষে আমরা সম্প্রীতি ও শান্তি কামনা করছি। তিন পার্বত্য জেলায় সকল জাতিকে সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবে। আগামীতে পাহাড়ের মানুষকে ঐক্যব্ধভাবে শান্তি স্থাপন করে সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়ার জন্য একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

মঙ্গল শোভাযাত্রায় আয়োজক কমিটির নেতৃবৃন্দসহ তাদের সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও প্রথাগত নেতৃবৃন্দ নিজ নিজ পোষাক পরিধান করে অংশ নেন। পুরাতন বছরকে বিদায় এবং নতুন বছরকে বরণ করে নিতে প্রতিবছর ১৩ এপ্রিল মাহা: সাংগ্রাই শুরু হয় পাহাড়ে। কিন্তু মহামারী করোনার কারণে গত দুই বছর পাহাড়ে এই উৎসব পালিত হয়নি।

বুধবার সকালে এই উৎসবকে ঘিরে বান্দরবান ঐতিহাসিক রাজার মাঠ থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়। এতে মারমা-চাকমা-ত্রিপুরা-মুরংসহ ১১টি ক্ষুদ্র নৃ গোষ্টীর বিভিন্ন বয়সের শত শত নারী-পুরুষ মঙ্গল শোভাযাত্রায় অংশ নেন। তাদের রঙিন পোষাক ও নানা রঙের প্লেকার্ডময় শোভাযাত্রা শহর রঙিন হয়ে উঠে। এসময় বান্দরবান জুড়ে উৎসবের আমেজ তৈরী হয়। পরে ক্ষুদ্র নৃ গোষ্টী ইনস্টিটিউটে অনুষ্টিত হয় বয়:জ্যেষ্ট পূজা। সেখানে বয়ষ্কদের পূজার মাধ্যমে সুখ-শান্তি প্রত্যাশা করেন তারা। পরে জুনিয়র ও সিনিয়র ক্যাটাগরীতে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।

টানা দুই বছর মারমা সম্প্রদায় প্রধান ধর্মীয় এই উসবটি বড় আয়োজনের আক্ষেপ মুছে দিতে চান এবারের উৎসবে। তাই এবার তাদের মাঝে উচ্ছাস উদ্দীপনার কমতি ছিল না। তিনদিন ব্যাপী মাহা: সাংগ্রাই পোয়ে উৎসবের দ্বিতীয় দিন (১৪এপ্রিল) মিনি ম্যারাথন দৌড়,  ১৫এপ্রিল মৈত্রী পানি বর্ষণসহ পিঠা উৎসবরে আয়োজন করা হয়েছে।

বান্দরবান প্রতিনিধি: বান্দরবানে বিজু উৎসবের পর আজ বর্ণিল আয়োজনে শুরু হয়েছে মারমা সম্প্রদায়ের মাহা: সাংগ্রাই উৎসব। মঙ্গল শোভাযাত্রায় বেলু উড়িয়ে তিনদিন ব্যাপী এই উৎসব অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি।

এসময় তিনি বলেন- নববর্ষে আমরা সম্প্রীতি ও শান্তি কামনা করছি। তিন পার্বত্য জেলায় সকল জাতিকে সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবে। আগামীতে পাহাড়ের মানুষকে ঐক্যব্ধভাবে শান্তি স্থাপন করে সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়ার জন্য একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

মঙ্গল শোভাযাত্রায় আয়োজক কমিটির নেতৃবৃন্দসহ তাদের সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও প্রথাগত নেতৃবৃন্দ নিজ নিজ পোষাক পরিধান করে অংশ নেন। পুরাতন বছরকে বিদায় এবং নতুন বছরকে বরণ করে নিতে প্রতিবছর ১৩ এপ্রিল মাহা: সাংগ্রাই শুরু হয় পাহাড়ে। কিন্তু মহামারী করোনার কারণে গত দুই বছর পাহাড়ে এই উৎসব পালিত হয়নি।

বুধবার সকালে এই উৎসবকে ঘিরে বান্দরবান ঐতিহাসিক রাজার মাঠ থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়। এতে মারমা-চাকমা-ত্রিপুরা-মুরংসহ ১১টি ক্ষুদ্র নৃ গোষ্টীর বিভিন্ন বয়সের শত শত নারী-পুরুষ মঙ্গল শোভাযাত্রায় অংশ নেন। তাদের রঙিন পোষাক ও নানা রঙের প্লেকার্ডময় শোভাযাত্রা শহর রঙিন হয়ে উঠে। এসময় বান্দরবান জুড়ে উৎসবের আমেজ তৈরী হয়। পরে ক্ষুদ্র নৃ গোষ্টী ইনস্টিটিউটে অনুষ্টিত হয় বয়:জ্যেষ্ট পূজা। সেখানে বয়ষ্কদের পূজার মাধ্যমে সুখ-শান্তি প্রত্যাশা করেন তারা। পরে জুনিয়র ও সিনিয়র ক্যাটাগরীতে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।

টানা দুই বছর মারমা সম্প্রদায় প্রধান ধর্মীয় এই উসবটি বড় আয়োজনের আক্ষেপ মুছে দিতে চান এবারের উৎসবে। তাই এবার তাদের মাঝে উচ্ছাস উদ্দীপনার কমতি ছিল না। তিনদিন ব্যাপী মাহা: সাংগ্রাই পোয়ে উৎসবের দ্বিতীয় দিন (১৪এপ্রিল) মিনি ম্যারাথন দৌড়,  ১৫এপ্রিল মৈত্রী পানি বর্ষণসহ পিঠা উৎসবরে আয়োজন করা হয়েছে।