সুকান্ত বিকাশ ধর: সাতকানিয়ায় জায়গা-জমির বিরোধকে কেন্দ্র করে আবদুল মন্নান (৪০) নামে এক রাজমিস্ত্রিকে অস্ত্র ঠেকিয়ে সিএনজি চালিত টেক্সিযোগে অপহরণের ১ঘণ্টা পর ছেড়ে দিয়েছে প্রতিপক্ষের লোকজন। গত শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার ছদাহা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড আফজলনগর মাষ্টার বাড়ি এলাকা থেকে অপহরণ হয় মন্নান। পরে মারধর ও শাসিয়ে ১ঘণ্টা পর চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপর ছেড়ে দিয়ে চলে যায় অপহরণকারীরা। মন্নান উল্লিখিত এলাকার মৃত আলতাফ মিয়ার ছেলে।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আবদুল মন্নান ও তার জেঠাত ভাই সোলতান আহমদ প্রকাশ পেঠান ও আবুল কাশেমের সাথে বিগত ৫-৬মাস ধরে জায়গা-জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। বিগত কয়েকদিন আগে স্থানীয় শালিসী বৈঠকে বিরোধের মিমাংসা হয়। সেই সুবাধে মন্নান তার জায়গায় টিন দিয়ে ঘেরা-বেড়া দেয়।

এ ব্যাপারে অপহরণের স্বীকার আবদুল মন্নান বলেন, আমি শুক্রবার তারাবিহ’র নামাজ শেষে ঘরে ঢুকে যায়। পরে দেখি সোলতান আহমদের ২২/২৩ বছর বয়সী ছেলে বোরহান উদ্দীন ও তার খালাত ভাই (নাম অজ্ঞাত) নেতৃত্বে ১০/১২জন সশস্ত্র সন্ত্রাসী এসে ঘরের দরজা খুলতে বললে আমি দরজা খোলার সাথে সাথে তারা আমাকে মারধর শুরু করে। পরে টেনে-হেচড়ে মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে টেক্সিযোগে মারধর করতে করতে মহাসড়কের নয়াখালের মুখ এলাকায় নিয়ে যায়। সেখানে বোরহান আমাকে বলে, এ জায়গা তুই ছেড়ে দিবি, কোন কথা বলবি না। এসময় বোরহানের সাথে থাকা অন্যান্যরা আমাকে কিল-ঘুষি দিয়ে আঘাত করতে থাকে। পরে আমাকে ছেড়ে দিলে আমি রিক্সা যোগে আমার বাড়ির পার্শ্ববর্তী বোনের বাড়ি চলে আসি। এছাড়া তারা আমার বাড়ির চতুর্দিকে দেয়া ঘেরা-বেড়া ভাংচুর করে। পরে পুলিশ আসলে আমি বিস্তারিত ঘটনা খুলে বলি। এ ব্যাপারে আমি থানায় মামলা করব।

এ ব্যাপারে স্থানীয় ইউ.পি সদস্য আইয়ুব আলী বলেন, মন্নান ও সোলতান-কাশেমদের জায়গার বিরোধ নিষ্পত্তি হয়ে গেছে।সে অনুযায়ী মন্নান তার জায়গায় ঘেরা-বেড়া দিয়েছিল।কিন্তু সোলতানের ছেলে বোরহানের নেতৃত্বে সন্ত্রাসীরা মন্নানকে অস্ত্র ঠেকিয়ে অপহরণ করে নিয়ে যায়,পরে আবার ঘণ্টা খানেক পর তাকে মারধর করে ছেড়ে দিয়ে চলে যায়। মেম্বার আইয়ুব আলী আরও বলেন, অপহরণকারী বোরহান এলাকায় কিশোর গ্যাং সৃষ্টি করে অস্থিরতা সৃষ্টি করে আসছে। সে বিট কয়েন ও ক্রিকেট জুয়া খেলে অনেক কিশোর ও যুবককে বিপথে নিয়ে যাচ্ছে। এ জন্য প্রশাসনকে সরব হওয়ার অনুরোধ করছি।

ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী সাতকানিয়া থানার উপ-পরিদর্শক রমজান আলী বলেন, জায়গা-জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে অপহরণের ঘটনা ঘটে। প্রায় ১ঘণ্টা পর অপহরণকারীরা আবদুল মন্নানকে ছেড়ে দেয়। এ ব্যাপারে থানায় মামলা করলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

 

সুকান্ত বিকাশ ধর: সাতকানিয়ায় জায়গা-জমির বিরোধকে কেন্দ্র করে আবদুল মন্নান (৪০) নামে এক রাজমিস্ত্রিকে অস্ত্র ঠেকিয়ে সিএনজি চালিত টেক্সিযোগে অপহরণের ১ঘণ্টা পর ছেড়ে দিয়েছে প্রতিপক্ষের লোকজন। গত শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার ছদাহা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড আফজলনগর মাষ্টার বাড়ি এলাকা থেকে অপহরণ হয় মন্নান। পরে মারধর ও শাসিয়ে ১ঘণ্টা পর চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপর ছেড়ে দিয়ে চলে যায় অপহরণকারীরা। মন্নান উল্লিখিত এলাকার মৃত আলতাফ মিয়ার ছেলে।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আবদুল মন্নান ও তার জেঠাত ভাই সোলতান আহমদ প্রকাশ পেঠান ও আবুল কাশেমের সাথে বিগত ৫-৬মাস ধরে জায়গা-জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। বিগত কয়েকদিন আগে স্থানীয় শালিসী বৈঠকে বিরোধের মিমাংসা হয়। সেই সুবাধে মন্নান তার জায়গায় টিন দিয়ে ঘেরা-বেড়া দেয়।

এ ব্যাপারে অপহরণের স্বীকার আবদুল মন্নান বলেন, আমি শুক্রবার তারাবিহ’র নামাজ শেষে ঘরে ঢুকে যায়। পরে দেখি সোলতান আহমদের ২২/২৩ বছর বয়সী ছেলে বোরহান উদ্দীন ও তার খালাত ভাই (নাম অজ্ঞাত) নেতৃত্বে ১০/১২জন সশস্ত্র সন্ত্রাসী এসে ঘরের দরজা খুলতে বললে আমি দরজা খোলার সাথে সাথে তারা আমাকে মারধর শুরু করে। পরে টেনে-হেচড়ে মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে টেক্সিযোগে মারধর করতে করতে মহাসড়কের নয়াখালের মুখ এলাকায় নিয়ে যায়। সেখানে বোরহান আমাকে বলে, এ জায়গা তুই ছেড়ে দিবি, কোন কথা বলবি না। এসময় বোরহানের সাথে থাকা অন্যান্যরা আমাকে কিল-ঘুষি দিয়ে আঘাত করতে থাকে। পরে আমাকে ছেড়ে দিলে আমি রিক্সা যোগে আমার বাড়ির পার্শ্ববর্তী বোনের বাড়ি চলে আসি। এছাড়া তারা আমার বাড়ির চতুর্দিকে দেয়া ঘেরা-বেড়া ভাংচুর করে। পরে পুলিশ আসলে আমি বিস্তারিত ঘটনা খুলে বলি। এ ব্যাপারে আমি থানায় মামলা করব।

এ ব্যাপারে স্থানীয় ইউ.পি সদস্য আইয়ুব আলী বলেন, মন্নান ও সোলতান-কাশেমদের জায়গার বিরোধ নিষ্পত্তি হয়ে গেছে।সে অনুযায়ী মন্নান তার জায়গায় ঘেরা-বেড়া দিয়েছিল।কিন্তু সোলতানের ছেলে বোরহানের নেতৃত্বে সন্ত্রাসীরা মন্নানকে অস্ত্র ঠেকিয়ে অপহরণ করে নিয়ে যায়,পরে আবার ঘণ্টা খানেক পর তাকে মারধর করে ছেড়ে দিয়ে চলে যায়। মেম্বার আইয়ুব আলী আরও বলেন, অপহরণকারী বোরহান এলাকায় কিশোর গ্যাং সৃষ্টি করে অস্থিরতা সৃষ্টি করে আসছে। সে বিট কয়েন ও ক্রিকেট জুয়া খেলে অনেক কিশোর ও যুবককে বিপথে নিয়ে যাচ্ছে। এ জন্য প্রশাসনকে সরব হওয়ার অনুরোধ করছি।

ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী সাতকানিয়া থানার উপ-পরিদর্শক রমজান আলী বলেন, জায়গা-জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে অপহরণের ঘটনা ঘটে। প্রায় ১ঘণ্টা পর অপহরণকারীরা আবদুল মন্নানকে ছেড়ে দেয়। এ ব্যাপারে থানায় মামলা করলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।