নিজস্ব প্রতিবেদক: এক ঘণ্টার ব্যবধানে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে দুই বন্দির মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (৪ এপ্রিল) ভোরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে তাদের মৃত্যু হয়।

তারা হলেন, চন্দনাইশের ধোপাছড়ি ইউনিয়নের চিরিংঘাটা ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত কবির আহম্মদের ছেলে মো. রফিক উদ্দিন (৫৪)। একই থানার হাছনদন্ডি এলাকার আহমদ কবিরের ছেলে মো. বাবুল মিয়া (৩৪)।

কারা সূত্রে জানা যায়, রফিক মারামারি মামলায় গত ২৭ মার্চ চট্টগ্রাম কারাগারের আসার পর থেকে হালদা ওয়ার্ডে ছিলেন। অন্যদিকে ২০২১ সালের ১৮ নভেম্বর কারাগারে আসেন মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন মামলার আসামি বাবুল মিয়া। রফিক সেহেরি খেয়ে ঘুমাতে গেলে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে বুকে ব্যাথাসহ শরীর খারাপ লাগার কথা জানান। তাৎক্ষণিক তাকে কারা হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনার কিছুক্ষণ পরেই বাবুল মিয়া নামে আরেক বন্দি বুকে ব্যাথার কথা জানান। তাকেও কারা হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার দেওয়ান মো. তারিকুল ইসলাম বলেন, রফিক গত ২৭ মার্চ এবং বাবুল গত বছরের ১৮ নভেম্বর কারাগারে আসেন। ভোরে ঘণ্টাখানেকের ব্যবধানে দুইজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে তারা মারা যান।

এদিকে রফিকের পরিবারের দাবি, গত ২৬ মার্চ তার ওপর হামলা করে স্থানীয় সন্ত্রাসীরা। থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ তার মামলা না নিয়ে উল্টো তাকে আসামি করে কারাগারে পাঠায়।

অভিযোগ অস্বীকার করে চন্দনাইশ থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, রফিকের মামলাও নেওয়া হয়েছে। দুপক্ষের মারামারির ঘটনায় আলাদা দুটি মামলা হয়েছিল। অপর পক্ষের মামলায় তিনি আসামি হওয়ায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক: এক ঘণ্টার ব্যবধানে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে দুই বন্দির মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (৪ এপ্রিল) ভোরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে তাদের মৃত্যু হয়।

তারা হলেন, চন্দনাইশের ধোপাছড়ি ইউনিয়নের চিরিংঘাটা ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত কবির আহম্মদের ছেলে মো. রফিক উদ্দিন (৫৪)। একই থানার হাছনদন্ডি এলাকার আহমদ কবিরের ছেলে মো. বাবুল মিয়া (৩৪)।

কারা সূত্রে জানা যায়, রফিক মারামারি মামলায় গত ২৭ মার্চ চট্টগ্রাম কারাগারের আসার পর থেকে হালদা ওয়ার্ডে ছিলেন। অন্যদিকে ২০২১ সালের ১৮ নভেম্বর কারাগারে আসেন মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন মামলার আসামি বাবুল মিয়া। রফিক সেহেরি খেয়ে ঘুমাতে গেলে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে বুকে ব্যাথাসহ শরীর খারাপ লাগার কথা জানান। তাৎক্ষণিক তাকে কারা হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনার কিছুক্ষণ পরেই বাবুল মিয়া নামে আরেক বন্দি বুকে ব্যাথার কথা জানান। তাকেও কারা হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার দেওয়ান মো. তারিকুল ইসলাম বলেন, রফিক গত ২৭ মার্চ এবং বাবুল গত বছরের ১৮ নভেম্বর কারাগারে আসেন। ভোরে ঘণ্টাখানেকের ব্যবধানে দুইজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে তারা মারা যান।

এদিকে রফিকের পরিবারের দাবি, গত ২৬ মার্চ তার ওপর হামলা করে স্থানীয় সন্ত্রাসীরা। থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ তার মামলা না নিয়ে উল্টো তাকে আসামি করে কারাগারে পাঠায়।

অভিযোগ অস্বীকার করে চন্দনাইশ থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, রফিকের মামলাও নেওয়া হয়েছে। দুপক্ষের মারামারির ঘটনায় আলাদা দুটি মামলা হয়েছিল। অপর পক্ষের মামলায় তিনি আসামি হওয়ায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।