চকরিয়া অফিস : মহাসড়কের মূর্তিমান আতঙ্কের নাম মারসা পরিবহন। এই পরিবহনের অদক্ষ চালক ও বেপরোয়া গতিতে মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক। প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনার মুখোমুখি হচ্ছে মারসা পরিবহন। গত এক বছরে কমপক্ষে অর্ধশতাধিক দূর্ঘটনা ঘটেছে। এতে দূর্ঘটনায় অকালে প্রাণ ঝরছে শতশত যাত্রীদের। পঙ্গুত্ববরণ করতে হচ্ছে হাজার হাজার মানুষকে।

জানা যায়, গত ৫ নভেম্বর চট্টগ্রামমুখী ‘মারসা’পরিবহনের একটি বাস চকরিয়া উপজেলার ফাঁসিয়াখালী হাসেঁর দিঘী সেনা ক্যাম্পের সামনে কক্সবাজারগামী মাইক্রোবাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ দুর্ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজন নিহত হয়। মাইক্রোবাসে থাকা যাত্রীরা কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে কক্সবাজার ভ্রমণে যাচ্ছিলেন। এভাবে প্রাণ কেটে নিচ্ছের মারসা পরিবহন। ‘মারসা’ পরিবহন পরিণত হয়েছে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের মূর্তিমান আতঙ্ক। এতো দূর্ঘটনার পরও টনক নটছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। আর কত প্রাণ ঝরলে সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠান এই পরিবহনের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এই ‘মারসা’ পরিবহনের নির্মমতা থেকে রক্ষা পাচ্ছে না সকল শ্রেণির মানুষ।

‘মারসা’ পরিবহনের অদক্ষ চালক, অনিয়ন্ত্রিত গতি ও বেপরোয়া চালানোর কারণে বিগত চার বছরে প্রাণ হারিয়েছে ৪৫ জন মানুষ। আজীবনের জন্য পঙ্গুত্ববরণ করতে হয়েছে প্রায় পাচ শতাধিক যাত্রীকে।

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে এই পরিবহনটির চালকের অসতর্কতা, বেপরোয়া, অনিয়ন্ত্রিত গতিতে গাড়ি চালানোয় দূর্ঘটনার অন্যতম কারণ বলে চিহ্নিত করেছেন সচেতনমহল।

চিরিংগা হাইওয়ে থানা পুলিশ অফিসার ইনচার্জ মো.আরিফুল আমিন বলেন, কোনো গাড়ি নির্ধারিত গতিসীমার চেয়ে বেশি গতিতে চালানো হলে, তখন আমরা স্পিড গান ব্যবহার করে তা চিহ্নিত করি এবং প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করি। তাছাড়া কমিউনিটি পুলিশিং সভার মাধ্যমে সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করি।

কক্সবাজার জেলা ট্রাফিক পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, গাড়ির বেপরোয়া গতি নিয়ন্ত্রণে ট্রাফিক পুলিশ আইন প্রয়োগসহ বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।

তিনি আরও বলেন, গাড়ির ফিটনেস লাইসেন্স, চালকের লাইসেন্স, অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়। মহাসড়কে কিছু পরিবহনের চালকদের মধ্যে প্রতিযোগিতা, বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানোর কারণে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে।

চকরিয়া অফিস : মহাসড়কের মূর্তিমান আতঙ্কের নাম মারসা পরিবহন। এই পরিবহনের অদক্ষ চালক ও বেপরোয়া গতিতে মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক। প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনার মুখোমুখি হচ্ছে মারসা পরিবহন। গত এক বছরে কমপক্ষে অর্ধশতাধিক দূর্ঘটনা ঘটেছে। এতে দূর্ঘটনায় অকালে প্রাণ ঝরছে শতশত যাত্রীদের। পঙ্গুত্ববরণ করতে হচ্ছে হাজার হাজার মানুষকে।

জানা যায়, গত ৫ নভেম্বর চট্টগ্রামমুখী ‘মারসা’পরিবহনের একটি বাস চকরিয়া উপজেলার ফাঁসিয়াখালী হাসেঁর দিঘী সেনা ক্যাম্পের সামনে কক্সবাজারগামী মাইক্রোবাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ দুর্ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজন নিহত হয়। মাইক্রোবাসে থাকা যাত্রীরা কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে কক্সবাজার ভ্রমণে যাচ্ছিলেন। এভাবে প্রাণ কেটে নিচ্ছের মারসা পরিবহন। ‘মারসা’ পরিবহন পরিণত হয়েছে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের মূর্তিমান আতঙ্ক। এতো দূর্ঘটনার পরও টনক নটছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। আর কত প্রাণ ঝরলে সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠান এই পরিবহনের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এই ‘মারসা’ পরিবহনের নির্মমতা থেকে রক্ষা পাচ্ছে না সকল শ্রেণির মানুষ।

‘মারসা’ পরিবহনের অদক্ষ চালক, অনিয়ন্ত্রিত গতি ও বেপরোয়া চালানোর কারণে বিগত চার বছরে প্রাণ হারিয়েছে ৪৫ জন মানুষ। আজীবনের জন্য পঙ্গুত্ববরণ করতে হয়েছে প্রায় পাচ শতাধিক যাত্রীকে।

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে এই পরিবহনটির চালকের অসতর্কতা, বেপরোয়া, অনিয়ন্ত্রিত গতিতে গাড়ি চালানোয় দূর্ঘটনার অন্যতম কারণ বলে চিহ্নিত করেছেন সচেতনমহল।

চিরিংগা হাইওয়ে থানা পুলিশ অফিসার ইনচার্জ মো.আরিফুল আমিন বলেন, কোনো গাড়ি নির্ধারিত গতিসীমার চেয়ে বেশি গতিতে চালানো হলে, তখন আমরা স্পিড গান ব্যবহার করে তা চিহ্নিত করি এবং প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করি। তাছাড়া কমিউনিটি পুলিশিং সভার মাধ্যমে সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করি।

কক্সবাজার জেলা ট্রাফিক পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, গাড়ির বেপরোয়া গতি নিয়ন্ত্রণে ট্রাফিক পুলিশ আইন প্রয়োগসহ বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।

তিনি আরও বলেন, গাড়ির ফিটনেস লাইসেন্স, চালকের লাইসেন্স, অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়। মহাসড়কে কিছু পরিবহনের চালকদের মধ্যে প্রতিযোগিতা, বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানোর কারণে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে।