মিজবাউল হক, চকরিয়া : এবার হাতঘড়ির পক্ষে ভোট চাইলেন কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী সালাহ উদ্দিন আহমদ সিআইপি। তিনি দূর্নীতিবাজ, দখলবাজ, চাঁদাবাজ ও গরুচোর থেকে বাঁচতে সৈয়দ মোহাম্মদ ইবরামীমকে বিজয় করতে ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন। তার এমন ঘোষণাতে স্বস্থির নি:শ্বাস ফেলেছেন নেতাকর্মীরা। তারা প্রিয় নেতার নির্দেশ পেয়ে হাতঘড়িকে বিজয় করার অঙ্গিকার করেন।

আজ বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকাল ৪টার দিকে চকরিয়া আবাসিক মহিলা কলেজ মিলনায়তনে চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলার আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্চাসেবকলীগ, ছাত্রলীগ, শ্রমিকলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে এ ঘোষণা দেন তিনি।

সালাহউদ্দিন আহমদ সিআইপি বলেন, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কক্সবাজার-১ আসনে আমাকে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছিলেন। চকরিয়ায় আসার খবরে লাখো মানুষ আমাকে সংবর্ধিত করেন। এতে এমপি জাফর আলম ক্ষুব্ধ হয়ে ষড়যন্ত্র করে আমার বিরুদ্ধে। মনোনয়ন ঠেকাতে উঠে পড়ে লেগে আমার বিরুদ্ধে। নানামুখী তৎপরতা চালায় টাকার থলে নিয়ে। উচ্চ আদালতে আইনী জটিলতায় আটকে যায় আমার প্রার্থীতা। এরইমধ্যে আমি প্রধানমন্ত্রীর সাথে গণভবনে সাক্ষাত করি। ওইসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, তোমাকে আমি মনোনয়ন দিয়েছি। মনোনয়ন তোমারই আছে। চকরিয়া-পেকুয়া আসনে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিমকে বিজয় করে নিয়ে আসো।

সালাহউদ্দিন সিআইপি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ পেয়ে আপনাদের সাথে পরামর্শ করতে এসেছি। আপনারা যে ভালবাসা দেখিয়েছেন, আমি আপনাদের কাছে চির কৃতজ্ঞ। নিজ নিজ এলাকায় হাতঘড়ির পক্ষে ঝাঁপিয়ে পড়ুন। গত পাঁচ বছরে সাংসদ জাফর আলমের অপকর্মে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ে চকরিয়া-পেকুয়ার জনগণ। তার নেতৃত্বে দখলবাজি, চাঁদাবাজি, অস্ত্রবাজি, হত্যা, মামলা, গরু চুরি, মাছের ঘেরে লুটপাট, মাদক ব্যবসাসহ নানা অপকর্মের মাধ্যমে অঢেল সম্পত্তির মালিক বনে যান। এতে তার অপকর্মের কারণে ভুলণ্ঠিত হয়েছে আওয়ামী লীগের সুনাম। আওয়ামী লীগের পরিবর্তে গড়ে তুলেন “জাফর লীগ”। তার অত্যাচার থেকে বাঁচতে ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হাতঘড়িকে বিজয় করুন।

কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি গিয়াস উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও এড. ফয়জুল কবিরের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন- জেলা আওয়ামী লীগ নেতা এসএম গিয়াস উদ্দিন, এটিএম জিয়া উদ্দিন চৌধুরী, চকরিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফজলুল করিম সাঈদী, চকরিয়া পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী, পেকুয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, ভাইস চেয়ারম্যান উম্মে কুলসুম মিনু, চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা সরওয়ার আলম, একেএম গিয়াস উদ্দিন, মাতামুহুরী আওয়ামী লীগ নেতা মহসিন বাবুল, আমিনুর রশিদ দুলাল, যুবলীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, আলমগীর হোসাইন, আতিক উদ্দিন চৌধুরী, চকরিয়া উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি তপন কান্তি দাশ, কৃষকলীগের পৌরসভার সভাপতি সুলাল কান্তি সুশীল, চেয়ারম্যান আজিমুল হক আজিম, চেয়ারম্যান এসএম জাহাঙ্গীর আলম, চেয়ারম্যান মাঈন উদ্দিন চৌধুরী, চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল কাদের, চেয়ারম্যান সাহাবউদ্দিন, চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন মোহাম্মদ আওরঙ্গজেব বুলেট, সাবেক চেয়ারম্যান জসীম উদ্দিন, চেয়ারম্যান ইউনুছ চৌধুরী, চেয়ারম্যান বাবুল হক নজরুল ইসলাম সিকদার বাবুল।

মিজবাউল হক, চকরিয়া : এবার হাতঘড়ির পক্ষে ভোট চাইলেন কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী সালাহ উদ্দিন আহমদ সিআইপি। তিনি দূর্নীতিবাজ, দখলবাজ, চাঁদাবাজ ও গরুচোর থেকে বাঁচতে সৈয়দ মোহাম্মদ ইবরামীমকে বিজয় করতে ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন। তার এমন ঘোষণাতে স্বস্থির নি:শ্বাস ফেলেছেন নেতাকর্মীরা। তারা প্রিয় নেতার নির্দেশ পেয়ে হাতঘড়িকে বিজয় করার অঙ্গিকার করেন।

আজ বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকাল ৪টার দিকে চকরিয়া আবাসিক মহিলা কলেজ মিলনায়তনে চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলার আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্চাসেবকলীগ, ছাত্রলীগ, শ্রমিকলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে এ ঘোষণা দেন তিনি।

সালাহউদ্দিন আহমদ সিআইপি বলেন, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কক্সবাজার-১ আসনে আমাকে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছিলেন। চকরিয়ায় আসার খবরে লাখো মানুষ আমাকে সংবর্ধিত করেন। এতে এমপি জাফর আলম ক্ষুব্ধ হয়ে ষড়যন্ত্র করে আমার বিরুদ্ধে। মনোনয়ন ঠেকাতে উঠে পড়ে লেগে আমার বিরুদ্ধে। নানামুখী তৎপরতা চালায় টাকার থলে নিয়ে। উচ্চ আদালতে আইনী জটিলতায় আটকে যায় আমার প্রার্থীতা। এরইমধ্যে আমি প্রধানমন্ত্রীর সাথে গণভবনে সাক্ষাত করি। ওইসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, তোমাকে আমি মনোনয়ন দিয়েছি। মনোনয়ন তোমারই আছে। চকরিয়া-পেকুয়া আসনে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিমকে বিজয় করে নিয়ে আসো।

সালাহউদ্দিন সিআইপি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ পেয়ে আপনাদের সাথে পরামর্শ করতে এসেছি। আপনারা যে ভালবাসা দেখিয়েছেন, আমি আপনাদের কাছে চির কৃতজ্ঞ। নিজ নিজ এলাকায় হাতঘড়ির পক্ষে ঝাঁপিয়ে পড়ুন। গত পাঁচ বছরে সাংসদ জাফর আলমের অপকর্মে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ে চকরিয়া-পেকুয়ার জনগণ। তার নেতৃত্বে দখলবাজি, চাঁদাবাজি, অস্ত্রবাজি, হত্যা, মামলা, গরু চুরি, মাছের ঘেরে লুটপাট, মাদক ব্যবসাসহ নানা অপকর্মের মাধ্যমে অঢেল সম্পত্তির মালিক বনে যান। এতে তার অপকর্মের কারণে ভুলণ্ঠিত হয়েছে আওয়ামী লীগের সুনাম। আওয়ামী লীগের পরিবর্তে গড়ে তুলেন “জাফর লীগ”। তার অত্যাচার থেকে বাঁচতে ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হাতঘড়িকে বিজয় করুন।

কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি গিয়াস উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও এড. ফয়জুল কবিরের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন- জেলা আওয়ামী লীগ নেতা এসএম গিয়াস উদ্দিন, এটিএম জিয়া উদ্দিন চৌধুরী, চকরিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফজলুল করিম সাঈদী, চকরিয়া পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী, পেকুয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, ভাইস চেয়ারম্যান উম্মে কুলসুম মিনু, চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা সরওয়ার আলম, একেএম গিয়াস উদ্দিন, মাতামুহুরী আওয়ামী লীগ নেতা মহসিন বাবুল, আমিনুর রশিদ দুলাল, যুবলীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, আলমগীর হোসাইন, আতিক উদ্দিন চৌধুরী, চকরিয়া উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি তপন কান্তি দাশ, কৃষকলীগের পৌরসভার সভাপতি সুলাল কান্তি সুশীল, চেয়ারম্যান আজিমুল হক আজিম, চেয়ারম্যান এসএম জাহাঙ্গীর আলম, চেয়ারম্যান মাঈন উদ্দিন চৌধুরী, চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল কাদের, চেয়ারম্যান সাহাবউদ্দিন, চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন মোহাম্মদ আওরঙ্গজেব বুলেট, সাবেক চেয়ারম্যান জসীম উদ্দিন, চেয়ারম্যান ইউনুছ চৌধুরী, চেয়ারম্যান বাবুল হক নজরুল ইসলাম সিকদার বাবুল।