সাতকানিয়া প্রতিনিধি: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিনে চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এম.এ মোতালেব সিআইপি।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় এ নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সাতকানিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিল্টন বিশ্বাসের নিকট আচরণ বিধি মেনে মনোনয়ন পত্র জমা দেন তিনি।

মোতালেবের মনোনয়নপত্র জমাদানের সময় সাথে ছিলেন, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) এর সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ডা.আ.ম.ম মিনহাজুর রহমান, লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি খোরশেদ আলম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন হীরু, সাতকানিয়া পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ জোবায়ের, লোহাগাড়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি রিদওয়ানুল হক সুজন।

এসময় বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ উপজেলা ও পৌরসভা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মী ছাড়াও সাধারণ ভোটাররা উপজেলা পরিষদের বাইরে অবস্থান করছিলেন।

মনোনয়নপত্র জমাদান শেষে নগরীর তামাকুমণ্ডি লেইনে জামায়াতীদের সাথে বৈঠক করেছেন মোতালেব, নৌকার প্রার্থীর এমন অভিযোগের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এম এ মোতালেব বলেন, ১৯৮৮ সাল থেকে আমি এ সমিতির সাথে জড়িত। এখানের বেশিরভাগ ব্যবসায়ী সাতকানিয়া-লোহাগাড়ার। তারা আমার ভোটার। যেহেতু আমি স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি ওনাদের সাথে আমার আলোচনার দরকার আছে। তাই আমি আমার এলাকার ভোটারদের সাথে মতবিনিময় ও পরামর্শ করেছি। এটি তো অপরাধের কিছু নয়। যারা এসব বিষয় নিয়ে মিথ্যা, বানোয়াট ও অযোক্তিক কথা বলছেন, তা আমি ঘৃণা করি। ওরা নোংরা রাজনীতি করছে, আমি কখনো নোংরা রাজনীতি করিনি, ভবিষ্যতেও করবো না।

কেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আমি মনোনয়ন চেয়েছিলেন বিশেষ কারণে প্রধানমন্ত্রী আমাকে মনোনয়ন দেন নাই। তবে, দলের প্রধান জননেত্রী শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছি।

তিনি আরও বলেন, আমার জীবনে চাওয়া-পাওয়ার কিছু নাই, আমার বয়স হয়েছে। সৃষ্টিকর্তা আমাকে সব দিয়েছেন। এখন আমি মানুষের সেবা ও কল্যাণমূলক কর্মে জড়িত থেকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করতে চাই। আজকে আমি না বলা সত্বেও সাতকানিয়া-লোহাগাড়ার মানুষ মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় উপজেলার বাইরে প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে মিশে একাকার হয়ে গেছে। এতেই প্রমাণ করে কে বেশি জনপ্রিয়। ইনশাল্লাহ আগামী ৭ জানুয়ারী ব্যালটের মাধ্যমে তা প্রমাণ হবে। এ সংসদীয় এলাকার সর্বস্তরের লোকজনের দোয়া ও আশীর্বাদ কামনা করছি।

সাংবাদিকদের সাথে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবদানকালে অন্যান্যের মধ্যে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য শহিদুল কবির সেলিম, সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক নজরুল ইসলাম সিকদার, লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, আমিলাইশ ইউপি চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক চৌধুরী, এওচিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবু সালেহ, কাঞ্চনা ইউপি চেয়ারম্যান রমজান আলী, সাতকানিয়া সদর ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সেলিম, সোনাকানিয়া ইউপি চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন, বাজালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান তাপস দত্ত, কেওচিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ওচমান আলী, ধর্মপুর ইউপি চেয়ারম্যান নাছির উদ্দীন টিপু, পুরাণগড় আ ফ ম মাহবুবুল হক সিকদার, পশ্চিম ঢেমশা ইউপি চেয়ারম্যান রিদুয়ানুল হক সুমন, সাতকানিয়া উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মোহাম্মদ আলীসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

সাতকানিয়া প্রতিনিধি: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিনে চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এম.এ মোতালেব সিআইপি।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় এ নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সাতকানিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিল্টন বিশ্বাসের নিকট আচরণ বিধি মেনে মনোনয়ন পত্র জমা দেন তিনি।

মোতালেবের মনোনয়নপত্র জমাদানের সময় সাথে ছিলেন, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) এর সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ডা.আ.ম.ম মিনহাজুর রহমান, লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি খোরশেদ আলম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন হীরু, সাতকানিয়া পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ জোবায়ের, লোহাগাড়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি রিদওয়ানুল হক সুজন।

এসময় বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ উপজেলা ও পৌরসভা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মী ছাড়াও সাধারণ ভোটাররা উপজেলা পরিষদের বাইরে অবস্থান করছিলেন।

মনোনয়নপত্র জমাদান শেষে নগরীর তামাকুমণ্ডি লেইনে জামায়াতীদের সাথে বৈঠক করেছেন মোতালেব, নৌকার প্রার্থীর এমন অভিযোগের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এম এ মোতালেব বলেন, ১৯৮৮ সাল থেকে আমি এ সমিতির সাথে জড়িত। এখানের বেশিরভাগ ব্যবসায়ী সাতকানিয়া-লোহাগাড়ার। তারা আমার ভোটার। যেহেতু আমি স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি ওনাদের সাথে আমার আলোচনার দরকার আছে। তাই আমি আমার এলাকার ভোটারদের সাথে মতবিনিময় ও পরামর্শ করেছি। এটি তো অপরাধের কিছু নয়। যারা এসব বিষয় নিয়ে মিথ্যা, বানোয়াট ও অযোক্তিক কথা বলছেন, তা আমি ঘৃণা করি। ওরা নোংরা রাজনীতি করছে, আমি কখনো নোংরা রাজনীতি করিনি, ভবিষ্যতেও করবো না।

কেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আমি মনোনয়ন চেয়েছিলেন বিশেষ কারণে প্রধানমন্ত্রী আমাকে মনোনয়ন দেন নাই। তবে, দলের প্রধান জননেত্রী শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছি।

তিনি আরও বলেন, আমার জীবনে চাওয়া-পাওয়ার কিছু নাই, আমার বয়স হয়েছে। সৃষ্টিকর্তা আমাকে সব দিয়েছেন। এখন আমি মানুষের সেবা ও কল্যাণমূলক কর্মে জড়িত থেকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করতে চাই। আজকে আমি না বলা সত্বেও সাতকানিয়া-লোহাগাড়ার মানুষ মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় উপজেলার বাইরে প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে মিশে একাকার হয়ে গেছে। এতেই প্রমাণ করে কে বেশি জনপ্রিয়। ইনশাল্লাহ আগামী ৭ জানুয়ারী ব্যালটের মাধ্যমে তা প্রমাণ হবে। এ সংসদীয় এলাকার সর্বস্তরের লোকজনের দোয়া ও আশীর্বাদ কামনা করছি।

সাংবাদিকদের সাথে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবদানকালে অন্যান্যের মধ্যে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য শহিদুল কবির সেলিম, সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক নজরুল ইসলাম সিকদার, লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, আমিলাইশ ইউপি চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক চৌধুরী, এওচিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবু সালেহ, কাঞ্চনা ইউপি চেয়ারম্যান রমজান আলী, সাতকানিয়া সদর ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সেলিম, সোনাকানিয়া ইউপি চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন, বাজালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান তাপস দত্ত, কেওচিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ওচমান আলী, ধর্মপুর ইউপি চেয়ারম্যান নাছির উদ্দীন টিপু, পুরাণগড় আ ফ ম মাহবুবুল হক সিকদার, পশ্চিম ঢেমশা ইউপি চেয়ারম্যান রিদুয়ানুল হক সুমন, সাতকানিয়া উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মোহাম্মদ আলীসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।