সুকান্ত বিকাশ ধর, সাতকানিয়া : চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে আওয়ামীলীগ মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রাথী অধ্যাপক ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দীন নদভী বলেছেন, নৌকা প্রতীকের বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ দলীয় পদবী থাকার পরও স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে নৌকার বিরোধীতা করবেন, তা কোনদিন কল্পনা করা যায় না। বাংলাদেশে এমন পদবীধারী একজন লোকও নির্বাচন করছেন কিনা তা আমার জানা নাই।

আজ বুধবার (২৯ নভেম্বর) বিকালে সংসদ সদস্য হিসেবে নিজের মনোনয়নপত্র জমাদান শেষে এই আসনে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি এম.এ মোতালেবকে ইঙ্গিত করে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নদভী এ কথা বলেন।

নদভী আরো বলেন, আওয়ামীলীগ ছাড়াও এ আসনে অন্যান্য দলের চার জন প্রার্থী রয়েছে। আওয়ামীলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকেও চট্টগ্রাম নগরীর রেয়াজউদ্দিন বাজারে তামাকুমন্ডি লেইনে জামায়াতীদের সাথে বার বার বৈঠক করেছেন স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদ প্রার্থী। এছাড়া একটি ভিডিওতেও শুনেছি উনাকে (মোতালেব) আওয়ামীলীগ থেকে বহিস্কার করে দিলেও তিনি নির্বাচন করবেন।

এর আগে আবু রেজা নদভী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ গ্রহণের জন্য এ নির্বাচনের সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সাতকানিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিল্টন বিশ্বাসের নিকট মনোনয়ন পত্র জমা দেন। এসময় আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, লোহাগাড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউল হক চৌধুরী বাবুল, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নুরুল আবছার চৌধুরী ও কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক গোলাম ফারুক ডলার।

সাংবাদিকদের সাথে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবদানকালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমদ আঙ্গুর, উপ-দপ্তর সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন, সদস্য ও সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাষ্টার ফরিদুল আলম, সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কুতুব উদ্দিন চৌধুরী, লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি নুরুচ্ছফা চৌধুরী, সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক সাইদুর রহমান দুলাল, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মন্নান, আইন বিষয়ক সম্পাদক এড.আবু জাফর ও দক্ষিণ জেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক পার্থ সারথী চৌধুরীসহ উপজেলা ও পৌরসভা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মী ছাড়াও সাধারণ ভোটাররা ।

সুকান্ত বিকাশ ধর, সাতকানিয়া : চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে আওয়ামীলীগ মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রাথী অধ্যাপক ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দীন নদভী বলেছেন, নৌকা প্রতীকের বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ দলীয় পদবী থাকার পরও স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে নৌকার বিরোধীতা করবেন, তা কোনদিন কল্পনা করা যায় না। বাংলাদেশে এমন পদবীধারী একজন লোকও নির্বাচন করছেন কিনা তা আমার জানা নাই।

আজ বুধবার (২৯ নভেম্বর) বিকালে সংসদ সদস্য হিসেবে নিজের মনোনয়নপত্র জমাদান শেষে এই আসনে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি এম.এ মোতালেবকে ইঙ্গিত করে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নদভী এ কথা বলেন।

নদভী আরো বলেন, আওয়ামীলীগ ছাড়াও এ আসনে অন্যান্য দলের চার জন প্রার্থী রয়েছে। আওয়ামীলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকেও চট্টগ্রাম নগরীর রেয়াজউদ্দিন বাজারে তামাকুমন্ডি লেইনে জামায়াতীদের সাথে বার বার বৈঠক করেছেন স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদ প্রার্থী। এছাড়া একটি ভিডিওতেও শুনেছি উনাকে (মোতালেব) আওয়ামীলীগ থেকে বহিস্কার করে দিলেও তিনি নির্বাচন করবেন।

এর আগে আবু রেজা নদভী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ গ্রহণের জন্য এ নির্বাচনের সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সাতকানিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিল্টন বিশ্বাসের নিকট মনোনয়ন পত্র জমা দেন। এসময় আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, লোহাগাড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউল হক চৌধুরী বাবুল, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নুরুল আবছার চৌধুরী ও কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক গোলাম ফারুক ডলার।

সাংবাদিকদের সাথে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবদানকালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমদ আঙ্গুর, উপ-দপ্তর সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন, সদস্য ও সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাষ্টার ফরিদুল আলম, সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কুতুব উদ্দিন চৌধুরী, লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি নুরুচ্ছফা চৌধুরী, সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক সাইদুর রহমান দুলাল, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মন্নান, আইন বিষয়ক সম্পাদক এড.আবু জাফর ও দক্ষিণ জেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক পার্থ সারথী চৌধুরীসহ উপজেলা ও পৌরসভা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মী ছাড়াও সাধারণ ভোটাররা ।