মো. আয়ুব মিয়াজী, চন্দনাইশ: দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১৪ আসনে আ’লীগের দলীয় মনোনয়ন চেয়ে ১৭ জন প্রার্থী ফরম নিয়েছিলেন। তার মধ্যে দলের সভাপতি শেখ হাসিনা নৌকার টিকেট তুলে দেন বর্তমান সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম চৌধুরীর হাতে। দলের মনোনয়ন না পেয়ে চট্টগ্রাম-১৪ আসনে জনপ্রিয়তা ও রাজনৈতিক দূরদর্শীতা নিয়ে আ’লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সদস্য এবং ৩ বারের নির্বাচিত সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার চৌধুরী স্বতন্ত্রপ্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার লক্ষ্যে উপজেলা চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেন।

এতে এই আসনে নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণের গুঞ্জন শোনা গেলেও ভোটারদের সাথে কথা বলে জানা যায়, জব্বারের নেতৃত্ব গুণ আল্লাহ প্রদত্ত। আ’লীগ সরকারের আমলে অন্য এলাকার চেয়ে চট্টগ্রাম-১৪ আসনে উন্নয়ন কম হওয়া ও উপজেলা আ’লীগের আন্ত কোন্দল এবং দাফটি নেতৃত্ব শূন্যতার মধ্যে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় আবির্ভাব হয় তার।

চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ-সাতকানিয়া আংশিক) এলাকাকে উন্নত ও আধুনিক এলাকা বিনির্মাণে জব্বারের দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং রাজনৈতিক কৌশলকে এগিয়ে রাখছেন তারা।

আবদুল জব্বার চৌধুরী বলেন, এই আসনের রাজনীতি, ভিতর থেকে বদলিয়ে উন্নয়ন ও আদর্শমূখী করার জন্য তার নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করা। কেননা, সৃজনশীল নেতৃত্ব সঙ্কটের কারণে আ’লীগের তৃণমূল কর্মী ও সাধারণ জনগণ যথাযথ সহযোগিতা না পেয়ে এক শ্রেণির মানুষ সকল ধরনের সুবিধা ভোগ করায় ভোটাররা এখন মরা নদীর মতো হয়ে গেছে। সাধারণ জনগণের মনের কথা, মুখের আবেদন সকালে শুনে রাতে ভুলে যাওয়ার কারণে সাধারণ জনগণের মধ্যে নেতাদের কাছে কোনো আবেদন নেই। এ সময় যোগ্য ও দূরদর্শী নেতৃত্বকে উৎসাহ এবং পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে সামনে এগিয়ে নিতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

তিনি বলেন, বিগত সময়ে চন্দনাইশ- সাতকানিয়ার ৬ ইউনিয়নে রাজনীতির কোনো কিছুরই সমাধান না হওয়ায় এই অঞ্চলে ইকোনমিক জোন বা শিল্প অঞ্চল বাস্তবায়ন আটকে আছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। দেশের মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণে ও যোগানে আ’লীগের দল নেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য সাধারণ ভোটাররা তাকে জানুয়ারির ৭ তারিখ ভোট দিয়ে জাতীয় সংসদে পাঠাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

মো. আয়ুব মিয়াজী, চন্দনাইশ: দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১৪ আসনে আ’লীগের দলীয় মনোনয়ন চেয়ে ১৭ জন প্রার্থী ফরম নিয়েছিলেন। তার মধ্যে দলের সভাপতি শেখ হাসিনা নৌকার টিকেট তুলে দেন বর্তমান সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম চৌধুরীর হাতে। দলের মনোনয়ন না পেয়ে চট্টগ্রাম-১৪ আসনে জনপ্রিয়তা ও রাজনৈতিক দূরদর্শীতা নিয়ে আ’লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সদস্য এবং ৩ বারের নির্বাচিত সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার চৌধুরী স্বতন্ত্রপ্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার লক্ষ্যে উপজেলা চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেন।

এতে এই আসনে নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণের গুঞ্জন শোনা গেলেও ভোটারদের সাথে কথা বলে জানা যায়, জব্বারের নেতৃত্ব গুণ আল্লাহ প্রদত্ত। আ’লীগ সরকারের আমলে অন্য এলাকার চেয়ে চট্টগ্রাম-১৪ আসনে উন্নয়ন কম হওয়া ও উপজেলা আ’লীগের আন্ত কোন্দল এবং দাফটি নেতৃত্ব শূন্যতার মধ্যে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় আবির্ভাব হয় তার।

চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ-সাতকানিয়া আংশিক) এলাকাকে উন্নত ও আধুনিক এলাকা বিনির্মাণে জব্বারের দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং রাজনৈতিক কৌশলকে এগিয়ে রাখছেন তারা।

আবদুল জব্বার চৌধুরী বলেন, এই আসনের রাজনীতি, ভিতর থেকে বদলিয়ে উন্নয়ন ও আদর্শমূখী করার জন্য তার নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করা। কেননা, সৃজনশীল নেতৃত্ব সঙ্কটের কারণে আ’লীগের তৃণমূল কর্মী ও সাধারণ জনগণ যথাযথ সহযোগিতা না পেয়ে এক শ্রেণির মানুষ সকল ধরনের সুবিধা ভোগ করায় ভোটাররা এখন মরা নদীর মতো হয়ে গেছে। সাধারণ জনগণের মনের কথা, মুখের আবেদন সকালে শুনে রাতে ভুলে যাওয়ার কারণে সাধারণ জনগণের মধ্যে নেতাদের কাছে কোনো আবেদন নেই। এ সময় যোগ্য ও দূরদর্শী নেতৃত্বকে উৎসাহ এবং পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে সামনে এগিয়ে নিতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

তিনি বলেন, বিগত সময়ে চন্দনাইশ- সাতকানিয়ার ৬ ইউনিয়নে রাজনীতির কোনো কিছুরই সমাধান না হওয়ায় এই অঞ্চলে ইকোনমিক জোন বা শিল্প অঞ্চল বাস্তবায়ন আটকে আছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। দেশের মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণে ও যোগানে আ’লীগের দল নেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য সাধারণ ভোটাররা তাকে জানুয়ারির ৭ তারিখ ভোট দিয়ে জাতীয় সংসদে পাঠাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।