ক্রাইম প্রতিবেদক: বাঁশখালীতে ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণের মামলার প্রধান আসামি মো. রশিদ আহাম্মদকে (৫৫)’ গ্রেফতার করেছে করেছে র্যাব-৭ এর সদস্যলা। গ্রেফতার রশিদ উপজেলার বাহারছড়া গ্রামের মৃত সাহাব মিয়ার ছেলে। বিকাল সাড়ে ৪টায় খুলশী থানাধীন পূর্ব নাসিরাবাদ তুলাতলী এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
র্যাব জানায়, গত ১৯ জুলাই উপজেলার বাহারছড়া এলাকায় নানার বাড়িতে বেড়াতে যান ভুক্তভোগী শিশুটি। ওইদিন দুপুরে শিশুটি খেলার জন্য নানার বাড়ির বাইরে বের হলে অভিযুক্ত মো. রশিদ তাকে ফুসলিয়ে তার বসতঘরে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। পরে তার মা তাকে আশেপাশে খুঁজতে থাকে। এক পর্যায়ে শিশু কন্যাটি তার মায়ের ডাক শুনে রশিদ আহম্মদের বাড়ির সামনে এসে অর্ধউলঙ্গ অবস্থায় কান্নাকাটি করতে থাকে। মেয়ের এমন অবস্থা দেখে ভিকটিমের মা বসতঘরে প্রবেশ করে। ততক্ষণে রশিদ আহম্মদ দরজা দিয়ে বের হয়ে দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। শিশুটিকে বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় পরদিন ওই শিশুর বাবা বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন।
র্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. নুরুল আবছার বলেন, মামলার পর থেকে পলাতক আসামি রশিদ বিভিন্ন জায়গা থেকে শিশুটির বাবাকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বিভিন্নভাবে হুমকি দেয়। র্যাব এ ঘটনায় গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করে। গত ৬ জুন র্যাব জানতে পারে পলাতক আসামি রশিদ আহম্মদ খুলশী থানাধীন পূর্ব নাসিরাবাদ তুলাতলী এলাকায় আত্মগোপন করে আছে। বিকেল সাড়ে ৪টায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রশিদ ধর্ষণের কথা স্বীকার করে।
ক্রাইম প্রতিবেদক: বাঁশখালীতে ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণের মামলার প্রধান আসামি মো. রশিদ আহাম্মদকে (৫৫)’ গ্রেফতার করেছে করেছে র্যাব-৭ এর সদস্যলা। গ্রেফতার রশিদ উপজেলার বাহারছড়া গ্রামের মৃত সাহাব মিয়ার ছেলে। বিকাল সাড়ে ৪টায় খুলশী থানাধীন পূর্ব নাসিরাবাদ তুলাতলী এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
র্যাব জানায়, গত ১৯ জুলাই উপজেলার বাহারছড়া এলাকায় নানার বাড়িতে বেড়াতে যান ভুক্তভোগী শিশুটি। ওইদিন দুপুরে শিশুটি খেলার জন্য নানার বাড়ির বাইরে বের হলে অভিযুক্ত মো. রশিদ তাকে ফুসলিয়ে তার বসতঘরে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। পরে তার মা তাকে আশেপাশে খুঁজতে থাকে। এক পর্যায়ে শিশু কন্যাটি তার মায়ের ডাক শুনে রশিদ আহম্মদের বাড়ির সামনে এসে অর্ধউলঙ্গ অবস্থায় কান্নাকাটি করতে থাকে। মেয়ের এমন অবস্থা দেখে ভিকটিমের মা বসতঘরে প্রবেশ করে। ততক্ষণে রশিদ আহম্মদ দরজা দিয়ে বের হয়ে দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। শিশুটিকে বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় পরদিন ওই শিশুর বাবা বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন।
র্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. নুরুল আবছার বলেন, মামলার পর থেকে পলাতক আসামি রশিদ বিভিন্ন জায়গা থেকে শিশুটির বাবাকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বিভিন্নভাবে হুমকি দেয়। র্যাব এ ঘটনায় গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করে। গত ৬ জুন র্যাব জানতে পারে পলাতক আসামি রশিদ আহম্মদ খুলশী থানাধীন পূর্ব নাসিরাবাদ তুলাতলী এলাকায় আত্মগোপন করে আছে। বিকেল সাড়ে ৪টায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রশিদ ধর্ষণের কথা স্বীকার করে।




