লামা প্রতিনিধি:  লামা-আলীকদম সড়ক দিয়ে প্রতিনিয়ত থাইল্যান্ডের গরু পাচার অব্যাহত রয়েছে। কোন ভাবেই সংশ্লিষ্ঠ প্রশাসন রুখতে পারছেনা। গতকাল রবিবার ৫ জুন সকাল, ৬:৩৪ মি: দুটি ট্রাক ভর্তি মোট ২৫টি বিদেশি গরু পাচার হয়। ট্রাক নং- চ.মে. ট ১১-৩৪২৪, ও ভোলা- ড ১১-০০১০। ভোরে বিদেশি গরু ভর্তি ট্রাক দু’টি লামা লাইনঝিরি পৌর টোল পয়েন্টে থামে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কয়েক মিনিটের মধ্যে গেইটের বাঁশ উঠে গেলে ট্রাক দু’টি পাসিং হয়ে যায়।

তারা জানান, ট্রাকের সামনে মোটর বাইকে ছিল আলী হোসেন নামের একজন। আলী হোসেন স্থানীয়দের সাথে হুমকি স্বরুপ আচরণ করে বলে প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয়রা জানায়। ট্রাক দু’টি লাইন ঝিরি পৌঁছার আনু: ৮ মি: আগে আলীকদম থেকে একটি কার গাড়ি চড়ে এক নেতা ও এক চ্যানেল সাংবাদিক আসে সেখানে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই সাংবাদিক ও নেতা দু’জনেই গরুগুলো তাদের দাবি করে, সমস্যা না করার জন্য স্থানীয়দেরকে অনুরোধ করেন।

স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিন ভোরে দু,চারটি ট্রাক যোগে বিদেশি গরু পাচার হয়। সম্প্রতি আলীকদম উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও বিজিবির অভিযানে মোট ৬৫ টি থাইল্যান্ড-এর ব্রাহামা জাতের গরু আটক হয়। জড়িত একজনকে হাজতে পাঠানো হয়। ওই ঘটনায় পাচারকারীরা কয়েকদিন ভিন্ন কৌশুলে পাহাড়-জঙ্গলের পথে পাচার কাজ চালায়।

জানা গেছে, জঙ্গলের পথে বেশি খরচ ও ঝামেলা বেশির কারণে, ট্রাক যোগে সড়ক পথে আবারো প্রচুর গরু পাসিং হচ্ছে। একটি শক্তিধর সিন্ডিকেট আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে নির্ঝঞ্ঝাট কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এ সব ব্যপারে লেখালেখির কারণে মফস্বলের সংবাদ কর্মিরাও হুমকি পোহাতে হচ্ছে।

জানা যায়, আলীকদম এর কোনো কাউকে গরুর মালিক সাজিয়ে বেছাবিক্রি রশিদ দেখানো হয় টোল পয়েন্ট গুলোতে।

এই ব্যপারে জানতে চাইলে, লামা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোস্তফা জাবেদ কায়সার বলেন, “গাড়ি ভর্তি বিদেশি গরু পাচারের বিষয়টি আমার জানা নেই। এই ব্যপারে পশুসম্পদ বিভাগ ও পুলিশের সাথে আলাপ করে নিব যে, বিষয়টা কি”।

মুঠো ফোনে কথা হলে আলীকদম উপজেলা নির্বাহী অফিসার মেহরুবা ইসলাম বলেন, আমি ইনফরমেশন পাইলে অভিযান করে জব্দ করবো”।

লামা সার্কেল এএসপি জানান, অবৈধভাবে কোন ধরণের পন্য আমদানি করার সুযোগ নেই।

তিঁনি বলেন, পুলিশ স্টেশনগুলোকে কড়া নজরদারি করার জন্য বলা হয়েছে।

লামা প্রতিনিধি:  লামা-আলীকদম সড়ক দিয়ে প্রতিনিয়ত থাইল্যান্ডের গরু পাচার অব্যাহত রয়েছে। কোন ভাবেই সংশ্লিষ্ঠ প্রশাসন রুখতে পারছেনা। গতকাল রবিবার ৫ জুন সকাল, ৬:৩৪ মি: দুটি ট্রাক ভর্তি মোট ২৫টি বিদেশি গরু পাচার হয়। ট্রাক নং- চ.মে. ট ১১-৩৪২৪, ও ভোলা- ড ১১-০০১০। ভোরে বিদেশি গরু ভর্তি ট্রাক দু’টি লামা লাইনঝিরি পৌর টোল পয়েন্টে থামে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কয়েক মিনিটের মধ্যে গেইটের বাঁশ উঠে গেলে ট্রাক দু’টি পাসিং হয়ে যায়।

তারা জানান, ট্রাকের সামনে মোটর বাইকে ছিল আলী হোসেন নামের একজন। আলী হোসেন স্থানীয়দের সাথে হুমকি স্বরুপ আচরণ করে বলে প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয়রা জানায়। ট্রাক দু’টি লাইন ঝিরি পৌঁছার আনু: ৮ মি: আগে আলীকদম থেকে একটি কার গাড়ি চড়ে এক নেতা ও এক চ্যানেল সাংবাদিক আসে সেখানে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই সাংবাদিক ও নেতা দু’জনেই গরুগুলো তাদের দাবি করে, সমস্যা না করার জন্য স্থানীয়দেরকে অনুরোধ করেন।

স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিন ভোরে দু,চারটি ট্রাক যোগে বিদেশি গরু পাচার হয়। সম্প্রতি আলীকদম উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও বিজিবির অভিযানে মোট ৬৫ টি থাইল্যান্ড-এর ব্রাহামা জাতের গরু আটক হয়। জড়িত একজনকে হাজতে পাঠানো হয়। ওই ঘটনায় পাচারকারীরা কয়েকদিন ভিন্ন কৌশুলে পাহাড়-জঙ্গলের পথে পাচার কাজ চালায়।

জানা গেছে, জঙ্গলের পথে বেশি খরচ ও ঝামেলা বেশির কারণে, ট্রাক যোগে সড়ক পথে আবারো প্রচুর গরু পাসিং হচ্ছে। একটি শক্তিধর সিন্ডিকেট আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে নির্ঝঞ্ঝাট কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এ সব ব্যপারে লেখালেখির কারণে মফস্বলের সংবাদ কর্মিরাও হুমকি পোহাতে হচ্ছে।

জানা যায়, আলীকদম এর কোনো কাউকে গরুর মালিক সাজিয়ে বেছাবিক্রি রশিদ দেখানো হয় টোল পয়েন্ট গুলোতে।

এই ব্যপারে জানতে চাইলে, লামা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোস্তফা জাবেদ কায়সার বলেন, “গাড়ি ভর্তি বিদেশি গরু পাচারের বিষয়টি আমার জানা নেই। এই ব্যপারে পশুসম্পদ বিভাগ ও পুলিশের সাথে আলাপ করে নিব যে, বিষয়টা কি”।

মুঠো ফোনে কথা হলে আলীকদম উপজেলা নির্বাহী অফিসার মেহরুবা ইসলাম বলেন, আমি ইনফরমেশন পাইলে অভিযান করে জব্দ করবো”।

লামা সার্কেল এএসপি জানান, অবৈধভাবে কোন ধরণের পন্য আমদানি করার সুযোগ নেই।

তিঁনি বলেন, পুলিশ স্টেশনগুলোকে কড়া নজরদারি করার জন্য বলা হয়েছে।