প্রেস বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শ্রমিকনেতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম খান মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪১তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দল চট্টগ্রাম মহানগরের পক্ষ থেকে ফুলের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।

তিনি বলেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান দেশকে ভালোবাসতেন, দেশের মানুষকে ভালোবাসতেন, চট্টগ্রামকে ভালোবাসতেন। অল্পদিনে তিনি বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করেন। তিনি চট্টগ্রাম থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন। শহীদও হয়েছেন চট্টগ্রামে। চট্টগ্রামের সাথে নিবিড় একটি সম্পর্ক ছিল শহীদ জিয়ার। এই মাটিতে একটি স্মৃতি বিজড়িত একটি ইতিহাস হয়ে থাকবে। দেশের মানুষ গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পাবার দাবিতে যে সংগ্রাম করছে তা অত্যন্ত যুক্তিসংগত দাবি। ভোটের অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার, বাকস্বাধীনতা আজ ভূলুণ্টিত হয়েছে। এসব দাবি রাষ্ট্রের সর্বশ্রেণির পেশার মানুষের গণতান্ত্রিক দাবি। এ দাবি আদায় না হলে দেশের রাষ্ট্রীয় অবকাঠামোতে শুশৃঙ্খল ফিরে আসবে না।

বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম খান বলেন, দেশের শাসনভার এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে প্রশাসনিক ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের কমান্ড আইন কানুন কোথাও মানছেন না। রাষ্ট্রীয় চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এ ধরনের কর্মকান্ড আগে ছিল না। মানুষ গুম করা, কথায় কথায় খুন করা, গুলি করে হত্যা করা, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসী, অরাজকতা একটি হিরিক পড়েছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে এটি চালু করেছে। এর আগে দুর্ভিক্ষ হয়েছে তাদের লুটপাটের কারণে। দেশের সব শ্রেণি পেশার মানুষ অসহায়ত্বের অবস্থায় দিন যাপন করছে প্রতিনিয়ত। কিছু সংখ্যক সরকারি দলের দুষ্কৃতকারীদের কাছে জিম্মি হযে সারা দেশের মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। অন্যদিকে দুর্ভিক্ষে সয়লাব করছে।

তিনি বলেন, প্রতিনিয়ত দেশের টাকার মান নিম্ন পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। বাংলাদেশ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি শক্তিশালী দেশ। কিন্তু দেশের এমনতর অবস্থায় পৌঁছে গেছে তা থেকে অনতিবিলম্বে পরিত্রাণ পাওয়া অতি জরুরি। দেশের সিংহভাগ মানুষ চায় ভোটের অধিকার ফিরে আসুক, এশিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী মাদার অব ডেমোক্রেসি বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে গণতান্ত্রিক পরিবেশে বসবাসের সুচিকিৎসা পাওয়া জনগণের দাবি। অবিলম্বে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে অবৈধ অগণতান্ত্রিক সরকারকে পদত্যাগ করা জনগণের দাবি। এর জন্য সকলে রাজপথে থাকার জন্য আহ্বান জানান। আজকে শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষার পরিবেশ বিনষ্ট করে সরকার সন্ত্রাসীদের লেলিয়ে দিয়ে শান্তিকামী শিক্ষার্থীদের উপর সন্ত্রাসী হামলা করছে।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় শ্রমিক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এ এম নাজিম উদ্দিন, জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দল চট্টগ্রাম মহানগর সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম, সহ-সভাপতি সাবেক ভি.পি সাইফুল আলম, সহ সভাপতি হাফিজুল ইসলাম মজুমদার মিলন, যুগ্ম সম্পাদক মো. জানে আলম, এড. মো. রাসেল, মো. আবু বক্কর সিদ্দিক প্রমুখ।

নেতৃবৃন্দ বলেন, অকুতভয় সাহসের সাথে দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ রেখে এগিয়ে যাবার জন্য ধন্যবাদ জানান।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শ্রমিকনেতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম খান মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪১তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দল চট্টগ্রাম মহানগরের পক্ষ থেকে ফুলের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।

তিনি বলেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান দেশকে ভালোবাসতেন, দেশের মানুষকে ভালোবাসতেন, চট্টগ্রামকে ভালোবাসতেন। অল্পদিনে তিনি বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করেন। তিনি চট্টগ্রাম থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন। শহীদও হয়েছেন চট্টগ্রামে। চট্টগ্রামের সাথে নিবিড় একটি সম্পর্ক ছিল শহীদ জিয়ার। এই মাটিতে একটি স্মৃতি বিজড়িত একটি ইতিহাস হয়ে থাকবে। দেশের মানুষ গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পাবার দাবিতে যে সংগ্রাম করছে তা অত্যন্ত যুক্তিসংগত দাবি। ভোটের অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার, বাকস্বাধীনতা আজ ভূলুণ্টিত হয়েছে। এসব দাবি রাষ্ট্রের সর্বশ্রেণির পেশার মানুষের গণতান্ত্রিক দাবি। এ দাবি আদায় না হলে দেশের রাষ্ট্রীয় অবকাঠামোতে শুশৃঙ্খল ফিরে আসবে না।

বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম খান বলেন, দেশের শাসনভার এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে প্রশাসনিক ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের কমান্ড আইন কানুন কোথাও মানছেন না। রাষ্ট্রীয় চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এ ধরনের কর্মকান্ড আগে ছিল না। মানুষ গুম করা, কথায় কথায় খুন করা, গুলি করে হত্যা করা, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসী, অরাজকতা একটি হিরিক পড়েছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে এটি চালু করেছে। এর আগে দুর্ভিক্ষ হয়েছে তাদের লুটপাটের কারণে। দেশের সব শ্রেণি পেশার মানুষ অসহায়ত্বের অবস্থায় দিন যাপন করছে প্রতিনিয়ত। কিছু সংখ্যক সরকারি দলের দুষ্কৃতকারীদের কাছে জিম্মি হযে সারা দেশের মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। অন্যদিকে দুর্ভিক্ষে সয়লাব করছে।

তিনি বলেন, প্রতিনিয়ত দেশের টাকার মান নিম্ন পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। বাংলাদেশ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি শক্তিশালী দেশ। কিন্তু দেশের এমনতর অবস্থায় পৌঁছে গেছে তা থেকে অনতিবিলম্বে পরিত্রাণ পাওয়া অতি জরুরি। দেশের সিংহভাগ মানুষ চায় ভোটের অধিকার ফিরে আসুক, এশিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী মাদার অব ডেমোক্রেসি বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে গণতান্ত্রিক পরিবেশে বসবাসের সুচিকিৎসা পাওয়া জনগণের দাবি। অবিলম্বে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে অবৈধ অগণতান্ত্রিক সরকারকে পদত্যাগ করা জনগণের দাবি। এর জন্য সকলে রাজপথে থাকার জন্য আহ্বান জানান। আজকে শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষার পরিবেশ বিনষ্ট করে সরকার সন্ত্রাসীদের লেলিয়ে দিয়ে শান্তিকামী শিক্ষার্থীদের উপর সন্ত্রাসী হামলা করছে।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় শ্রমিক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এ এম নাজিম উদ্দিন, জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দল চট্টগ্রাম মহানগর সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম, সহ-সভাপতি সাবেক ভি.পি সাইফুল আলম, সহ সভাপতি হাফিজুল ইসলাম মজুমদার মিলন, যুগ্ম সম্পাদক মো. জানে আলম, এড. মো. রাসেল, মো. আবু বক্কর সিদ্দিক প্রমুখ।

নেতৃবৃন্দ বলেন, অকুতভয় সাহসের সাথে দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ রেখে এগিয়ে যাবার জন্য ধন্যবাদ জানান।