ঢাকা ব্যুরো: ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বিএনপির বিরুদ্ধে ১৪ দলের শরীকদের মাঠে নামাতে চাইছে। এরই অংশ হিসেবে প্রথমে ঢাকায় এবং এরপর ঢাকার বাইরে বিভিন্ন জেলায় সমাবেশ করা হবে। শুক্রবার (৩ জুন) বিকেলে নিউ ইস্কাটন রোডে ১৪ দলের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমুর বাসায় এক বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বৈঠকে উপস্থিত একাধিক নেতা জানান, ‘পঁচাত্তরের হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার’-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিএনপির ছাত্রসংগঠন ছাত্রদলের মিছিলে এমন স্লোগানের সূত্র ধরে ১৪ দল কর্মসূচি নিচ্ছে। নেতারা বলছেন, এ স্লোগানের মাধ্যমে বিএনপি আসলে অসাংবিধানিক পথে ক্ষমতায় যাওয়ার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করে। তারা হানাহানির রাজনীতির পথে হাঁটতে চাইছে। এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হওয়া দরকার। ঢাকায় ১৪ দলের সমাবেশ কবে হবে, তা ঠিক করার জন্য আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কামরুল ইসলামকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি মহানগর আওয়ামী লীগ ও শরিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তারিখ ঠিক করবেন।

বৈঠকে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ১৪ দলের নেতারা। ২৫ জুন পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের দিনটি ঢাকাসহ সারা দেশে উদ্‌যাপনের পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। এই উদ্‌যাপনে ১৪ দলের শরিক দলগুলোর নেতা-কর্মীদের সাধ্যমতো শামিল হওয়ার আহ্বান জানায় আওয়ামী লীগ। বৈঠক সূত্র জানিয়েছে, একাধিক শরিক দলের নেতা দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তাঁরা বলেন, সরকার যত ভালো কাজই করুক না কেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে না এলে মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠবে। এর সুযোগ নেবে বিরোধী দলগুলো।

বৈঠক শেষে ১৪ দলের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু সাংবাদিকদের বলেন, দেশে সন্ত্রাস ও নতুন করে হত্যাকাণ্ড ঘটাতে চাইছে বিএনপি। ১৫ আগস্ট নিয়ে স্লোগান প্রমাণ করে, তারা নতুন ষড়যন্ত্র করছে। তিনি বলেন, বিএনপি যাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে, তাদের রাজনৈতিক সক্ষমতা কতটুকু, তা জানে ১৪ দল। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাতীয় পার্টি-জেপির সাধারণ সম্পাদক শেখ শহিদুল ইসলাম, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কামরুল ইসলাম, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, গণ আজাদী লীগের সভাপতি এস কে সিকদার, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন প্রমুখ।

ঢাকা ব্যুরো: ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বিএনপির বিরুদ্ধে ১৪ দলের শরীকদের মাঠে নামাতে চাইছে। এরই অংশ হিসেবে প্রথমে ঢাকায় এবং এরপর ঢাকার বাইরে বিভিন্ন জেলায় সমাবেশ করা হবে। শুক্রবার (৩ জুন) বিকেলে নিউ ইস্কাটন রোডে ১৪ দলের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমুর বাসায় এক বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বৈঠকে উপস্থিত একাধিক নেতা জানান, ‘পঁচাত্তরের হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার’-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিএনপির ছাত্রসংগঠন ছাত্রদলের মিছিলে এমন স্লোগানের সূত্র ধরে ১৪ দল কর্মসূচি নিচ্ছে। নেতারা বলছেন, এ স্লোগানের মাধ্যমে বিএনপি আসলে অসাংবিধানিক পথে ক্ষমতায় যাওয়ার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করে। তারা হানাহানির রাজনীতির পথে হাঁটতে চাইছে। এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হওয়া দরকার। ঢাকায় ১৪ দলের সমাবেশ কবে হবে, তা ঠিক করার জন্য আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কামরুল ইসলামকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি মহানগর আওয়ামী লীগ ও শরিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তারিখ ঠিক করবেন।

বৈঠকে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ১৪ দলের নেতারা। ২৫ জুন পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের দিনটি ঢাকাসহ সারা দেশে উদ্‌যাপনের পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। এই উদ্‌যাপনে ১৪ দলের শরিক দলগুলোর নেতা-কর্মীদের সাধ্যমতো শামিল হওয়ার আহ্বান জানায় আওয়ামী লীগ। বৈঠক সূত্র জানিয়েছে, একাধিক শরিক দলের নেতা দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তাঁরা বলেন, সরকার যত ভালো কাজই করুক না কেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে না এলে মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠবে। এর সুযোগ নেবে বিরোধী দলগুলো।

বৈঠক শেষে ১৪ দলের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু সাংবাদিকদের বলেন, দেশে সন্ত্রাস ও নতুন করে হত্যাকাণ্ড ঘটাতে চাইছে বিএনপি। ১৫ আগস্ট নিয়ে স্লোগান প্রমাণ করে, তারা নতুন ষড়যন্ত্র করছে। তিনি বলেন, বিএনপি যাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে, তাদের রাজনৈতিক সক্ষমতা কতটুকু, তা জানে ১৪ দল। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাতীয় পার্টি-জেপির সাধারণ সম্পাদক শেখ শহিদুল ইসলাম, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কামরুল ইসলাম, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, গণ আজাদী লীগের সভাপতি এস কে সিকদার, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন প্রমুখ।