ক্রাইম প্রতিবেদক: নিখোঁজের ১২ দিনেও কোনো খোঁজ মেলেনি নগরীর কলেজিয়েট স্কুলের উদয় দেবনাথ পাপন (১৪) নামের এক শিক্ষার্থীর। গত ১৮ এপ্রিল রাউজান থানাধীন আবুলরখীল ১২নং উরকিরচর ইউনিয়নের নিজ বাড়ি থেকে সকালে স্কুলে যাওয়ার পথে উদয় দেবনাথ পাপন নিখোঁজ হয়। নিখোঁজ শিক্ষার্থী নগরীর সরকারি কলেজিয়েট স্কুলের বিজ্ঞান বিভাগের দিবা শাখার নবম শ্রেণীর নিয়মিত ছাত্র। উদয় দেবনাথ পাপন আবুরখীল অমিতাব উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক উজ্জ্বল প্রসাদ দেবনাথের ছেলে। তাদের মূল বাড়ি কুমিল্লা জেলার কোতোয়ালি থানাধীন মহেষপুর গ্রামে হলেও সে দীর্ঘ আট বছর যাবত চাকুরীর সুবাদে রাউজান থানাধীন ১২নং উরকিরচর আবুরখীল এলাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করে আসছে।

শিক্ষার্থীর পিতা উজ্জ্বল সাদ দেবনাথ দি ক্রাইমকে বলেন, গত ১৮ এপ্রিল সোমবার সকাল ৮ টায় কলেজিয়েট স্কুলে যাবার কথা বলে রাউজানের বাসা থেকে আমার ছেলে উদয় দেবনাথ পাপন বের হয়ে যায়। এর পর সে ওই দিন স্কুল থেকে বাসায় ফিরে আসেনি। পরবর্তীতে বিভিন্ন জায়গায় খোজাখুজি করার পর কোন সন্ধান না পাওয়া ১৯ এপ্রিল আমি বাদী হয়ে রাউজান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি(নং- ৮৭২/২২) দায়ের করি।

তিনি বলেন, ডায়েরি করার পর গত ২৭ এপ্রিল অপরিচিত এক ব্যক্তি ০১৭১৮-২১৮০৫৬ নাম্বার থেকে আমার ০১৮১৮-৭০০২৮৩ এই নাম্বারে ফোন করে আমাকে বলে, আমার ছেলে পাপনকে পাওয়া গেছে। আপনার ছেলে পাপন নরসিংদীতে গাড়ি এক্সিডেন্ট করেছে, তার চিকিৎসার জন্য টাকা লাগবে। এখনি আমার এই বিকাশ ০১৩০৯-০১০৫১২ নাম্বারে দ্রুত ১০ হাজার টাকা পাঠান। এ কথা শুনে আমি সরল বিশ্বাসে তার দেওয়া বিকাশ নাম্বারে তার কথা মতো আমার ছেলেকে ফিরে পাওয়ার জন্য ওই দিন সকালে আমি বিকাশে ১০ হাজার ১’শ ৫০ টাকা পাঠাই। তারপর থেকে নাম্বারগুলোতে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে নাম্বার গুলো বন্ধ পায়।

এবিষয়ে কলেজিয়েট স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. সিরাজুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, নিখোঁজের বিষয়টি পাপনের পিতা জানিয়েছে। তবে আমি যতটুকু ক্লাস টিচার থেকে খোঁজ নিয়েছি পাপন নিখোঁজ হবার ১০/১২ দিন আগ থেকে স্কুলে অনুপস্থিত। কিন্তু তার বাবা বলছে প্রতিদিন স্কুলে আসার জন্য ড্রেস পড়ে বাসা থেকে বের হতো। নিখোঁজের বিষয়ে আমি উনাকে থানায় একটি ডায়েরি করার পরামর্শ দিয়েছি।

ডায়েরির বিষয় জানতে চাইলে রাউজান থানায় জিডি মুলে দায়িত্ব প্রাপ্ত অফিসার মো. ইসমাঈল হোসেন বলেন, নিখোঁজের বিষয়টি আমরা জেনেছি এবং ওই বিষয়ে আমাদের থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিও করছে। আমি ডায়েরি মুলে তদন্তের দায়িত্বও পেয়েছি। আমরা তাকে উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

ক্রাইম প্রতিবেদক: নিখোঁজের ১২ দিনেও কোনো খোঁজ মেলেনি নগরীর কলেজিয়েট স্কুলের উদয় দেবনাথ পাপন (১৪) নামের এক শিক্ষার্থীর। গত ১৮ এপ্রিল রাউজান থানাধীন আবুলরখীল ১২নং উরকিরচর ইউনিয়নের নিজ বাড়ি থেকে সকালে স্কুলে যাওয়ার পথে উদয় দেবনাথ পাপন নিখোঁজ হয়। নিখোঁজ শিক্ষার্থী নগরীর সরকারি কলেজিয়েট স্কুলের বিজ্ঞান বিভাগের দিবা শাখার নবম শ্রেণীর নিয়মিত ছাত্র। উদয় দেবনাথ পাপন আবুরখীল অমিতাব উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক উজ্জ্বল প্রসাদ দেবনাথের ছেলে। তাদের মূল বাড়ি কুমিল্লা জেলার কোতোয়ালি থানাধীন মহেষপুর গ্রামে হলেও সে দীর্ঘ আট বছর যাবত চাকুরীর সুবাদে রাউজান থানাধীন ১২নং উরকিরচর আবুরখীল এলাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করে আসছে।

শিক্ষার্থীর পিতা উজ্জ্বল সাদ দেবনাথ দি ক্রাইমকে বলেন, গত ১৮ এপ্রিল সোমবার সকাল ৮ টায় কলেজিয়েট স্কুলে যাবার কথা বলে রাউজানের বাসা থেকে আমার ছেলে উদয় দেবনাথ পাপন বের হয়ে যায়। এর পর সে ওই দিন স্কুল থেকে বাসায় ফিরে আসেনি। পরবর্তীতে বিভিন্ন জায়গায় খোজাখুজি করার পর কোন সন্ধান না পাওয়া ১৯ এপ্রিল আমি বাদী হয়ে রাউজান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি(নং- ৮৭২/২২) দায়ের করি।

তিনি বলেন, ডায়েরি করার পর গত ২৭ এপ্রিল অপরিচিত এক ব্যক্তি ০১৭১৮-২১৮০৫৬ নাম্বার থেকে আমার ০১৮১৮-৭০০২৮৩ এই নাম্বারে ফোন করে আমাকে বলে, আমার ছেলে পাপনকে পাওয়া গেছে। আপনার ছেলে পাপন নরসিংদীতে গাড়ি এক্সিডেন্ট করেছে, তার চিকিৎসার জন্য টাকা লাগবে। এখনি আমার এই বিকাশ ০১৩০৯-০১০৫১২ নাম্বারে দ্রুত ১০ হাজার টাকা পাঠান। এ কথা শুনে আমি সরল বিশ্বাসে তার দেওয়া বিকাশ নাম্বারে তার কথা মতো আমার ছেলেকে ফিরে পাওয়ার জন্য ওই দিন সকালে আমি বিকাশে ১০ হাজার ১’শ ৫০ টাকা পাঠাই। তারপর থেকে নাম্বারগুলোতে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে নাম্বার গুলো বন্ধ পায়।

এবিষয়ে কলেজিয়েট স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. সিরাজুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, নিখোঁজের বিষয়টি পাপনের পিতা জানিয়েছে। তবে আমি যতটুকু ক্লাস টিচার থেকে খোঁজ নিয়েছি পাপন নিখোঁজ হবার ১০/১২ দিন আগ থেকে স্কুলে অনুপস্থিত। কিন্তু তার বাবা বলছে প্রতিদিন স্কুলে আসার জন্য ড্রেস পড়ে বাসা থেকে বের হতো। নিখোঁজের বিষয়ে আমি উনাকে থানায় একটি ডায়েরি করার পরামর্শ দিয়েছি।

ডায়েরির বিষয় জানতে চাইলে রাউজান থানায় জিডি মুলে দায়িত্ব প্রাপ্ত অফিসার মো. ইসমাঈল হোসেন বলেন, নিখোঁজের বিষয়টি আমরা জেনেছি এবং ওই বিষয়ে আমাদের থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিও করছে। আমি ডায়েরি মুলে তদন্তের দায়িত্বও পেয়েছি। আমরা তাকে উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।