নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরীর অনুরোধে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র এম মনজুর আলম নিজ অর্থায়নে দ্বিতীয় বারের মত মহানগর এলাকায় জনগণের সুবিধার্থে ও ঝুঁকি এড়াতে নালা-নর্দমার ঢাকনা হিসেবে ব্যবহারের জন্য গত বছরের মত আজ মঙ্গলবার (২৬ এপ্রিল) সকালে আবার এক ট্রাক স্ল্যাব – ঢাকনা প্রদান করেন।

নগরীর অক্সিজেন মোড়কে সম্প্রতি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী মাইজভান্ডারী চত্বর ঘোষণার প্রেক্ষিতে গোল্ডেন ইস্পাত লি. ও এইচ এম স্টিল এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লি. এর ব্যবস্থাপনায় মাইজভান্ডারী চত্বর নির্মাণের প্রস্তাবিত নকশাও মেয়রকে হস্তান্তর করা হয়। অক্সিজেন মোড় থেকে ফতেয়াবাদ নন্দিরহাট পর্যন্ত সড়কটি ‘হযরত গাউছুল আজম মাইজভান্ডারী সড়ক’ নামে নাম করণের জন্যও মনজুর আলমের পক্ষ থেকে রেজাউল করিম চৌধুরীকে অনুরোধ জানানো হয়।

ঝুকিপূর্ণ খোলা নালা-নর্দমা নিরাপদ করার জন্য চসিককে স্ল্যাব প্রদান করায় বতর্মান মেয়র সাবেক মেয়রকে ধন্যবাদ জানান। একই সাথে অক্সিজেন মোড়ে মাইজভান্ডারী চত্বর নির্মাণ এবং অক্সিজেন মোড় থেকে নন্দির হাট পর্যন্ত সড়কটি ‘হযরত গাউছুল আজম মাইজভান্ডারী সড়ক’ নামে নাম করণের প্রস্তাবে রেজাউল করিম চৌধুরী আশ্বাস প্রদান করেন ও সাবেক মেয়র মনজুর আলমের আন্তরিকতার প্রশংসা করেন।

এ প্রসঙ্গে সাবেক মেয়র মনজুর আলম বলেন, নগরির বিভিন্ন এলাকার অনিরাপদ নালা-নর্দমা নিরাপদ করতে ও দুর্ঘটনা রোধকল্পে স্ল্যাব-প্রদানের জন্য বর্তমান মেয়র আমাকে অনুরোধ করলে আমি আন্তরিকতার সাথে বিষয়টিতে এগিয়ে আসি। কারণ খোলা নালা-নর্দমার ফলে গত বছর মর্মান্তিকভাবে আমরা কিছু তাজা প্রাণ হারির্য়েছি। আমরা এ ধরণের ঘটনার আর পুনরাবৃত্তি চাই না। তা ছাড়া আর কারো স্বপ্ন ভেসে না যাক খোলা নালার স্রোতের কবলে এটাও আমাদের প্রত্যাশা। আমরা চাই চসিক এলাকার রাস্তা-ঘাট ঝুঁকিমুক্ত থাকুক। জনসাধারণ চলাচল করুক নিরাপদে।এছাড়াও নগরবাসীর প্রয়োজনে নগরির যে কোনো সমস্যা সমাধানে বতর্মান মেয়রের পাশে থাকবেন বলেও ঘোষণা দেন এই সাবেক মেয়র।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলম, প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা হুমায়ূন কবীর চৌধুরী, মো. এয়াকুব নবী প্রধান প্রকৌশলী এইচ এম স্টিল এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লি. এবং মোন্তফা হাকিম গ্রুপের কর্মকর্তাবৃন্দ।

নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরীর অনুরোধে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র এম মনজুর আলম নিজ অর্থায়নে দ্বিতীয় বারের মত মহানগর এলাকায় জনগণের সুবিধার্থে ও ঝুঁকি এড়াতে নালা-নর্দমার ঢাকনা হিসেবে ব্যবহারের জন্য গত বছরের মত আজ মঙ্গলবার (২৬ এপ্রিল) সকালে আবার এক ট্রাক স্ল্যাব – ঢাকনা প্রদান করেন।

নগরীর অক্সিজেন মোড়কে সম্প্রতি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী মাইজভান্ডারী চত্বর ঘোষণার প্রেক্ষিতে গোল্ডেন ইস্পাত লি. ও এইচ এম স্টিল এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লি. এর ব্যবস্থাপনায় মাইজভান্ডারী চত্বর নির্মাণের প্রস্তাবিত নকশাও মেয়রকে হস্তান্তর করা হয়। অক্সিজেন মোড় থেকে ফতেয়াবাদ নন্দিরহাট পর্যন্ত সড়কটি ‘হযরত গাউছুল আজম মাইজভান্ডারী সড়ক’ নামে নাম করণের জন্যও মনজুর আলমের পক্ষ থেকে রেজাউল করিম চৌধুরীকে অনুরোধ জানানো হয়।

ঝুকিপূর্ণ খোলা নালা-নর্দমা নিরাপদ করার জন্য চসিককে স্ল্যাব প্রদান করায় বতর্মান মেয়র সাবেক মেয়রকে ধন্যবাদ জানান। একই সাথে অক্সিজেন মোড়ে মাইজভান্ডারী চত্বর নির্মাণ এবং অক্সিজেন মোড় থেকে নন্দির হাট পর্যন্ত সড়কটি ‘হযরত গাউছুল আজম মাইজভান্ডারী সড়ক’ নামে নাম করণের প্রস্তাবে রেজাউল করিম চৌধুরী আশ্বাস প্রদান করেন ও সাবেক মেয়র মনজুর আলমের আন্তরিকতার প্রশংসা করেন।

এ প্রসঙ্গে সাবেক মেয়র মনজুর আলম বলেন, নগরির বিভিন্ন এলাকার অনিরাপদ নালা-নর্দমা নিরাপদ করতে ও দুর্ঘটনা রোধকল্পে স্ল্যাব-প্রদানের জন্য বর্তমান মেয়র আমাকে অনুরোধ করলে আমি আন্তরিকতার সাথে বিষয়টিতে এগিয়ে আসি। কারণ খোলা নালা-নর্দমার ফলে গত বছর মর্মান্তিকভাবে আমরা কিছু তাজা প্রাণ হারির্য়েছি। আমরা এ ধরণের ঘটনার আর পুনরাবৃত্তি চাই না। তা ছাড়া আর কারো স্বপ্ন ভেসে না যাক খোলা নালার স্রোতের কবলে এটাও আমাদের প্রত্যাশা। আমরা চাই চসিক এলাকার রাস্তা-ঘাট ঝুঁকিমুক্ত থাকুক। জনসাধারণ চলাচল করুক নিরাপদে।এছাড়াও নগরবাসীর প্রয়োজনে নগরির যে কোনো সমস্যা সমাধানে বতর্মান মেয়রের পাশে থাকবেন বলেও ঘোষণা দেন এই সাবেক মেয়র।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলম, প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা হুমায়ূন কবীর চৌধুরী, মো. এয়াকুব নবী প্রধান প্রকৌশলী এইচ এম স্টিল এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লি. এবং মোন্তফা হাকিম গ্রুপের কর্মকর্তাবৃন্দ।