নিজস্ব প্রতিবেদক: সম্প্রতি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) নারী কাউন্সিলর রুমকী সেন গুপ্তের একটি অডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। ভাইরাল হওয়ার পর পরই অনলাইন জুড়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। এ ঘটনায় কেউ কেউ তার বিরুদ্ধে জনগণের নাম ভাঙিয়ে অর্থ আত্মসাৎ দাবির অভিযোগ তুললে, বিষয়টি সম্পূর্ণ প্রতিহিংসা ও অপরাজনীতির চক্রান্ত বলে দাবি করেন কাউন্সিলর রুমকী সেন গুপ্ত। তিনি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) সংরক্ষিত ওয়ার্ড-৭ (সাধারণ ওয়ার্ড নং- ১৬,২০,৩২) এর নারী কাউন্সিলর এর দায়িত্বে আছেন।

জানা যায়, কয়েকদিন আগে নগরীর চকবাজার এলাকার সাফ আমিন শপিং মলের ম্যানেজারকে ফোন করেন কাউন্সিলর রুমকী। পরে সেই কলরেকর্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফাঁস হয়ে যায়।এখন অডিওটি প্রতিবেদকের হাতে সংরক্ষিত রেছে।

অডিওতে রুমকি সেনগুপ্ত বলেন, ”দিদি তো আপনাদেরকে কোনদিন ফোনও দিই নাই। আপনারা আপনাদের মতো আছেন, মার্কেট করছেন। আপনাদের সেবা করতেও আমরা আছি। এখন আমার ছোট ভাইদেরকে পাঠাচ্ছি। আর আমার এলাকার মানুষকেও কিছু ব্যবস্থা করে দিতে হবে। এলাকার মানুষকে তো সহযোগিতা করতে হবে, ভাইয়া। বুঝেন তো। সামনে এলাকায় কাপড় দেওয়া। আপনাদের সামনে চট্টগ্রাম কলেজ, বুঝতে পারতেছেন না? কিছু সহযোগিতা তো করতে হবে ভাই। এখন তাহলে কি আমি ওকে পাঠাবো? আপনি সভাপতি, সেক্রেটারীদের সাথে কথা বলেন। কথা বলে আমাকে জানাবেন। আর এলাকার কিছু সহযোগিতা করতে… ঠিক আছে? আপনারা এতো বড় প্রতিষ্ঠান আছেন, আমরা তো আপনাদেরকে কখনও ফোনও করি না। ওনাদের সাথে কথা বলে আমাকে জানান। ঠিক আছে?” রেকর্ডকৃত এই ধরনের ফোনালাপ পাওয়া যায়।

কাউন্সিলর রুমকী সেনগুপ্ত পুরো বিষয়টিকে কোনভাবে চাঁদাবাজি হিসেবে দেখছেন না।  এই বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি মানুষের সেবা করি। জনগনের জন্য কাজ করি। আমার নিজের জন্য তো কিছু চাইনি। পরিবারের জন্যও চাইনি। ঈদ, দুর্গোৎসবে সাহায্য সহযোগিতা করার জন্য বিভিন্ন জনের কাছে অনুরোধ করি। এলাকার অসহায়, গরীব, দুঃস্থ মানুষের জন্য সাহায্য চেয়েছি। এটিতো কোন অপরাধ বা অন্যায় হতে পারে না। আমরা সমাজের উন্নয়নের জন্য কাজ করছি। সিটি কর্পোরেশন থেকে তো আমরা তেমন কোন বরাদ্দ পাচ্ছি না। এলাকার স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে কোন ধনী ব্যক্তির সাহায্য সহযোগিতা চাওয়া কি অন্যায়? আপনারা বলেন? বারবার কেন আমাকে এভাবে রাজনীতির থেকে সরে যেতে চক্রান্ত করছে। আমিও তো একজন রক্তমাংসের মানুষ। আমিও রাজনীতির প্রতিহিংসার শিকার হচ্ছি।’

পুরো ঘটনাটি কি রাজনৈতিক ভাবে ষড়যন্ত্র কি’না এমন প্রশ্নে উত্তরে তিনি বলেন, ‘এটাতো তাই মনে হচ্ছে। না’হয় আমার বিরুদ্ধে কেন বারবার ষড়যন্ত্র করতেছে। আমার পরিবারের বিরুদ্ধে কেন বারবার এমন প্রতিহিংসামূলক আচরন করতেছে। আমার স্বামীর মোবাইল ছিনতাইয়ের ঘটনা। বিনা অনুমতিতে আমার ভিডিও ধারন ফাঁস করছে। লাইভ করে দেখাচ্ছে। এটি কি আমি সংখ্যালঘু বলে করতেছে? একজন মানুষের প্রতি এত অন্যায়ের  অভিযোগ কিভাবে তুলে।

নিজস্ব প্রতিবেদক: সম্প্রতি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) নারী কাউন্সিলর রুমকী সেন গুপ্তের একটি অডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। ভাইরাল হওয়ার পর পরই অনলাইন জুড়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। এ ঘটনায় কেউ কেউ তার বিরুদ্ধে জনগণের নাম ভাঙিয়ে অর্থ আত্মসাৎ দাবির অভিযোগ তুললে, বিষয়টি সম্পূর্ণ প্রতিহিংসা ও অপরাজনীতির চক্রান্ত বলে দাবি করেন কাউন্সিলর রুমকী সেন গুপ্ত। তিনি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) সংরক্ষিত ওয়ার্ড-৭ (সাধারণ ওয়ার্ড নং- ১৬,২০,৩২) এর নারী কাউন্সিলর এর দায়িত্বে আছেন।

জানা যায়, কয়েকদিন আগে নগরীর চকবাজার এলাকার সাফ আমিন শপিং মলের ম্যানেজারকে ফোন করেন কাউন্সিলর রুমকী। পরে সেই কলরেকর্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফাঁস হয়ে যায়।এখন অডিওটি প্রতিবেদকের হাতে সংরক্ষিত রেছে।

অডিওতে রুমকি সেনগুপ্ত বলেন, ”দিদি তো আপনাদেরকে কোনদিন ফোনও দিই নাই। আপনারা আপনাদের মতো আছেন, মার্কেট করছেন। আপনাদের সেবা করতেও আমরা আছি। এখন আমার ছোট ভাইদেরকে পাঠাচ্ছি। আর আমার এলাকার মানুষকেও কিছু ব্যবস্থা করে দিতে হবে। এলাকার মানুষকে তো সহযোগিতা করতে হবে, ভাইয়া। বুঝেন তো। সামনে এলাকায় কাপড় দেওয়া। আপনাদের সামনে চট্টগ্রাম কলেজ, বুঝতে পারতেছেন না? কিছু সহযোগিতা তো করতে হবে ভাই। এখন তাহলে কি আমি ওকে পাঠাবো? আপনি সভাপতি, সেক্রেটারীদের সাথে কথা বলেন। কথা বলে আমাকে জানাবেন। আর এলাকার কিছু সহযোগিতা করতে… ঠিক আছে? আপনারা এতো বড় প্রতিষ্ঠান আছেন, আমরা তো আপনাদেরকে কখনও ফোনও করি না। ওনাদের সাথে কথা বলে আমাকে জানান। ঠিক আছে?” রেকর্ডকৃত এই ধরনের ফোনালাপ পাওয়া যায়।

কাউন্সিলর রুমকী সেনগুপ্ত পুরো বিষয়টিকে কোনভাবে চাঁদাবাজি হিসেবে দেখছেন না।  এই বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি মানুষের সেবা করি। জনগনের জন্য কাজ করি। আমার নিজের জন্য তো কিছু চাইনি। পরিবারের জন্যও চাইনি। ঈদ, দুর্গোৎসবে সাহায্য সহযোগিতা করার জন্য বিভিন্ন জনের কাছে অনুরোধ করি। এলাকার অসহায়, গরীব, দুঃস্থ মানুষের জন্য সাহায্য চেয়েছি। এটিতো কোন অপরাধ বা অন্যায় হতে পারে না। আমরা সমাজের উন্নয়নের জন্য কাজ করছি। সিটি কর্পোরেশন থেকে তো আমরা তেমন কোন বরাদ্দ পাচ্ছি না। এলাকার স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে কোন ধনী ব্যক্তির সাহায্য সহযোগিতা চাওয়া কি অন্যায়? আপনারা বলেন? বারবার কেন আমাকে এভাবে রাজনীতির থেকে সরে যেতে চক্রান্ত করছে। আমিও তো একজন রক্তমাংসের মানুষ। আমিও রাজনীতির প্রতিহিংসার শিকার হচ্ছি।’

পুরো ঘটনাটি কি রাজনৈতিক ভাবে ষড়যন্ত্র কি’না এমন প্রশ্নে উত্তরে তিনি বলেন, ‘এটাতো তাই মনে হচ্ছে। না’হয় আমার বিরুদ্ধে কেন বারবার ষড়যন্ত্র করতেছে। আমার পরিবারের বিরুদ্ধে কেন বারবার এমন প্রতিহিংসামূলক আচরন করতেছে। আমার স্বামীর মোবাইল ছিনতাইয়ের ঘটনা। বিনা অনুমতিতে আমার ভিডিও ধারন ফাঁস করছে। লাইভ করে দেখাচ্ছে। এটি কি আমি সংখ্যালঘু বলে করতেছে? একজন মানুষের প্রতি এত অন্যায়ের  অভিযোগ কিভাবে তুলে।