দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সকাল ১০টার মধ্যে ৩/৪’শ মানুষ ভোট দিতে দেখা গেলেও বাকী ৬ ঘণ্টায় কেন্দ্রগুলো ভোটার শূণ্য হয়ে যায়। বিভিন্ন দলের ভোট বর্জনের ডাকে অনেক ভোটার ও সমর্থক এই নির্বাচনকে প্রত্যাখান করেন বলে খবর ছাপানোর জন্য সাংবাদিক দেখে চিৎকার দিয়ে অনুরোধ করেন তারা। নির্বাচনের দায়িত্ব এখন খণ্ডকালিন কর্মকর্তাদের নিকট আলাদিনের প্রদীপ হাতে পাওয়ার মত বাস্তবে রূপ নিয়েছে।

ভোটার শূণ্য কেন্দ্রগুলোতে নির্বাচনী কর্মকর্তাদের মাঠে অলসভাবে সময় কাটাতে হয়। কেন্দ্রের বাহিরে ক্ষমতাশালী দলের নেতা-কর্মীরা কেন্দ্রের আশে-পাশে ঘোরা-ঘুরি ও পর্যবেক্ষকগণকে পাহারা দিচ্ছিল। অনেকগুলো কেন্দ্রে শীতের হিমহিম ছোঁয়া শরীর থেকে দূর করে অলসমুক্ত হতে সূর্যের তাপের নিচে রোদ শুকাচ্ছেন বলে জানান নির্বাচনে দায়িত্বরত কর্মকর্তারা। বেশ কয়েকজন প্রার্থীর পোলিং এজেন্টেদের কেন্দ্রে বসে খাবার সুযোগ না থাকায় বাহিরে গিয়ে খেতে হয়। কিছু কিছু প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কেন্দ্রগুলোর ১টি কক্ষে ২টি বুথ করায় জানালার পাশ থেকে সমর্থকরা ভোট প্রদানে ব্যক্তিদের পর্যবেক্ষণের সুযোগ থাকায় নিরাপত্তাহীন ভোটারও ছিল আতঙ্কিত।

পর্যবেক্ষকগণ কেন্দ্রের মাঠ পরিদর্শন ও কেন্দ্রের বাহিরে প্রিজাইডিং অফিসার থেকে তথ্য নিয়ে চলে আসতে হয়। সাংবাদিকরা কেন্দগুলোর অবস্থার ছবি তোলার আগেই নেতা-কর্মীদের আপ্পায়নের আতিথিয়তা এড়িয়ে চল্লে হামলার শিকার হওয়ার ভয়ে নিরাপধ দূরত্ব বজায় রেখে দায়িত্ব পালন করতে হয়।

সর্বশেষ বিভিন্ন জায়গায় কেন্দ্রের বাহিরে ক্ষমতাশীন দলের নেতা-কমী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে পরাজিত প্রার্থীর নেতা-কর্মীদের উপর হামলা, মামলা, নির্যাতন করতে দেশদ্রোহীর তকমা লাগানো চেষ্টা করা হয়। এতে হতাহতের রক্তের মাধ্যমে ভোট উৎসব শেষ হয়।

ভোটাররা আশঙ্কা করছে, পরাজিত প্রার্থীরা এখন সরকার বিরোধী শক্তিতে রূপান্তর হওয়ার সময় ও সুযোগের অপেক্ষায় দিন যাপন করবে। নিজ সংসদীয় আসনের ভোটার ও চাকুরিজীবী নির্বাচনী কর্মকর্তা নিয়োগ এড়িয়ে না চললে দলীয় সরকারের অধীন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও প্রতিবন্ধকতামুক্ত নির্বাচন কল্পনাও করা যাবে না।

সর্বপ্রথমে দেশের মানুষের মধ্যে নীতি, নৈতিকথা, আদর্শ ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করে নিজ দায়িত্বকে ঈমানী কর্তব্য মনে করে নিয়োজিত কাজে সৎ থাকার অঙ্গীকার করা একান্ত প্রয়োজন। টেকসই নির্বাচন উপহার দিতে চাইলে পর্যবেক্ষকগণ ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি অনলাইন গ্রুপ তৈরি করে মেসেজ আদান-প্রদানের ব্যবস্থা করা সময়ের দাবী।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সকাল ১০টার মধ্যে ৩/৪’শ মানুষ ভোট দিতে দেখা গেলেও বাকী ৬ ঘণ্টায় কেন্দ্রগুলো ভোটার শূণ্য হয়ে যায়। বিভিন্ন দলের ভোট বর্জনের ডাকে অনেক ভোটার ও সমর্থক এই নির্বাচনকে প্রত্যাখান করেন বলে খবর ছাপানোর জন্য সাংবাদিক দেখে চিৎকার দিয়ে অনুরোধ করেন তারা। নির্বাচনের দায়িত্ব এখন খণ্ডকালিন কর্মকর্তাদের নিকট আলাদিনের প্রদীপ হাতে পাওয়ার মত বাস্তবে রূপ নিয়েছে।

ভোটার শূণ্য কেন্দ্রগুলোতে নির্বাচনী কর্মকর্তাদের মাঠে অলসভাবে সময় কাটাতে হয়। কেন্দ্রের বাহিরে ক্ষমতাশালী দলের নেতা-কর্মীরা কেন্দ্রের আশে-পাশে ঘোরা-ঘুরি ও পর্যবেক্ষকগণকে পাহারা দিচ্ছিল। অনেকগুলো কেন্দ্রে শীতের হিমহিম ছোঁয়া শরীর থেকে দূর করে অলসমুক্ত হতে সূর্যের তাপের নিচে রোদ শুকাচ্ছেন বলে জানান নির্বাচনে দায়িত্বরত কর্মকর্তারা। বেশ কয়েকজন প্রার্থীর পোলিং এজেন্টেদের কেন্দ্রে বসে খাবার সুযোগ না থাকায় বাহিরে গিয়ে খেতে হয়। কিছু কিছু প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কেন্দ্রগুলোর ১টি কক্ষে ২টি বুথ করায় জানালার পাশ থেকে সমর্থকরা ভোট প্রদানে ব্যক্তিদের পর্যবেক্ষণের সুযোগ থাকায় নিরাপত্তাহীন ভোটারও ছিল আতঙ্কিত।

পর্যবেক্ষকগণ কেন্দ্রের মাঠ পরিদর্শন ও কেন্দ্রের বাহিরে প্রিজাইডিং অফিসার থেকে তথ্য নিয়ে চলে আসতে হয়। সাংবাদিকরা কেন্দগুলোর অবস্থার ছবি তোলার আগেই নেতা-কর্মীদের আপ্পায়নের আতিথিয়তা এড়িয়ে চল্লে হামলার শিকার হওয়ার ভয়ে নিরাপধ দূরত্ব বজায় রেখে দায়িত্ব পালন করতে হয়।

সর্বশেষ বিভিন্ন জায়গায় কেন্দ্রের বাহিরে ক্ষমতাশীন দলের নেতা-কমী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে পরাজিত প্রার্থীর নেতা-কর্মীদের উপর হামলা, মামলা, নির্যাতন করতে দেশদ্রোহীর তকমা লাগানো চেষ্টা করা হয়। এতে হতাহতের রক্তের মাধ্যমে ভোট উৎসব শেষ হয়।

ভোটাররা আশঙ্কা করছে, পরাজিত প্রার্থীরা এখন সরকার বিরোধী শক্তিতে রূপান্তর হওয়ার সময় ও সুযোগের অপেক্ষায় দিন যাপন করবে। নিজ সংসদীয় আসনের ভোটার ও চাকুরিজীবী নির্বাচনী কর্মকর্তা নিয়োগ এড়িয়ে না চললে দলীয় সরকারের অধীন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও প্রতিবন্ধকতামুক্ত নির্বাচন কল্পনাও করা যাবে না।

সর্বপ্রথমে দেশের মানুষের মধ্যে নীতি, নৈতিকথা, আদর্শ ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করে নিজ দায়িত্বকে ঈমানী কর্তব্য মনে করে নিয়োজিত কাজে সৎ থাকার অঙ্গীকার করা একান্ত প্রয়োজন। টেকসই নির্বাচন উপহার দিতে চাইলে পর্যবেক্ষকগণ ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি অনলাইন গ্রুপ তৈরি করে মেসেজ আদান-প্রদানের ব্যবস্থা করা সময়ের দাবী।