নগর প্রতিবেদক: ইন্দোনেশিয়া-বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ফোরামের মতবিনিময় সভা আজ বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) সকালে আগ্রাবাদস্থ ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারস্থ বঙ্গবন্ধু কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত হয়।

দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সভাপতি ওমর হাজ্জাজ’র সভাপতিত্বে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত হেরু হারতান্তো সুবোলো, ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মহাপরিচালক ওয়াই জাটমিকো হেরু প্রসেততো , চেম্বার পরিচালক অঞ্জন শেখর দাশ, মাহফুজুল হক শাহ, তুরস্কের অনারারী কনস্যুল জেনারেল সালাহ্উদ্দীন কাসেম খান, লুব-রেফ’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ, টি.কে. গ্রুপের এডভাইজর জাফর আলম, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো’র সহকারী পরিচালক মোরশেদুল হক, ট্রাস্টেড শিপিং লাইন্স লিঃ’র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ওয়াহিদ আলম, বিএসএম গ্রুপের মনির হোসেন, প্যানিনসুলার হেড অব মার্কেটিং কামাল হোসেন, হিফস এগ্রো ফুড ইন্ডাষ্ট্রিজ’র সিইও মোঃ সৈয়দ হাসান বক্তব্য রাখেন।

ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত হেরু হারতান্তো সুবোলো বলেন, ইন্দোনেশিয়ার সাথে বাংলাদেশের মধ্যে প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য সম্পাদিত হলেও দু’দেশের মধ্যে বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। এছাড়াও দু’দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক সুদৃঢ় করতে গতবছর জ্বালানী, স্বাস্থ্য, ও কৃষি বিষয়ক চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে।

তিনি বলেন,বাংলাদেশ খাদ্য উৎপাদনে এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু খাদ্য সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণে পিছিয়ে রয়েছে। ইন্দোনেশিয়া খাদ্য সংরক্ষণ ও হালাল ফুড রপ্তানিতে বিশ্বে নিজস্ব ব্র্যান্ড তৈরী করেছে। তাই বাংলাদেশের সাথে ইন্দোনেশিয়ার সম্পাদিত এগ্রিকালচার সমঝোতা স্মারক এর সুবিধা নিতে উভয়দেশের ব্যবসায়ীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

রাষ্ট্রদূত বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানী খাতে ইন্দোনেশিয়া চট্টগ্রামের মাতারবাড়ীতে ৫০০ মেগাওয়াটসম্পন্ন্ন সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পে বিনিয়োগ করছে। এছাড়া তিনি উভয়দেশের ট্যুরিজম, ম্যানুফ্যাকচারিং, ইনফাস্ট্রাকচার, ফুড এন্ড এগ্রিকালচার এবং রিনিউএ্যাবল এনার্জি সেক্টরে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্ভাবনার উপর তথ্যচিত্র উপস্থাপন করেন। একই সাথে চেম্বার নেতৃবৃন্দের অনুরোধের প্রেক্ষিতে ইন্দোনেশিয়া-বাংলাদেশ অন এরাইবেল ভিসা চালুকরণের উদ্দেশ্যে ইন্দোনেশিয়ান সরকারের সাথে আলোচনা চলছে বলে অবহিত করেন তিনি।

চেম্বার সভাপতি ওমর হাজ্জাজ বলেন, বাংলাদেশ ইন্দোনেশিয়া থেকে ৩.৫ বিলিয়ন ডলার আমদানি করে। যার মধ্যে পামওয়েল, কয়লা, সিমেন্ট ক্লিংকার, পেট্রোলিয়াম প্রোডাক্টসহ কৃষি পণ্য আমদানি করে। বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়ায় তৈরিপোশাক ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করে। অথচ বাংলাদেশের রয়েছে বিশ্ব বিখ্যাত ফার্মাসিউটিক্যালস প্রোডাক্ট। তিনি প্রেফারেন্সিয়াল ট্রেড এগ্রিমেন্ট (পিটিএ) চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে ফার্মাসিউটিক্যালস প্রোডাক্টস রপ্তানিতে রাষ্ট্রদূতের সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি বলেন-বিশ্বব্যাপী চাহিদা বাড়ছে হালাল ফুডের। তাই মুসলিম দেশ হিসেবে উভয়দেশের ব্যবসায়ীরা কারিগরি এবং প্রযুক্তিগতভাবে এই সেক্টরে বিনিয়োগ করতে পারে। তিনি চট্টগ্রামের ভৌগোলিক সুবিধা কাজে লাগিয়ে এশিয়ার বৃহত্তম বঙ্গবন্ধু শিল্প নগরে ইন্দোনেশিয়ান বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের সাথে যৌথ ও একক বিনিয়োগের আহবান জানান।

ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মহাপরিচালক ওয়াই জাটমিকো হেরু প্রসেততে বলেন, ইন্দোনেশিয়ান সরকার দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য ফ্যাসিলিটেশন বাড়ানোর জন্য ইন্দোনেশিয়া-সাউথ এন্ড সেন্ট্রাল এশিয়া বিজনেস ফোরামের আয়োজন করছে। এছাড়া আগামী ৯-১২ অক্টোবর ‘ট্রেড এক্সপো’ এর আয়োজন করছে। এই অঞ্চলের বাণিজ্য সম্ভাবনাকে লক্ষ্য রেখে বাণিজ্য নেটওয়ার্ক বাড়ানো এবং পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে এই এক্সপো। তাই দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার ২.১ বিলিয়ন জনগোষ্ঠির বিশাল বাজারে পৌঁছতে বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের এক্সপো-তে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানান তিনি।

অন্যান্য বক্তারা বলেন, ইন্দোনেশিয়ার রপ্তানি পণ্যের অধিকাংশ বিশেষ করে কয়লা, সিমেন্ট ক্লিংকার, ইন্ডাস্ট্রিয়াল কেমিক্যালসহ বিভিন্ন পণ্য চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে খালাস হয়। ফলে চট্টগ্রাম কেন্দ্রিক অধিকাংশ ব্যবসায়ী ইন্দোনেশিয়ার সাথে যোগাযোগ বাড়ছে। চট্টগ্রাম থেকে ভিসা প্রক্রিয়াকরণের লক্ষ্যে কাউন্সেল অফিস, ফ্লাইট কানেক্টিভিটি বৃদ্ধিসহ পাম ট্রি এবং রাবার উৎপাদনে ইন্দোনেশিয়ান বিনিয়োগের আহবান জানান। একই সাথে হালাল ফুড, রেলওয়েবগী, হালাল পুঢ রুফটপ সোলার, অটোমোবাইল সেক্টরে বিনিয়োগ সম্ভাবনা তুলে ধরে বিনিয়োগের আহবান জানান।

অন্যান্যদের মধ্যে চেম্বার পরিচালকবৃন্দ এ. কে. এম. আক্তার হোসেন, মোঃ অহীদ সিরাজ চৌধুরী (স্বপন), জহিরুল ইসলাম চৌধুরী (আলমগীর), মাহবুবুল হক মিয়া, মোঃ রেজাউল করিম আজাদ, মোহাম্মদ মনির উদ্দিন ও আখতার উদ্দিন মাহমুদ, বিডা’র চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম শাখার অতিরিক্ত পরিচালক মোঃ আবদুল আহাদ, চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ’র যুগ্ম কমিশনার মারুফুর রহমান, রিয়ালেন্স শিপিং লিঃ’র চেয়ারম্যান মোঃ রাশেদ, শিপার্স কাউন্সিল অব বাংলাদেশ’র পরিচালক লোকপ্রিয় বড়ুয়া, ইকোনমিক এ্যাফেয়ার্স সপ্তো রুদিয়ান্তো সহ চেম্বার কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

নগর প্রতিবেদক: ইন্দোনেশিয়া-বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ফোরামের মতবিনিময় সভা আজ বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) সকালে আগ্রাবাদস্থ ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারস্থ বঙ্গবন্ধু কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত হয়।

দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সভাপতি ওমর হাজ্জাজ’র সভাপতিত্বে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত হেরু হারতান্তো সুবোলো, ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মহাপরিচালক ওয়াই জাটমিকো হেরু প্রসেততো , চেম্বার পরিচালক অঞ্জন শেখর দাশ, মাহফুজুল হক শাহ, তুরস্কের অনারারী কনস্যুল জেনারেল সালাহ্উদ্দীন কাসেম খান, লুব-রেফ’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ, টি.কে. গ্রুপের এডভাইজর জাফর আলম, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো’র সহকারী পরিচালক মোরশেদুল হক, ট্রাস্টেড শিপিং লাইন্স লিঃ’র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ওয়াহিদ আলম, বিএসএম গ্রুপের মনির হোসেন, প্যানিনসুলার হেড অব মার্কেটিং কামাল হোসেন, হিফস এগ্রো ফুড ইন্ডাষ্ট্রিজ’র সিইও মোঃ সৈয়দ হাসান বক্তব্য রাখেন।

ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত হেরু হারতান্তো সুবোলো বলেন, ইন্দোনেশিয়ার সাথে বাংলাদেশের মধ্যে প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য সম্পাদিত হলেও দু’দেশের মধ্যে বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। এছাড়াও দু’দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক সুদৃঢ় করতে গতবছর জ্বালানী, স্বাস্থ্য, ও কৃষি বিষয়ক চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে।

তিনি বলেন,বাংলাদেশ খাদ্য উৎপাদনে এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু খাদ্য সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণে পিছিয়ে রয়েছে। ইন্দোনেশিয়া খাদ্য সংরক্ষণ ও হালাল ফুড রপ্তানিতে বিশ্বে নিজস্ব ব্র্যান্ড তৈরী করেছে। তাই বাংলাদেশের সাথে ইন্দোনেশিয়ার সম্পাদিত এগ্রিকালচার সমঝোতা স্মারক এর সুবিধা নিতে উভয়দেশের ব্যবসায়ীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

রাষ্ট্রদূত বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানী খাতে ইন্দোনেশিয়া চট্টগ্রামের মাতারবাড়ীতে ৫০০ মেগাওয়াটসম্পন্ন্ন সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পে বিনিয়োগ করছে। এছাড়া তিনি উভয়দেশের ট্যুরিজম, ম্যানুফ্যাকচারিং, ইনফাস্ট্রাকচার, ফুড এন্ড এগ্রিকালচার এবং রিনিউএ্যাবল এনার্জি সেক্টরে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্ভাবনার উপর তথ্যচিত্র উপস্থাপন করেন। একই সাথে চেম্বার নেতৃবৃন্দের অনুরোধের প্রেক্ষিতে ইন্দোনেশিয়া-বাংলাদেশ অন এরাইবেল ভিসা চালুকরণের উদ্দেশ্যে ইন্দোনেশিয়ান সরকারের সাথে আলোচনা চলছে বলে অবহিত করেন তিনি।

চেম্বার সভাপতি ওমর হাজ্জাজ বলেন, বাংলাদেশ ইন্দোনেশিয়া থেকে ৩.৫ বিলিয়ন ডলার আমদানি করে। যার মধ্যে পামওয়েল, কয়লা, সিমেন্ট ক্লিংকার, পেট্রোলিয়াম প্রোডাক্টসহ কৃষি পণ্য আমদানি করে। বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়ায় তৈরিপোশাক ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করে। অথচ বাংলাদেশের রয়েছে বিশ্ব বিখ্যাত ফার্মাসিউটিক্যালস প্রোডাক্ট। তিনি প্রেফারেন্সিয়াল ট্রেড এগ্রিমেন্ট (পিটিএ) চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে ফার্মাসিউটিক্যালস প্রোডাক্টস রপ্তানিতে রাষ্ট্রদূতের সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি বলেন-বিশ্বব্যাপী চাহিদা বাড়ছে হালাল ফুডের। তাই মুসলিম দেশ হিসেবে উভয়দেশের ব্যবসায়ীরা কারিগরি এবং প্রযুক্তিগতভাবে এই সেক্টরে বিনিয়োগ করতে পারে। তিনি চট্টগ্রামের ভৌগোলিক সুবিধা কাজে লাগিয়ে এশিয়ার বৃহত্তম বঙ্গবন্ধু শিল্প নগরে ইন্দোনেশিয়ান বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের সাথে যৌথ ও একক বিনিয়োগের আহবান জানান।

ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মহাপরিচালক ওয়াই জাটমিকো হেরু প্রসেততে বলেন, ইন্দোনেশিয়ান সরকার দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য ফ্যাসিলিটেশন বাড়ানোর জন্য ইন্দোনেশিয়া-সাউথ এন্ড সেন্ট্রাল এশিয়া বিজনেস ফোরামের আয়োজন করছে। এছাড়া আগামী ৯-১২ অক্টোবর ‘ট্রেড এক্সপো’ এর আয়োজন করছে। এই অঞ্চলের বাণিজ্য সম্ভাবনাকে লক্ষ্য রেখে বাণিজ্য নেটওয়ার্ক বাড়ানো এবং পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে এই এক্সপো। তাই দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার ২.১ বিলিয়ন জনগোষ্ঠির বিশাল বাজারে পৌঁছতে বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের এক্সপো-তে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানান তিনি।

অন্যান্য বক্তারা বলেন, ইন্দোনেশিয়ার রপ্তানি পণ্যের অধিকাংশ বিশেষ করে কয়লা, সিমেন্ট ক্লিংকার, ইন্ডাস্ট্রিয়াল কেমিক্যালসহ বিভিন্ন পণ্য চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে খালাস হয়। ফলে চট্টগ্রাম কেন্দ্রিক অধিকাংশ ব্যবসায়ী ইন্দোনেশিয়ার সাথে যোগাযোগ বাড়ছে। চট্টগ্রাম থেকে ভিসা প্রক্রিয়াকরণের লক্ষ্যে কাউন্সেল অফিস, ফ্লাইট কানেক্টিভিটি বৃদ্ধিসহ পাম ট্রি এবং রাবার উৎপাদনে ইন্দোনেশিয়ান বিনিয়োগের আহবান জানান। একই সাথে হালাল ফুড, রেলওয়েবগী, হালাল পুঢ রুফটপ সোলার, অটোমোবাইল সেক্টরে বিনিয়োগ সম্ভাবনা তুলে ধরে বিনিয়োগের আহবান জানান।

অন্যান্যদের মধ্যে চেম্বার পরিচালকবৃন্দ এ. কে. এম. আক্তার হোসেন, মোঃ অহীদ সিরাজ চৌধুরী (স্বপন), জহিরুল ইসলাম চৌধুরী (আলমগীর), মাহবুবুল হক মিয়া, মোঃ রেজাউল করিম আজাদ, মোহাম্মদ মনির উদ্দিন ও আখতার উদ্দিন মাহমুদ, বিডা’র চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম শাখার অতিরিক্ত পরিচালক মোঃ আবদুল আহাদ, চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ’র যুগ্ম কমিশনার মারুফুর রহমান, রিয়ালেন্স শিপিং লিঃ’র চেয়ারম্যান মোঃ রাশেদ, শিপার্স কাউন্সিল অব বাংলাদেশ’র পরিচালক লোকপ্রিয় বড়ুয়া, ইকোনমিক এ্যাফেয়ার্স সপ্তো রুদিয়ান্তো সহ চেম্বার কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।