রংপুর প্রতিনিধি: রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এক সঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দিয়েছেন আদুরী বেগম আশা নামে এক গৃহবধূ।

বুধবার (২৩ মার্চ) সকালে হাসপাতালের সহকারী রেজিস্ট্রার (গাইনি বিভাগ) ডা. ফারহানা ইয়াসমিন ইভা জানিয়েছেন, মা ও শিশু প্রত্যেকেই সুস্থ আছেন।

সফল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩ কন্যা ও ১ ছেলের সন্তানের জন্ম হয়। অস্ত্রোপচারের পরই তাদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।

আদুরী বেগম আশা কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার নাদিরা গ্রামের মনিরুজ্জামান বাঁধনের স্ত্রী।

বাঁধন বলেন, গত ১ মার্চ আল্ট্রাসনোগ্রামের মাধ্যমে জানতে পারি যে, আমাদের ঘরে এক সঙ্গে চার সন্তান আসতে চলেছে। এখানকার চিকিৎসক ফৌজিয়া ম্যাডামের অধীনে চিকিৎসা নেয়া হয়। প্রসবের সময় এগিয়ে আসায় গত ১ মাস আগে আমি আমার স্ত্রীকে নিয়ে রংপুরে বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করতে শুরু করি।

চিকিৎসকের পরামর্শে মঙ্গলবার সকালে আমার স্ত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করি এবং রাত ৯টা ৪০ মিনিটে আমাদের ঘরজুড়ে চার সন্তান আসে।

ডা. ফারহানা ইয়াসমিন ইভা জানান, গর্ভধারণের ৩২ সপ্তাহে ৪ নবজাতকের জন্ম হওয়ায় ৩ কন্যা শিশুর ওজন ও গঠন ঠিক থাকলেও ছেলে নবজাতকটির ওজন মাত্র সোয়া ১ কেজি। তবে ৪ শিশুই সুস্থ আছে। তাদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।

রংপুর প্রতিনিধি: রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এক সঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দিয়েছেন আদুরী বেগম আশা নামে এক গৃহবধূ।

বুধবার (২৩ মার্চ) সকালে হাসপাতালের সহকারী রেজিস্ট্রার (গাইনি বিভাগ) ডা. ফারহানা ইয়াসমিন ইভা জানিয়েছেন, মা ও শিশু প্রত্যেকেই সুস্থ আছেন।

সফল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩ কন্যা ও ১ ছেলের সন্তানের জন্ম হয়। অস্ত্রোপচারের পরই তাদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।

আদুরী বেগম আশা কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার নাদিরা গ্রামের মনিরুজ্জামান বাঁধনের স্ত্রী।

বাঁধন বলেন, গত ১ মার্চ আল্ট্রাসনোগ্রামের মাধ্যমে জানতে পারি যে, আমাদের ঘরে এক সঙ্গে চার সন্তান আসতে চলেছে। এখানকার চিকিৎসক ফৌজিয়া ম্যাডামের অধীনে চিকিৎসা নেয়া হয়। প্রসবের সময় এগিয়ে আসায় গত ১ মাস আগে আমি আমার স্ত্রীকে নিয়ে রংপুরে বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করতে শুরু করি।

চিকিৎসকের পরামর্শে মঙ্গলবার সকালে আমার স্ত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করি এবং রাত ৯টা ৪০ মিনিটে আমাদের ঘরজুড়ে চার সন্তান আসে।

ডা. ফারহানা ইয়াসমিন ইভা জানান, গর্ভধারণের ৩২ সপ্তাহে ৪ নবজাতকের জন্ম হওয়ায় ৩ কন্যা শিশুর ওজন ও গঠন ঠিক থাকলেও ছেলে নবজাতকটির ওজন মাত্র সোয়া ১ কেজি। তবে ৪ শিশুই সুস্থ আছে। তাদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।