ঢাকা ব্যুরো: ইসলামী ঐক্যজোটের উদ্যোগে আজ শনিবার (০৮ জুন) সকাল ১০ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমস্ত আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচি থেকে ভারতীয়, ইসরাইলি ও কাদিয়ানী সহ সকল শত্রু পণ্য বর্জনের আহ্বান জানানো হয়।

বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও সাবেক বিরোধীদলীয় চীফ হুইপ জননেতা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ডান-বাম সবাই মিলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে এই সরকারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়ে আন্দোলন করতে হবে, সেই সাথে ভারতীয় পণ্য বর্জন করতে হবে। তাহলে আমরা হারানো গণতন্ত্র ফেরত পাব।

তিনি বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশে ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা এই অবৈধ সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছি। যতদিন পর্যন্ত আমাদের ভোটাধিকার ফেরত না পাব, যতদিন পর্যন্ত দেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন বন্ধ না হবে, যতদিন পর্যন্ত বন্ধু হিসেবে যারা আমাদের দেশে শাসন করছে, তাদের বিরুদ্ধে জয়লাভ না করব, ততদিন পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।

ভারতীয় পণ্য বর্জনের আহ্বান জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, যে বন্ধু বাংলাদেশকে শোষণ করবে, যে বন্ধু আমার ন্যায্য পানির হিসাব দিবে না, তারা কখনো আমাদের প্রকৃত বন্ধু হতে পারে না। তাই আমরা ভারতীয় আগ্রাসোনের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাব। যারা আমাদের বন্ধুত্বের মর্যাদা দেয় না, যারা আমাদের তিস্তার পানির ন্যায্য হিসাব দেয় না, যারা ফেলানিকে গুলি করে হত্যা করে কাঁটা তারে ঝুলিয়ে রাখে, যারা প্রতিনিয়ত আমাদের সীমান্তে মানুষ হত্যা করে তারা কখনো আমাদের আপনজন হতে পারে না।

জয়নুল আবদিন ফারুক আরো বলেন, আমরা রাওয়ালপিন্ডির শোষণ ভেঙে দিল্লির শাসন গ্রহণ করার জন্য দেশ স্বাধীন করি নাই। এদেশের স্বাধীনতা অর্জন ছিল, এদেশের খেটে খাওয়া মানুষের জন্য অথচ এই দেশে আজ মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে, এই দেশে আজ রাজনৈতিক নেতাদের বিনা কারণে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। আজকে দেশের আলেম—ওলামাদেরকে নির্যাতন করা হচ্ছে। এগুলো বন্ধ করতে হবে।

ইসলামী ঐক্য জোটের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মাওলানা শওকত আমীনের সভাপতিত্বে ও দফতর সম্পাদক মাওলানা ইসমাইল বুখারীর পরিচালনায় বিক্ষোভ সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির শিশু বিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, মুসলিম লীগের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জুলফিকার বুলবুল, তাঁতী দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ড. কাজী মনিরুজ্জামান মনির, কৃষকদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক এম জাহাঙ্গীর আলম, মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় সদস্য ইসমাইল হোসেন সিরাজী প্রমুখ।

ঢাকা ব্যুরো: ইসলামী ঐক্যজোটের উদ্যোগে আজ শনিবার (০৮ জুন) সকাল ১০ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমস্ত আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচি থেকে ভারতীয়, ইসরাইলি ও কাদিয়ানী সহ সকল শত্রু পণ্য বর্জনের আহ্বান জানানো হয়।

বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও সাবেক বিরোধীদলীয় চীফ হুইপ জননেতা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ডান-বাম সবাই মিলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে এই সরকারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়ে আন্দোলন করতে হবে, সেই সাথে ভারতীয় পণ্য বর্জন করতে হবে। তাহলে আমরা হারানো গণতন্ত্র ফেরত পাব।

তিনি বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশে ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা এই অবৈধ সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছি। যতদিন পর্যন্ত আমাদের ভোটাধিকার ফেরত না পাব, যতদিন পর্যন্ত দেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন বন্ধ না হবে, যতদিন পর্যন্ত বন্ধু হিসেবে যারা আমাদের দেশে শাসন করছে, তাদের বিরুদ্ধে জয়লাভ না করব, ততদিন পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।

ভারতীয় পণ্য বর্জনের আহ্বান জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, যে বন্ধু বাংলাদেশকে শোষণ করবে, যে বন্ধু আমার ন্যায্য পানির হিসাব দিবে না, তারা কখনো আমাদের প্রকৃত বন্ধু হতে পারে না। তাই আমরা ভারতীয় আগ্রাসোনের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাব। যারা আমাদের বন্ধুত্বের মর্যাদা দেয় না, যারা আমাদের তিস্তার পানির ন্যায্য হিসাব দেয় না, যারা ফেলানিকে গুলি করে হত্যা করে কাঁটা তারে ঝুলিয়ে রাখে, যারা প্রতিনিয়ত আমাদের সীমান্তে মানুষ হত্যা করে তারা কখনো আমাদের আপনজন হতে পারে না।

জয়নুল আবদিন ফারুক আরো বলেন, আমরা রাওয়ালপিন্ডির শোষণ ভেঙে দিল্লির শাসন গ্রহণ করার জন্য দেশ স্বাধীন করি নাই। এদেশের স্বাধীনতা অর্জন ছিল, এদেশের খেটে খাওয়া মানুষের জন্য অথচ এই দেশে আজ মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে, এই দেশে আজ রাজনৈতিক নেতাদের বিনা কারণে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। আজকে দেশের আলেম—ওলামাদেরকে নির্যাতন করা হচ্ছে। এগুলো বন্ধ করতে হবে।

ইসলামী ঐক্য জোটের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মাওলানা শওকত আমীনের সভাপতিত্বে ও দফতর সম্পাদক মাওলানা ইসমাইল বুখারীর পরিচালনায় বিক্ষোভ সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির শিশু বিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, মুসলিম লীগের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জুলফিকার বুলবুল, তাঁতী দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ড. কাজী মনিরুজ্জামান মনির, কৃষকদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক এম জাহাঙ্গীর আলম, মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় সদস্য ইসমাইল হোসেন সিরাজী প্রমুখ।