নগর প্রতিবেদক: জাতিকে এগিয়ে নিতে শিক্ষাকে গুরুত্ব দিতে হবে। শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড। জাতি যতবেশি শিক্ষিত হবে জাতি ততবেশি সমৃদ্ধ হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে এবং জাতিকে এগিয়ে নিতে স্মার্ট শিক্ষাকে গুরুত্ব দিতে হবে। সিলেট চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশিফ ফাউন্ডেশন আয়োজিত স্মার্ট বাংলাদেশে স্মার্ট শিক্ষা ও ই লার্ণিং বিষয়ক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম একথা বলেন।

চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের জনসাধারণের মাঝে মৈত্রী ও সেতুবন্ধনের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘সিলেট-চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশীপ ফাউন্ডেশন’ চট্টগ্রাম শাখার উদ্যোগে আজ বৃহস্পতিবার (৩০ মে) বিকাল ৪টায় নগরীর মোমিন রোডস্থ বঙ্গবন্ধু ভবনের বৈঠকখানা হল মিলনায়তনে বিশ্বে সর্বপ্রথম স্মার্ট শিক্ষার প্রবক্তা, আধুনিক ই-লার্নিংয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও বিশেষজ্ঞ, দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ, লেখক, সুবক্তা, পরামর্শক ও চট্টগ্রামের কৃতী সন্তান অধ্যাপক ড. বদরুল হুদা খানের সাথে চট্টগ্রামের বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র/ছাত্রী ও সুশীল সমাজের বিশিষ্ট নেতৃবৃন্দের সাথে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথি ছিলেন হাটহাজারী উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সাজেদা বেগম, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক উপ মহাব্যবস্হাপক একরাম হোসেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ পাবলিসিটি কাউন্সিলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন চৌধুরী, লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগাং কর্ণফুলী এলিটের সেক্রেটারী লায়ন উজ্জ্বল কান্তি বড়ুয়া, ফুলকলি ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক এম এ সবুর।

উদ্বোধক ছিলেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মো : শহিদুল ইসলাম।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সিলেট-চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশীপ ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় স্থায়ী পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক সচিব, চট্টগ্রামের কৃতী সন্তান মো. জামাল উদ্দিন আহমেদ।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এটিএম পেয়ারুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রাম শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেক দূর এগিয়ে, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতেও এগিয়ে আছে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে স্মার্ট চট্টগ্রাম গড়ে দেশকে আরও সমৃদ্ধ করতে হবে।

সভায় বক্তারা বলেন, পৃথিবী আজ প্রযুক্তির সাথে এগিয়ে যাচ্ছে আর এ এগিয়ে যাওয়ার পথে বাংলাদেশও এগিয়ে যাচ্ছে। শিক্ষা ও প্রযুক্তিকে সমন্বয় করে জাতিকে এগিয়ে নিতে হবে।

সংগঠনের চট্টগ্রাম শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক লায়ন সাজ্জাদ হোসাইন টিপু ও স ম জিয়াউর রহমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন লায়ন জাহাঙ্গীর মিয়া, আলহাজ্ব আমির হোসেন খান, মোহাম্মদ তালেব, বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম লিয়াকত হোসেন, মোহাম্মদ ফোরকান, সৈয়দ মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক মিলন, মো : নুরুল হুদা চৌধুরী, ইমতিয়াজ ফারুকী, ফারুক নাছির, জান্নাতুল ফেরদৌস বৃষ্টি, আয়েশা আজাদী, মো : জালাল উদ্দীন, মো : জসিম উদ্দিন, আরিফুল আকবর চৌধুরী, ফারহানা আফরোজ খানম, তাহেরা শারমিন।

আলোচনা সভায় ড. বদরুল হুদা খান প্রধান অতিথি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলামকে ই লার্ণিং স্মার্ট এডুকেশন ডকুমেন্টারি তুলে দেন।

নগর প্রতিবেদক: জাতিকে এগিয়ে নিতে শিক্ষাকে গুরুত্ব দিতে হবে। শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড। জাতি যতবেশি শিক্ষিত হবে জাতি ততবেশি সমৃদ্ধ হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে এবং জাতিকে এগিয়ে নিতে স্মার্ট শিক্ষাকে গুরুত্ব দিতে হবে। সিলেট চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশিফ ফাউন্ডেশন আয়োজিত স্মার্ট বাংলাদেশে স্মার্ট শিক্ষা ও ই লার্ণিং বিষয়ক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম একথা বলেন।

চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের জনসাধারণের মাঝে মৈত্রী ও সেতুবন্ধনের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘সিলেট-চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশীপ ফাউন্ডেশন’ চট্টগ্রাম শাখার উদ্যোগে আজ বৃহস্পতিবার (৩০ মে) বিকাল ৪টায় নগরীর মোমিন রোডস্থ বঙ্গবন্ধু ভবনের বৈঠকখানা হল মিলনায়তনে বিশ্বে সর্বপ্রথম স্মার্ট শিক্ষার প্রবক্তা, আধুনিক ই-লার্নিংয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও বিশেষজ্ঞ, দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ, লেখক, সুবক্তা, পরামর্শক ও চট্টগ্রামের কৃতী সন্তান অধ্যাপক ড. বদরুল হুদা খানের সাথে চট্টগ্রামের বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র/ছাত্রী ও সুশীল সমাজের বিশিষ্ট নেতৃবৃন্দের সাথে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথি ছিলেন হাটহাজারী উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সাজেদা বেগম, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক উপ মহাব্যবস্হাপক একরাম হোসেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ পাবলিসিটি কাউন্সিলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন চৌধুরী, লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগাং কর্ণফুলী এলিটের সেক্রেটারী লায়ন উজ্জ্বল কান্তি বড়ুয়া, ফুলকলি ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক এম এ সবুর।

উদ্বোধক ছিলেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মো : শহিদুল ইসলাম।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সিলেট-চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশীপ ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় স্থায়ী পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক সচিব, চট্টগ্রামের কৃতী সন্তান মো. জামাল উদ্দিন আহমেদ।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এটিএম পেয়ারুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রাম শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেক দূর এগিয়ে, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতেও এগিয়ে আছে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে স্মার্ট চট্টগ্রাম গড়ে দেশকে আরও সমৃদ্ধ করতে হবে।

সভায় বক্তারা বলেন, পৃথিবী আজ প্রযুক্তির সাথে এগিয়ে যাচ্ছে আর এ এগিয়ে যাওয়ার পথে বাংলাদেশও এগিয়ে যাচ্ছে। শিক্ষা ও প্রযুক্তিকে সমন্বয় করে জাতিকে এগিয়ে নিতে হবে।

সংগঠনের চট্টগ্রাম শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক লায়ন সাজ্জাদ হোসাইন টিপু ও স ম জিয়াউর রহমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন লায়ন জাহাঙ্গীর মিয়া, আলহাজ্ব আমির হোসেন খান, মোহাম্মদ তালেব, বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম লিয়াকত হোসেন, মোহাম্মদ ফোরকান, সৈয়দ মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক মিলন, মো : নুরুল হুদা চৌধুরী, ইমতিয়াজ ফারুকী, ফারুক নাছির, জান্নাতুল ফেরদৌস বৃষ্টি, আয়েশা আজাদী, মো : জালাল উদ্দীন, মো : জসিম উদ্দিন, আরিফুল আকবর চৌধুরী, ফারহানা আফরোজ খানম, তাহেরা শারমিন।

আলোচনা সভায় ড. বদরুল হুদা খান প্রধান অতিথি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলামকে ই লার্ণিং স্মার্ট এডুকেশন ডকুমেন্টারি তুলে দেন।