প্রদীপ দাশ কক্সবাজার(সদর) প্রতিনিধি: কক্সবাজার জেলায় জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১ জুন। ক্যাম্পেইনে জেলার চার লাখ ৮২ হাজার ৬৫৯ জন শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন এ ক্যাপসুল। এর মধ্যে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী ৫৯ হাজার ২৬১ জন শিশুকে খাওয়ানো হবে নীল রঙের ক্যাপসুল। এছাড়াও ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সি ৪ লাখ ২৩ হাজার ৩৯৮ শিশুকে খাওয়ানো হবে লাল রংয়ের ক্যাপসুল। একই সাথে পুষ্টিবার্তাও প্রচার করা হবে।

এসব তথ্য জানিয়েছেন কক্সবাজারের সিভিল সার্জন আসিফ আহমেদ হাওলাদার।

গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে জেলা ইপিআই স্টোর সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সাংবাদিকদের ওরিয়েন্টেশন সভায় তিনি এ তথ্য জানান।

সিভিল সার্জন বলেন, ‘জোর করে বা কান্নারত অবস্থায় ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না। ছয় মাসের কম বয়সী ও পাঁচ বছরের বেশি বয়সী এবং অসুস্থ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না।’

এসময় ক্যাম্পেইন সংক্রান্ত নানা তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করেন, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ডা: শাহ ফাহিম আহমেদ ফয়সাল।

তিনি জানান, শিশুর সুস্থভাবে বেঁচে থাকা, স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও দৃষ্টিশক্তির জন্য ভিটামিন ‘এ’ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনুপুষ্টি। এটি চোখের স্বাভাবিক দৃষ্টিশক্তি ও শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি বজায় রাখে এবং বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে। ভিটামিন ‘এ’-র অভাবে রাতকানাসহ চোখের অন্য রোগ, শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হওয়া, রক্তশূন্যতা, এমনকি শিশুর মৃত্যুও হতে পারে।

ডা: শাহ ফাহিম আহমেদ ফয়সাল আরও জানান, এ ক্যাম্পেইনের পাশাপাশি রোহিঙ্গা শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্য পৃথক কর্মসূচি নেয়া হয়েছে। কর্মসূচির আওতায় ১ লাখ ৫২ হাজার ৩৫৬ শিশু সেখানে ভিটামিন এ ক্যাপসুল পাবে।

উপস্থিত ছিলেন, টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জুনিয়র কনসালটেন্ট (মেডিসিন) ডা: রাজীব নাথ, রামু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা: আবু শোয়েব সবুজ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সার্ভিল্যান্স ইমুনাইজেশন মেডিকেল অফিসার ডা: ইশতিয়াক, ইউনিসেফের ইমারজেন্সি নিউট্রিশন অফিসার মাহমুদুল হাসান তুহিন, জেলা আইপিআই সুপারিনটেনডেন্ট সাইফুল হক প্রমুখ।

প্রদীপ দাশ কক্সবাজার(সদর) প্রতিনিধি: কক্সবাজার জেলায় জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১ জুন। ক্যাম্পেইনে জেলার চার লাখ ৮২ হাজার ৬৫৯ জন শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন এ ক্যাপসুল। এর মধ্যে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী ৫৯ হাজার ২৬১ জন শিশুকে খাওয়ানো হবে নীল রঙের ক্যাপসুল। এছাড়াও ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সি ৪ লাখ ২৩ হাজার ৩৯৮ শিশুকে খাওয়ানো হবে লাল রংয়ের ক্যাপসুল। একই সাথে পুষ্টিবার্তাও প্রচার করা হবে।

এসব তথ্য জানিয়েছেন কক্সবাজারের সিভিল সার্জন আসিফ আহমেদ হাওলাদার।

গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে জেলা ইপিআই স্টোর সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সাংবাদিকদের ওরিয়েন্টেশন সভায় তিনি এ তথ্য জানান।

সিভিল সার্জন বলেন, ‘জোর করে বা কান্নারত অবস্থায় ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না। ছয় মাসের কম বয়সী ও পাঁচ বছরের বেশি বয়সী এবং অসুস্থ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না।’

এসময় ক্যাম্পেইন সংক্রান্ত নানা তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করেন, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ডা: শাহ ফাহিম আহমেদ ফয়সাল।

তিনি জানান, শিশুর সুস্থভাবে বেঁচে থাকা, স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও দৃষ্টিশক্তির জন্য ভিটামিন ‘এ’ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনুপুষ্টি। এটি চোখের স্বাভাবিক দৃষ্টিশক্তি ও শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি বজায় রাখে এবং বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে। ভিটামিন ‘এ’-র অভাবে রাতকানাসহ চোখের অন্য রোগ, শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হওয়া, রক্তশূন্যতা, এমনকি শিশুর মৃত্যুও হতে পারে।

ডা: শাহ ফাহিম আহমেদ ফয়সাল আরও জানান, এ ক্যাম্পেইনের পাশাপাশি রোহিঙ্গা শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্য পৃথক কর্মসূচি নেয়া হয়েছে। কর্মসূচির আওতায় ১ লাখ ৫২ হাজার ৩৫৬ শিশু সেখানে ভিটামিন এ ক্যাপসুল পাবে।

উপস্থিত ছিলেন, টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জুনিয়র কনসালটেন্ট (মেডিসিন) ডা: রাজীব নাথ, রামু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা: আবু শোয়েব সবুজ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সার্ভিল্যান্স ইমুনাইজেশন মেডিকেল অফিসার ডা: ইশতিয়াক, ইউনিসেফের ইমারজেন্সি নিউট্রিশন অফিসার মাহমুদুল হাসান তুহিন, জেলা আইপিআই সুপারিনটেনডেন্ট সাইফুল হক প্রমুখ।