প্রেস বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আন্দোলন- বাপসা জাতীয় স্থায়ী কমিটির মহাসচিব উদ্ভিদ বিজ্ঞানী প্রফেসর ড. এম এ গফুর বলেন, দেশের মাটি, মানুষ, পশু পাখি, জীবজন্তু, উদ্ভিদসহ মহান আল্লার সৃষ্টি সকল প্রাণীকে পরিবেশ বান্ধব করে গড়ে তুলতে চাইলে বৃক্ষরোপণ করা একান্ত জরুরি। এ বছরেই ১৮ কোটি মানুষ যদি দুটি করে গাছ রোপণ করে তাহলে দেশের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা খুবই সহজ হবে।

আজ রবিবার (১৯ মে) বিকাল ৩টায় সময় ফেনী জেলার ইসলামপুর ইদ্রিস প্লাজায় জিয়াউদ্দিন কনভেনশন হলে বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আন্দোলন- ফেনী জেলা শাখা-বাপসার আয়োজিত জলবায়ু পরিবেশ সুরক্ষায় বাংলাদেশের নাগরিকদের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনায় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

তিনি আরোও বলেন, বাংলাদেশের মানচিত্রের অধিকাংশ নদী-নালা, খাল-বিল, পাহাড়, বন-জঙ্গল দখল ও বায়ু দূষণে অক্সিজেনের প্রাণকেন্দ্রগুলো দেশের প্রভাবশালী মাফিয়া লুটেরা গোষ্ঠীরা ধ্বংস করে দিচ্ছে। এই অবস্থা চলতে থাকলে অচিরেই পরিবেশের ভারসাম্য হারিয়ে রিরূপ অবস্থার সৃষ্টি হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশ পৃথিবীর মধ্যে সপ্তম ঝুঁকিপূর্ণ দেশ। এই হারে তাপ বৃদ্ধি পেতে থাকলে বাংলাদেশের অধিকাংশ এলাকার জমি চলে যাবো সমুদ্রের লবণাক্ত পানির নিচে। তাই নদী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধ করতে হবে। বায়ু, শব্দ, মাটি, নদী, সাগর দূষণ রোধ বা পরিবেশ সুরক্ষার বিষয় অনুধাবনে আমরা পিছিয়ে আছি। এই ভয়াবহ বিপর্যয় থেকে রক্ষা পাওয়ার শর্টকাট কোন উপায় আমি দেখতে পারছি না। এটি শিরা উপশিরায় ঢুকে পড়েছে। পরিবেশ সুরক্ষার যে পরিকল্পনা করা হয় তা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ঘাটতি দেখা দেয়।

বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আন্দোলন- বাপসা ফেনী জেলা শাখার সভাপতি নাসির উদ্দিন লিটনের সভাপতিত্বে ও ফেনী জেলা শাখার সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট ইমাম উদ্দিনের সঞ্চালনায় সেমিনারে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বাপসার কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা জালাল উদ্দিন মজুমদার বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন, জীববৈচিত্র্য হ্রাস ও দূষণ আমাদের বর্তমানে বড় ধরনের তিনটি সমস্য যার মূল কারণ আমরাই। মরুকরণ ও খরা- দুটিই হচ্ছে বৈশ্বিক সমস্যা। ১৯৮২ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত মাত্র ৩০ বছরে পৃথিবীর ছয় শতাংশ ভূমির মরুকরণ হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে মরুকরণ ও খরা- বর্তমানে বৈশ্বিক খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টির জন্য বিশাল হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন বাপসার কেন্দ্রীয় সভাপতি এম এ হাশেম রাজু।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাপসার কেন্দ্রীয় সদস্য পরিবেশবাদী এড. ফরিদ উদ্দিন নয়ন, কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক মো. জসিম উদ্দীন চৌধুরী।

বিশেষ বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাপসার কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন ভুঁইয়া।

বক্তব্য রাখেন, সহ-সভাপতি সাইফুল ইসলাম ভূইয়া, বেলাল মজুমদার, যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল কাদের জিলানী, এনামুল হক এনাম, সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী জামাল উদ্দিন, সাহাবউদ্দিন জন্টু, এড. শাহ জালাল সবুজ, মোশাররফ হোসেন, মো. ইসমাইল, সাদ্দাম হোসেন, আবদুল হান্নান, আব্দুল্লাহ আল নোমান প্রমুখ। অনুষ্ঠান শেষে বাপসার কেন্দ্রীয় সদস্য সদ্য কারামুক্ত মো. ইসমাইল হোসেন ভূইয়া, ফেনী জেলা সদস্য আলোক উল্লাহ ভেন্ডার, সাইফুর রহমান সাইফুল, ওমর ফারুককে প্রধান অতিথি, প্রধান বক্তা মূল প্রবন্ধ পাঠকারী ফুল দিয়ে সংবর্ধনা জানান।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আন্দোলন- বাপসা জাতীয় স্থায়ী কমিটির মহাসচিব উদ্ভিদ বিজ্ঞানী প্রফেসর ড. এম এ গফুর বলেন, দেশের মাটি, মানুষ, পশু পাখি, জীবজন্তু, উদ্ভিদসহ মহান আল্লার সৃষ্টি সকল প্রাণীকে পরিবেশ বান্ধব করে গড়ে তুলতে চাইলে বৃক্ষরোপণ করা একান্ত জরুরি। এ বছরেই ১৮ কোটি মানুষ যদি দুটি করে গাছ রোপণ করে তাহলে দেশের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা খুবই সহজ হবে।

আজ রবিবার (১৯ মে) বিকাল ৩টায় সময় ফেনী জেলার ইসলামপুর ইদ্রিস প্লাজায় জিয়াউদ্দিন কনভেনশন হলে বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আন্দোলন- ফেনী জেলা শাখা-বাপসার আয়োজিত জলবায়ু পরিবেশ সুরক্ষায় বাংলাদেশের নাগরিকদের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনায় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

তিনি আরোও বলেন, বাংলাদেশের মানচিত্রের অধিকাংশ নদী-নালা, খাল-বিল, পাহাড়, বন-জঙ্গল দখল ও বায়ু দূষণে অক্সিজেনের প্রাণকেন্দ্রগুলো দেশের প্রভাবশালী মাফিয়া লুটেরা গোষ্ঠীরা ধ্বংস করে দিচ্ছে। এই অবস্থা চলতে থাকলে অচিরেই পরিবেশের ভারসাম্য হারিয়ে রিরূপ অবস্থার সৃষ্টি হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশ পৃথিবীর মধ্যে সপ্তম ঝুঁকিপূর্ণ দেশ। এই হারে তাপ বৃদ্ধি পেতে থাকলে বাংলাদেশের অধিকাংশ এলাকার জমি চলে যাবো সমুদ্রের লবণাক্ত পানির নিচে। তাই নদী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধ করতে হবে। বায়ু, শব্দ, মাটি, নদী, সাগর দূষণ রোধ বা পরিবেশ সুরক্ষার বিষয় অনুধাবনে আমরা পিছিয়ে আছি। এই ভয়াবহ বিপর্যয় থেকে রক্ষা পাওয়ার শর্টকাট কোন উপায় আমি দেখতে পারছি না। এটি শিরা উপশিরায় ঢুকে পড়েছে। পরিবেশ সুরক্ষার যে পরিকল্পনা করা হয় তা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ঘাটতি দেখা দেয়।

বাংলাদেশ পরিবেশ সুরক্ষা আন্দোলন- বাপসা ফেনী জেলা শাখার সভাপতি নাসির উদ্দিন লিটনের সভাপতিত্বে ও ফেনী জেলা শাখার সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট ইমাম উদ্দিনের সঞ্চালনায় সেমিনারে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বাপসার কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা জালাল উদ্দিন মজুমদার বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন, জীববৈচিত্র্য হ্রাস ও দূষণ আমাদের বর্তমানে বড় ধরনের তিনটি সমস্য যার মূল কারণ আমরাই। মরুকরণ ও খরা- দুটিই হচ্ছে বৈশ্বিক সমস্যা। ১৯৮২ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত মাত্র ৩০ বছরে পৃথিবীর ছয় শতাংশ ভূমির মরুকরণ হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে মরুকরণ ও খরা- বর্তমানে বৈশ্বিক খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টির জন্য বিশাল হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন বাপসার কেন্দ্রীয় সভাপতি এম এ হাশেম রাজু।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাপসার কেন্দ্রীয় সদস্য পরিবেশবাদী এড. ফরিদ উদ্দিন নয়ন, কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক মো. জসিম উদ্দীন চৌধুরী।

বিশেষ বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাপসার কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন ভুঁইয়া।

বক্তব্য রাখেন, সহ-সভাপতি সাইফুল ইসলাম ভূইয়া, বেলাল মজুমদার, যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল কাদের জিলানী, এনামুল হক এনাম, সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী জামাল উদ্দিন, সাহাবউদ্দিন জন্টু, এড. শাহ জালাল সবুজ, মোশাররফ হোসেন, মো. ইসমাইল, সাদ্দাম হোসেন, আবদুল হান্নান, আব্দুল্লাহ আল নোমান প্রমুখ। অনুষ্ঠান শেষে বাপসার কেন্দ্রীয় সদস্য সদ্য কারামুক্ত মো. ইসমাইল হোসেন ভূইয়া, ফেনী জেলা সদস্য আলোক উল্লাহ ভেন্ডার, সাইফুর রহমান সাইফুল, ওমর ফারুককে প্রধান অতিথি, প্রধান বক্তা মূল প্রবন্ধ পাঠকারী ফুল দিয়ে সংবর্ধনা জানান।