নিজস্ব প্রতিবেদক: জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে প্রাণ নাশের হুমকির ভয়ে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন একজন শিক্ষক। ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলায়। আদালতের নির্দেশ অমান্য করে ক্ষমতা দেখিয়ে বহিরাগত সন্ত্রাসী এনে শিক্ষককে প্রাণ নাশেরহুমকি দিয়ে জোরপূর্বক জায়গা দখল করে ঘর নির্মাণের চেষ্টা চালায় রমিজ উদ্দিন গংরা । এমন একটি অভিযোগ উঠেছে কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলা শ্রীপুর ইউনিয়ন ভাইজকরা গ্রামের রমিজ উদ্দিনের ছেলে মোঃ দেলোয়ার হোসেন ও শাহিন আলম গংদের বিরুদ্ধে।

সুত্রে জানা যায়, চৌদ্দগ্রাম উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের ভাইজকরা গ্রামের মাষ্টার নুরুল ইসলাম গংদের সঙ্গে একই গ্রামের মোঃ দেলোয়ার হোসেন ও শাহিন গংরা জমি জামা নিয়ে দীর্ঘদিন থেকে বিরোধ চলেছে। এই বিষয়ে মাষ্টার নুরুল ইসলাম শান্তির লক্ষে গ্রামের বিচারের মধ্যে দিয়ে জমির সকল বৈধ কাগজ পত্র গ্রামের সালিশ দরবারে বিচারকের হতে বুঝিয়ে দেয়। একপর্যায়ে বসত বাড়ির ৫৬, ৫৭ সি এস খতিয়ান অনুযায়ী মাষ্টার নুরুল ইসলামকে আমিনের মাধ্যমে মাফ ঝোপ করে বুঝিয়ে দিয়ে থাকে গ্রাম বাসিরা। কিন্তু বেশ কয়েক মাস যাওয়ার পরেই ৫৬৫৭ সি এস খতিয়ানভুক্ত জায়গা নিয়ে গ্রামের বিচার অমান্য করে জমিকে কেন্দ্র করে মাষ্টার নুরুল ইসলাম গংদের উপর বিভিন্ন সময় বহিরাগত সন্ত্রাসী এনে হামলা চালায় দেলোয়ার ও শাহিন গংরা। এমন একটি অভিযোগ করেন মাষ্টার নুরুল ইসলাম।

পরবর্তীতে মাষ্টার নুরুল ইসলাম গ্রামের বিচারকদের সহযোগিতায় ৫৬৫৭ সি এস খতিয়ান অনুযায়ী আদালতে একটি দেওয়ানি মামলা দায়ের করেন। আদালত নুরুল ইসলামের সকল কাগজ পত্র দেখে নুরুল ইসলামের অভিযোগ অনুযায়ী গত ০৮ এপ্রিল আদালত থেকে দেলোয়ার হোসেন ও শাহিন গংদেরকে শোকজ করা হয়। রায় না দেওয়া পর্যন্ত দেলোয়ার হোসেন ও শাহিন গং সহ ৯ জনকে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে থাকে আদালত। ওই শোকজের ১০ দিন পর সকল কাগজ পত্র নিয়ে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য দেলোয়ার হোসেন ও শাহিন গংদের নির্দ্দেশ প্রদান করেন।

মাষ্টার নুরুল ইসলাম দি ক্রাইমকে বলেন, ৫৬৫৭ সি এস খতিয়ান অনুযায়ী এই সম্পত্তি বর্তমানে আমার খাস দখলে আছে। কিন্তু দেলোয়ার হোসেন ও শাহিন গংরা গ্রামের বিচারকে অমান্য করে সম্পত্তির দাবী করে বিভিন্ন সময় হামলা চালায় এবং আমাকে প্রাণে মারার অপচেষ্টা চালায়। আমি এই বিষয় আদালতে তাদের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ ও দেওয়ানী মামলা করেছি। বিজ্ঞ আইনজীবীরা আমার সকল কাগজ পত্র দেখে তাদেরকে আদালত ১০ দিনের পর কাগজ পত্র নিয়ে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য বিবাদীদের নির্দ্দেশ প্রদান করেন।

তিনি আরো বলেন, ১০ দিন যাওয়ার আগে গত ১৫ এপ্রিল সোমবার সকালে বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে ও বহিরাগত সন্ত্রাসী এনে আমাদের উপর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে জমি দখল করে ঘর নির্মাণের চেষ্টা চালায় দেলোয়ার ও শাহিন গংরা। তৎক্ষণিক ঘর নির্মাণের কাজ বন্ধ করার জন্য আমি চৌদ্দগ্রাম থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করি।

অভিযোগে সুত্রে চৌদ্দগ্রাম থানার এস আই ওসমান গনি ঘটনাস্থলে এসে কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ প্রধান করেন। আদালতের রায় না দেওয়া পর্যন্ত উভয় পক্ষকে কাজ না করার জন্য নিষেধাজ্ঞা দেয়।

মাষ্টার নুরুল ইসলাম আরও জানান, আমার সকল কাগজ পত্র বৈধ থাকার পরেও সন্ত্রাসীদের হাতে হামলার শিকার হতে হচ্ছে।আমি একজন মাষ্টার হয়ে ও যদি সন্ত্রাসীদের আক্রমণের শিকার হতে হয়,তাহলে সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে? আমি প্রশাসনের কাছে সুস্থ বিচারের দাবি জানাই। যারা আমার পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে তাদেরকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবী জানায়।

নিজস্ব প্রতিবেদক: জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে প্রাণ নাশের হুমকির ভয়ে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন একজন শিক্ষক। ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলায়। আদালতের নির্দেশ অমান্য করে ক্ষমতা দেখিয়ে বহিরাগত সন্ত্রাসী এনে শিক্ষককে প্রাণ নাশেরহুমকি দিয়ে জোরপূর্বক জায়গা দখল করে ঘর নির্মাণের চেষ্টা চালায় রমিজ উদ্দিন গংরা । এমন একটি অভিযোগ উঠেছে কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলা শ্রীপুর ইউনিয়ন ভাইজকরা গ্রামের রমিজ উদ্দিনের ছেলে মোঃ দেলোয়ার হোসেন ও শাহিন আলম গংদের বিরুদ্ধে।

সুত্রে জানা যায়, চৌদ্দগ্রাম উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের ভাইজকরা গ্রামের মাষ্টার নুরুল ইসলাম গংদের সঙ্গে একই গ্রামের মোঃ দেলোয়ার হোসেন ও শাহিন গংরা জমি জামা নিয়ে দীর্ঘদিন থেকে বিরোধ চলেছে। এই বিষয়ে মাষ্টার নুরুল ইসলাম শান্তির লক্ষে গ্রামের বিচারের মধ্যে দিয়ে জমির সকল বৈধ কাগজ পত্র গ্রামের সালিশ দরবারে বিচারকের হতে বুঝিয়ে দেয়। একপর্যায়ে বসত বাড়ির ৫৬, ৫৭ সি এস খতিয়ান অনুযায়ী মাষ্টার নুরুল ইসলামকে আমিনের মাধ্যমে মাফ ঝোপ করে বুঝিয়ে দিয়ে থাকে গ্রাম বাসিরা। কিন্তু বেশ কয়েক মাস যাওয়ার পরেই ৫৬৫৭ সি এস খতিয়ানভুক্ত জায়গা নিয়ে গ্রামের বিচার অমান্য করে জমিকে কেন্দ্র করে মাষ্টার নুরুল ইসলাম গংদের উপর বিভিন্ন সময় বহিরাগত সন্ত্রাসী এনে হামলা চালায় দেলোয়ার ও শাহিন গংরা। এমন একটি অভিযোগ করেন মাষ্টার নুরুল ইসলাম।

পরবর্তীতে মাষ্টার নুরুল ইসলাম গ্রামের বিচারকদের সহযোগিতায় ৫৬৫৭ সি এস খতিয়ান অনুযায়ী আদালতে একটি দেওয়ানি মামলা দায়ের করেন। আদালত নুরুল ইসলামের সকল কাগজ পত্র দেখে নুরুল ইসলামের অভিযোগ অনুযায়ী গত ০৮ এপ্রিল আদালত থেকে দেলোয়ার হোসেন ও শাহিন গংদেরকে শোকজ করা হয়। রায় না দেওয়া পর্যন্ত দেলোয়ার হোসেন ও শাহিন গং সহ ৯ জনকে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে থাকে আদালত। ওই শোকজের ১০ দিন পর সকল কাগজ পত্র নিয়ে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য দেলোয়ার হোসেন ও শাহিন গংদের নির্দ্দেশ প্রদান করেন।

মাষ্টার নুরুল ইসলাম দি ক্রাইমকে বলেন, ৫৬৫৭ সি এস খতিয়ান অনুযায়ী এই সম্পত্তি বর্তমানে আমার খাস দখলে আছে। কিন্তু দেলোয়ার হোসেন ও শাহিন গংরা গ্রামের বিচারকে অমান্য করে সম্পত্তির দাবী করে বিভিন্ন সময় হামলা চালায় এবং আমাকে প্রাণে মারার অপচেষ্টা চালায়। আমি এই বিষয় আদালতে তাদের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ ও দেওয়ানী মামলা করেছি। বিজ্ঞ আইনজীবীরা আমার সকল কাগজ পত্র দেখে তাদেরকে আদালত ১০ দিনের পর কাগজ পত্র নিয়ে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য বিবাদীদের নির্দ্দেশ প্রদান করেন।

তিনি আরো বলেন, ১০ দিন যাওয়ার আগে গত ১৫ এপ্রিল সোমবার সকালে বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে ও বহিরাগত সন্ত্রাসী এনে আমাদের উপর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে জমি দখল করে ঘর নির্মাণের চেষ্টা চালায় দেলোয়ার ও শাহিন গংরা। তৎক্ষণিক ঘর নির্মাণের কাজ বন্ধ করার জন্য আমি চৌদ্দগ্রাম থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করি।

অভিযোগে সুত্রে চৌদ্দগ্রাম থানার এস আই ওসমান গনি ঘটনাস্থলে এসে কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ প্রধান করেন। আদালতের রায় না দেওয়া পর্যন্ত উভয় পক্ষকে কাজ না করার জন্য নিষেধাজ্ঞা দেয়।

মাষ্টার নুরুল ইসলাম আরও জানান, আমার সকল কাগজ পত্র বৈধ থাকার পরেও সন্ত্রাসীদের হাতে হামলার শিকার হতে হচ্ছে।আমি একজন মাষ্টার হয়ে ও যদি সন্ত্রাসীদের আক্রমণের শিকার হতে হয়,তাহলে সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে? আমি প্রশাসনের কাছে সুস্থ বিচারের দাবি জানাই। যারা আমার পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে তাদেরকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবী জানায়।