বশির আহাম্মদ,বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: বান্দরবান জোনের তত্ত্বাবধানে সদর উপজেলার দূর্গম পাহাড়ে কানা পাড়ায় সুস্বাস্থ্যই সুখের মূল প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ‘শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়ন’ এ ভাবধারাকে ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে আজ শুক্রবার(২৯ মার্চ) সকাল ১১টায় এই মেডিকেল ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়।বান্দরবান সেনা জোনের জোন কমান্ডার লেঃ কর্ণেল এ এস এম মাহমুদুল হাসান, পিএসসি’র মানবিক ও দূরদর্শি নেতৃত্বের ফলশ্রুতিতে এই মেডিকেল ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়।

মেডিকেল ক্যাম্পেইনে কানা পাড়াসহ বিভিন্ন দূর্গম এলাকা হতে নারী, শিশু, পুরুষ সহ দীর্ঘকালীন সমস্যা জর্জরিত রোগীরা আগমন করেন। বান্দরবান সেনা জোনের রেজিমেন্টাল মেডিক্যাল অফিসার মেজর মোঃ আসাদুল ইসলাম এর নেতৃত্বে এ ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়। এই ক্যাম্পেইনে চক্ষু,নাক,কান, গলা,নারী-শিশু সহ বিভিন্ন জটিল ও কঠিন
রোগ সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যার জন্য প্রায় দুই শতাধিক সাধারণ মানুষকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা, রোগ নির্ণয় পূর্বক প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপত্র প্রদান করা হয় এবং ছানি পড়া রোগীর তালিকা করা হয়। পরবর্তীতে তাদের চক্ষু অপারেশনের জন্য ব্যাবস্থা করা হবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয়।

বান্দরবান সেনা জোনের জোন কমান্ডার লেঃ কর্নেল এ এস এম মাহমুদুল হাসান পিএসসি বলেন, ২৪ পদাতিক ডিভিশনের অধীনে বান্দরবান সেনা জোন‌ নিয়মিত পার্বত্য অঞ্চলের দুর্গম এলাকায় বছরে পর বছর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চয়তার জন্য করোনার গণটিকা থেকে শুরু করে সকল প্রকার চিকিৎসা সেবা, শান্তি-শৃঙ্খলা ও সমৃদ্ধির জন্য প্রতিনিয়ত নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজকের এই মেডিকেল ক্যাম্পেইন।

পার্বত্য অঞ্চলে সু-চিকিৎসার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় মানুষের দ্বারে দ্বারে সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করছে সেনাবাহিনী। এছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামের শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়ন বজায় রেখে মাদকদ্রব্য পরিহার এবং বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যক্রম থেকে নিজেদের বিরত রেখে বসবাস করার জন্য তিনি সকলকে আহবান জানান। বর্তমানের ন্যায় ভবিষ্যতেও এরুপ জনহিতকার কার্যক্রম চলমান থাকবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেন।

উল্লেখ্য যে, ইতিপূর্বেও বান্দরবান সেনা জোন কর্তৃক বিভিন্ন সময় শান্তি কালীন ও দুর্যোগ কালীন সময়ে সেনা জোনের আওতাধীন ক্যাম্প ও পাড়াগুলোতে অনেকবার মেডিকেল ক্যাম্পেইন সম্পন্ন করেছে।

বশির আহাম্মদ,বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: বান্দরবান জোনের তত্ত্বাবধানে সদর উপজেলার দূর্গম পাহাড়ে কানা পাড়ায় সুস্বাস্থ্যই সুখের মূল প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ‘শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়ন’ এ ভাবধারাকে ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে আজ শুক্রবার(২৯ মার্চ) সকাল ১১টায় এই মেডিকেল ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়।বান্দরবান সেনা জোনের জোন কমান্ডার লেঃ কর্ণেল এ এস এম মাহমুদুল হাসান, পিএসসি’র মানবিক ও দূরদর্শি নেতৃত্বের ফলশ্রুতিতে এই মেডিকেল ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়।

মেডিকেল ক্যাম্পেইনে কানা পাড়াসহ বিভিন্ন দূর্গম এলাকা হতে নারী, শিশু, পুরুষ সহ দীর্ঘকালীন সমস্যা জর্জরিত রোগীরা আগমন করেন। বান্দরবান সেনা জোনের রেজিমেন্টাল মেডিক্যাল অফিসার মেজর মোঃ আসাদুল ইসলাম এর নেতৃত্বে এ ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়। এই ক্যাম্পেইনে চক্ষু,নাক,কান, গলা,নারী-শিশু সহ বিভিন্ন জটিল ও কঠিন
রোগ সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যার জন্য প্রায় দুই শতাধিক সাধারণ মানুষকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা, রোগ নির্ণয় পূর্বক প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপত্র প্রদান করা হয় এবং ছানি পড়া রোগীর তালিকা করা হয়। পরবর্তীতে তাদের চক্ষু অপারেশনের জন্য ব্যাবস্থা করা হবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয়।

বান্দরবান সেনা জোনের জোন কমান্ডার লেঃ কর্নেল এ এস এম মাহমুদুল হাসান পিএসসি বলেন, ২৪ পদাতিক ডিভিশনের অধীনে বান্দরবান সেনা জোন‌ নিয়মিত পার্বত্য অঞ্চলের দুর্গম এলাকায় বছরে পর বছর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চয়তার জন্য করোনার গণটিকা থেকে শুরু করে সকল প্রকার চিকিৎসা সেবা, শান্তি-শৃঙ্খলা ও সমৃদ্ধির জন্য প্রতিনিয়ত নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজকের এই মেডিকেল ক্যাম্পেইন।

পার্বত্য অঞ্চলে সু-চিকিৎসার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় মানুষের দ্বারে দ্বারে সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করছে সেনাবাহিনী। এছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামের শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়ন বজায় রেখে মাদকদ্রব্য পরিহার এবং বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যক্রম থেকে নিজেদের বিরত রেখে বসবাস করার জন্য তিনি সকলকে আহবান জানান। বর্তমানের ন্যায় ভবিষ্যতেও এরুপ জনহিতকার কার্যক্রম চলমান থাকবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেন।

উল্লেখ্য যে, ইতিপূর্বেও বান্দরবান সেনা জোন কর্তৃক বিভিন্ন সময় শান্তি কালীন ও দুর্যোগ কালীন সময়ে সেনা জোনের আওতাধীন ক্যাম্প ও পাড়াগুলোতে অনেকবার মেডিকেল ক্যাম্পেইন সম্পন্ন করেছে।