নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রামের বহুল প্রচারিত দৈনিক আজাদী পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদ শিশুসাহিত্য পুরষ্কার ২০২৩ গতকাল শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারী)বিকালে ঢাকার শিশু একাডেমি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান আয়োজন করেন চট্টগ্রাম একাডেমি। অনুষ্ঠানে দু’গুণীকে শিশুসাহিত্য পুরষ্কার ২০২৩ প্রদান করা হয়। তাঁরা হলেন- গদ্যে সজল আশফাক ও পদ্যে আজিজ রাহমান।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম একাডেমির মহাপরিচালক বিশিষ্ট চা গবেষক আমিনুর রশীদ কাদেরী।

তিনি বলেন, আমরা প্রতি বছর ঢাকায় আসি এই পুরষ্কার প্রদান অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে। সবার উপস্থিতিতে আমরা আনন্দিত।

চট্টগ্রাম একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সংগঠক রাশেদ রউফ বলেন, আমরা চাই চট্টগ্রাম একাডেমির এই পুরস্কার সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ুক। প্রতিবছর চট্টগ্রাম সমিতিতে করা হলেও এই প্রথম বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠান করছি। আমি ধন্যবাদ জানাই বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক শিশুসাহিত্যিক আনজীর লিটনকে। চট্টগ্রাম থেকে শিশুসাহিত্যের জন্য আমরা নানারকম পৃষ্ঠপোষকতা করে থাকি। এই মঞ্চে যাঁরা বসে আছেন, বলা যায় সমকালীন শিশুসাহিত্যের দিকপাল। তাদের মাধ্যমে আমরা বলতে চাই, শিশুসাহিত্যের অগ্রগতির জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভূমিকা প্রত্যাশা করছি। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে যেভাবে শিশুসাহিত্য পাঠ্য, তেমনি অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও পাঠ্য হলে শিশুসাহিত্যিকরা আনন্দিত হবেন। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন যেভাবে একুশের বইমেলার আয়োজন করে সাহিত্য পুরস্কার প্রদান করছে, ঠিক সেভাবে অন্য সিটি করপোরেশন সাহিত্য পুরস্কার প্রদান করলে আমরা উপকৃত হবো। আশা করছি শিশুসাহিত্যের আরও বেশি বেশি উদ্যোগ নেয়া হবে।

বিশেষ অতিথি বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক সুজন বড়ুয়া পুরষ্কারপ্রাপ্ত দুই শিশুসাহিত্যিককে অভিনন্দন জানিয়ে তাঁদের লেখালেখি নিয়ে আলোচনা করেন।

তিনি বলেন, আজিজ রাহমান সবসময় ভিন্নভাবে উপস্থাপন করতে চেষ্টা করেন। সাধারণ বিষয়কে কীভাবে ছন্দবদ্ধ করে উপস্থাপন করে পাঠকের কাছে পৌঁছে দিতে হয় আজিজ রাহমানের লেখায় সেটি পাওয়া যায়। সজল আশফাকের লেখার নানামুখী দিকের কথাও তিনি উল্লেখ করেন তাঁর বক্তব্যে। তিনি ধন্যবাদ জানান বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক আনজীর লিটনকে। যিনি অধ্যাপক খালেদ পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান এই মিলনায়তনে করায় সহযোগিতা করেছেন। ছড়া সাহিত্যিক বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত শিশুসাহিত্যিক লুৎফর রহমান রিটনকে অভিনন্দন জানান একুশে পদক পাওয়ার জন্য।

পুরষ্কারপ্রাপ্ত লেখক সজল আশফাক এর পক্ষে তাঁর ছোটো ভাই তাঁর পাঠানো একটি লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।

আজিজ রাহমান তাঁর অনুভূতি প্রকাশ করে বলেন, লুৎফর রহমান রিটন, সুজন বড়ুয়া, রহিম শাহ, রাশেদ রউফসহ সবার কাছে আমি কৃতজ্ঞ। তাঁদের অনুপ্রেরণা, সহযোগিতা আমাকে আজ একটি অবস্থানে এনে দিয়েছে।

বিশেষ অতিথি, শিশুসাহিত্যে যিনি পাচ্ছেন একুশে পদক ছড়া সাহিত্য যাঁর ধ্যান-জ্ঞান সবই তিনি আমাদের শৈশবে পড়া সেই লেখক লুৎফর রহমান রিটন।

তিনি বলেন, দুয়েক বছর বাদ দিলে অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদ শিশুসাহিত্য পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানের প্রতিটিতে আমার উপস্থিতি ছিল। এই পুরস্কার নিয়ে শিশুসাহিত্যকর্মীদের মাঝে একটা আগ্রহ আছে। নিজের ছড়া লেখা নিয়ে কথায় কথায় দিলেন কিছু নির্দেশনা। তিনি গল্প করতে করতে শেখান। এই বিষয়টি অত্যন্ত আলাদা। ছড়ায় ছড়ায় তিনি যেমন বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন, গল্পে গল্পে করেন আলোচনা। গতকালও এর ব্যতিক্রম ছিলো না।

স্লোগান পত্রিকার সম্পাদক মোহাম্মদ জহির বলেন, আপনাদের সবার উপস্থিতির জন্য আমি কৃতজ্ঞতা জানাই। আপনাদের মাঝে আমার বাবা বেঁচে আছেন, বেঁচে থাকবেন আমি আশা করি।

প্রধান অতিথি বাংলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক, রবীন্দ্র সৃজন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর ড. সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ বলেন, অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদকে আমি দেখি ১৯৬৩ সালে। তাঁর পরিবারের সঙ্গে আমার একটি সম্পর্ক ছিলো। দৈনিক আজাদীর সঙ্গেও আমার সম্পর্ক তখন থেকে। রিটনের সঙ্গে আমার সম্পর্কও অনেক যুগ আগে। তখন ছিলো ছড়ার যুগ। ছড়া জিনিসটাই হচ্ছে জনতা। আমরা যারা ছড়াসাহিত্যে, কিশোর সাহিত্যে আছি আমরা যেন জনতার কাছাকাছি আছি।

তাঁর বক্তব্যের পর কবিতা পাঠ করেন কবি অরুণ শীল।

বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক আনজীর লিটন বলেন, উপস্থাপকের কথা শুনে আমি আমার কথা ভুলে যাই এতো সুন্দর করে সে বলে। রাশেদ ভাই একটা জাহাজ নিয়ে আসেন। আমি মনে করি রাশেদ ভাইয়ের এই কাজ অন্যদের উৎসাহিত করবে। এখানে যারা উপস্থিত আছেন তাদের সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই। আমার খুশি লাগছে এই শিশুসাহিত্য মিলনায়তনে আমরা এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান করতে পারছি। পুরষ্কার মানুষকে অনুপ্রাণিত করে। আমি নিজেও ‘ও ছড়া তুই যাস কই’ বইটির জন্য অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদ পুরস্কার পেয়েছিলাম। একুশে পদক পাওয়ার জন্য শিশু একাডেমির পক্ষ থেকে লুৎফর রহমান রিটন ভাইকে শুভেচ্ছা জানাতে পেরে আমরা আনন্দিত বোধ করছি।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন খ্যাতিমান বাচিকশিল্পী আয়েশা হক শিমু।

রাতের আঁধারে উজ্জ্বল হয়ে ওঠা নক্ষত্রগুলো কখনো কখনো দিনের আলোকেও হার মানায়। অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদ শিশুসাহিত্য পুরষ্কার প্রদান অনুষ্ঠানের মঞ্চ ছিলো তেমনি নক্ষত্রোজ্জ্বল। একই মঞ্চে একসঙ্গে এতো গুণীর উপস্থিতি আমাদের যেমন আনন্দ দিয়েছে, তেমনি আমরা তাঁদের কথা থেকে শিখেছি, পেয়েছি দিক নির্দেশনা।

নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রামের বহুল প্রচারিত দৈনিক আজাদী পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদ শিশুসাহিত্য পুরষ্কার ২০২৩ গতকাল শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারী)বিকালে ঢাকার শিশু একাডেমি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান আয়োজন করেন চট্টগ্রাম একাডেমি। অনুষ্ঠানে দু’গুণীকে শিশুসাহিত্য পুরষ্কার ২০২৩ প্রদান করা হয়। তাঁরা হলেন- গদ্যে সজল আশফাক ও পদ্যে আজিজ রাহমান।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম একাডেমির মহাপরিচালক বিশিষ্ট চা গবেষক আমিনুর রশীদ কাদেরী।

তিনি বলেন, আমরা প্রতি বছর ঢাকায় আসি এই পুরষ্কার প্রদান অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে। সবার উপস্থিতিতে আমরা আনন্দিত।

চট্টগ্রাম একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সংগঠক রাশেদ রউফ বলেন, আমরা চাই চট্টগ্রাম একাডেমির এই পুরস্কার সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ুক। প্রতিবছর চট্টগ্রাম সমিতিতে করা হলেও এই প্রথম বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠান করছি। আমি ধন্যবাদ জানাই বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক শিশুসাহিত্যিক আনজীর লিটনকে। চট্টগ্রাম থেকে শিশুসাহিত্যের জন্য আমরা নানারকম পৃষ্ঠপোষকতা করে থাকি। এই মঞ্চে যাঁরা বসে আছেন, বলা যায় সমকালীন শিশুসাহিত্যের দিকপাল। তাদের মাধ্যমে আমরা বলতে চাই, শিশুসাহিত্যের অগ্রগতির জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভূমিকা প্রত্যাশা করছি। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে যেভাবে শিশুসাহিত্য পাঠ্য, তেমনি অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও পাঠ্য হলে শিশুসাহিত্যিকরা আনন্দিত হবেন। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন যেভাবে একুশের বইমেলার আয়োজন করে সাহিত্য পুরস্কার প্রদান করছে, ঠিক সেভাবে অন্য সিটি করপোরেশন সাহিত্য পুরস্কার প্রদান করলে আমরা উপকৃত হবো। আশা করছি শিশুসাহিত্যের আরও বেশি বেশি উদ্যোগ নেয়া হবে।

বিশেষ অতিথি বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক সুজন বড়ুয়া পুরষ্কারপ্রাপ্ত দুই শিশুসাহিত্যিককে অভিনন্দন জানিয়ে তাঁদের লেখালেখি নিয়ে আলোচনা করেন।

তিনি বলেন, আজিজ রাহমান সবসময় ভিন্নভাবে উপস্থাপন করতে চেষ্টা করেন। সাধারণ বিষয়কে কীভাবে ছন্দবদ্ধ করে উপস্থাপন করে পাঠকের কাছে পৌঁছে দিতে হয় আজিজ রাহমানের লেখায় সেটি পাওয়া যায়। সজল আশফাকের লেখার নানামুখী দিকের কথাও তিনি উল্লেখ করেন তাঁর বক্তব্যে। তিনি ধন্যবাদ জানান বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক আনজীর লিটনকে। যিনি অধ্যাপক খালেদ পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান এই মিলনায়তনে করায় সহযোগিতা করেছেন। ছড়া সাহিত্যিক বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত শিশুসাহিত্যিক লুৎফর রহমান রিটনকে অভিনন্দন জানান একুশে পদক পাওয়ার জন্য।

পুরষ্কারপ্রাপ্ত লেখক সজল আশফাক এর পক্ষে তাঁর ছোটো ভাই তাঁর পাঠানো একটি লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।

আজিজ রাহমান তাঁর অনুভূতি প্রকাশ করে বলেন, লুৎফর রহমান রিটন, সুজন বড়ুয়া, রহিম শাহ, রাশেদ রউফসহ সবার কাছে আমি কৃতজ্ঞ। তাঁদের অনুপ্রেরণা, সহযোগিতা আমাকে আজ একটি অবস্থানে এনে দিয়েছে।

বিশেষ অতিথি, শিশুসাহিত্যে যিনি পাচ্ছেন একুশে পদক ছড়া সাহিত্য যাঁর ধ্যান-জ্ঞান সবই তিনি আমাদের শৈশবে পড়া সেই লেখক লুৎফর রহমান রিটন।

তিনি বলেন, দুয়েক বছর বাদ দিলে অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদ শিশুসাহিত্য পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানের প্রতিটিতে আমার উপস্থিতি ছিল। এই পুরস্কার নিয়ে শিশুসাহিত্যকর্মীদের মাঝে একটা আগ্রহ আছে। নিজের ছড়া লেখা নিয়ে কথায় কথায় দিলেন কিছু নির্দেশনা। তিনি গল্প করতে করতে শেখান। এই বিষয়টি অত্যন্ত আলাদা। ছড়ায় ছড়ায় তিনি যেমন বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন, গল্পে গল্পে করেন আলোচনা। গতকালও এর ব্যতিক্রম ছিলো না।

স্লোগান পত্রিকার সম্পাদক মোহাম্মদ জহির বলেন, আপনাদের সবার উপস্থিতির জন্য আমি কৃতজ্ঞতা জানাই। আপনাদের মাঝে আমার বাবা বেঁচে আছেন, বেঁচে থাকবেন আমি আশা করি।

প্রধান অতিথি বাংলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক, রবীন্দ্র সৃজন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর ড. সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ বলেন, অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদকে আমি দেখি ১৯৬৩ সালে। তাঁর পরিবারের সঙ্গে আমার একটি সম্পর্ক ছিলো। দৈনিক আজাদীর সঙ্গেও আমার সম্পর্ক তখন থেকে। রিটনের সঙ্গে আমার সম্পর্কও অনেক যুগ আগে। তখন ছিলো ছড়ার যুগ। ছড়া জিনিসটাই হচ্ছে জনতা। আমরা যারা ছড়াসাহিত্যে, কিশোর সাহিত্যে আছি আমরা যেন জনতার কাছাকাছি আছি।

তাঁর বক্তব্যের পর কবিতা পাঠ করেন কবি অরুণ শীল।

বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক আনজীর লিটন বলেন, উপস্থাপকের কথা শুনে আমি আমার কথা ভুলে যাই এতো সুন্দর করে সে বলে। রাশেদ ভাই একটা জাহাজ নিয়ে আসেন। আমি মনে করি রাশেদ ভাইয়ের এই কাজ অন্যদের উৎসাহিত করবে। এখানে যারা উপস্থিত আছেন তাদের সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই। আমার খুশি লাগছে এই শিশুসাহিত্য মিলনায়তনে আমরা এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান করতে পারছি। পুরষ্কার মানুষকে অনুপ্রাণিত করে। আমি নিজেও ‘ও ছড়া তুই যাস কই’ বইটির জন্য অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদ পুরস্কার পেয়েছিলাম। একুশে পদক পাওয়ার জন্য শিশু একাডেমির পক্ষ থেকে লুৎফর রহমান রিটন ভাইকে শুভেচ্ছা জানাতে পেরে আমরা আনন্দিত বোধ করছি।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন খ্যাতিমান বাচিকশিল্পী আয়েশা হক শিমু।

রাতের আঁধারে উজ্জ্বল হয়ে ওঠা নক্ষত্রগুলো কখনো কখনো দিনের আলোকেও হার মানায়। অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদ শিশুসাহিত্য পুরষ্কার প্রদান অনুষ্ঠানের মঞ্চ ছিলো তেমনি নক্ষত্রোজ্জ্বল। একই মঞ্চে একসঙ্গে এতো গুণীর উপস্থিতি আমাদের যেমন আনন্দ দিয়েছে, তেমনি আমরা তাঁদের কথা থেকে শিখেছি, পেয়েছি দিক নির্দেশনা।