ঢাকা ব্যুরো: গ্রাম আদালতের জরিমানা করার ক্ষমতা ৭৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩ লাখ টাকা করতে যাচ্ছে সরকার। এমন বিধান রেখে ‘গ্রাম আদালত (সংশোধন) আইন, ২০২৪’-এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

রবিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ বৈঠক হয়। সভা শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন এ তথ্য জানান।

মাহবুব হোসেন আরো বলেন, গত বছর এই আইনের খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়। কিন্তু এটি সংসদে উপস্থাপন না হওয়ায় এবং নতুন মন্ত্রিসভা গঠিত হওয়ায় নতুন মন্ত্রিসভা থেকে অনুমোদন নেয়ার নিয়ম রয়েছে। মন্ত্রিসভা এটিকে চূড়ান্ত অনুমোদন করে দিয়েছে।

তিনি বলেন, গ্রাম আদালতের আর্থিক ক্ষমতা (জরিমানার করার ক্ষমতা) ৭৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে নতুন আইনে তা তিন লাখ টাকা করা হয়েছে। চেয়ারম্যানসহ পাঁচ জনের সমন্বয়ে গ্রাম আদালত হয়।

তিনি বলেন, কোনো সময় একজন অনুপস্থিত থাকলে আদালতের সদস্য সংখ্যা চারজন হয়ে যায়। এমন পরিস্থিতি হলে অনুপস্থিত সদস্যকে উপস্থিত হতে সাত দিন সময় দেয়া হবে। এরমধ্যে তিনি উপস্থিত না হলে তখন ভোটাভুটি হলে চেয়ারম্যানের ক্ষমতা রাখা হয়েছে, চেয়ারম্যান অতিরিক্ত একটি ভোট দিতে পারবেন।

আগের আইনে একটি গ্যাপ ছিল, দুই পক্ষের মামলা চলমান থাকার সময় একপক্ষ মারা গেলে মামলার ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল। এখন বলা হয়েছে, রায়ের আগে কোনো পক্ষের মৃত্যু হলে তার উত্তরাধিকারকে পক্ষ করা যাবে।

ঢাকা ব্যুরো: গ্রাম আদালতের জরিমানা করার ক্ষমতা ৭৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩ লাখ টাকা করতে যাচ্ছে সরকার। এমন বিধান রেখে ‘গ্রাম আদালত (সংশোধন) আইন, ২০২৪’-এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

রবিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ বৈঠক হয়। সভা শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন এ তথ্য জানান।

মাহবুব হোসেন আরো বলেন, গত বছর এই আইনের খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়। কিন্তু এটি সংসদে উপস্থাপন না হওয়ায় এবং নতুন মন্ত্রিসভা গঠিত হওয়ায় নতুন মন্ত্রিসভা থেকে অনুমোদন নেয়ার নিয়ম রয়েছে। মন্ত্রিসভা এটিকে চূড়ান্ত অনুমোদন করে দিয়েছে।

তিনি বলেন, গ্রাম আদালতের আর্থিক ক্ষমতা (জরিমানার করার ক্ষমতা) ৭৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে নতুন আইনে তা তিন লাখ টাকা করা হয়েছে। চেয়ারম্যানসহ পাঁচ জনের সমন্বয়ে গ্রাম আদালত হয়।

তিনি বলেন, কোনো সময় একজন অনুপস্থিত থাকলে আদালতের সদস্য সংখ্যা চারজন হয়ে যায়। এমন পরিস্থিতি হলে অনুপস্থিত সদস্যকে উপস্থিত হতে সাত দিন সময় দেয়া হবে। এরমধ্যে তিনি উপস্থিত না হলে তখন ভোটাভুটি হলে চেয়ারম্যানের ক্ষমতা রাখা হয়েছে, চেয়ারম্যান অতিরিক্ত একটি ভোট দিতে পারবেন।

আগের আইনে একটি গ্যাপ ছিল, দুই পক্ষের মামলা চলমান থাকার সময় একপক্ষ মারা গেলে মামলার ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল। এখন বলা হয়েছে, রায়ের আগে কোনো পক্ষের মৃত্যু হলে তার উত্তরাধিকারকে পক্ষ করা যাবে।