স্টাফ রিপোর্টার : দৈনিক আমাদের মাতৃভূমি পত্রিকার ভুয়া সম্পাদক মেছ মাউল আলম মোহন ২০২১ সালে ছিলেন ঢাকার দৈনিক কয়েকটি পত্রিকার প্রতিনিধি বিভিন্ন চাঁদাবাজি ও অপরাধমূলক কর্মকান্ডের কারণে ওই পত্রিকাগুলো থেকে তাকে বহিষ্কার করে।

গণমাধ্যমকর্মী পরিচয়ে রাজধানীর আবাসিক হোটেল ও স্পা সেন্টার থেকে চাঁদাবাজি করে সে বর্তমানে কোটি টাকার মালিক। যে মানুষটির দিন আনতে পান্তা ফুরাতো, ছিলনা তার আয়ের উৎস।

গত ০৬/০৮/২০২১ সালে তার স্ত্রীর চিকিৎসার টাকা জোগানোর জন্য সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার কামরুল ইসলাম নামের এক যুবকের কাছ থেকে এশিয়ান টিভির প্রতিনিধি করিয়ে দেওয়ার নামে প্রতারণা করে নিয়েছিল বিশ হাজার টাকা। একই সাথেজাফলংয়ে পাথর ব্যবসায়ী আলিম উদ্দিনের নিকট থেকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিবে বলে নেয় ১ লক্ষ টাকা।

সে কি করে হঠাৎ হয়ে যায় কোটি টাকার মালিক, তার নেই কোন উচ্চশিক্ষা। হয়েছে দৈনিক আমাদের মাতৃভূমি পত্রিকার ভুয়া সম্পাদক। সমাজে দাপিয়ে বেড়ায় সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে,এই সাংবাদিকতার ফাঁদ তৈরি করে দেশের বিভিন্ন জেলা- উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে-মেয়েদের সাংবাদিকতার মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে করে যাচ্ছে আইডি কার্ড বাণিজ্য হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ টাকা।

পত্রিকার আইডি কার্ড দেওয়ার কথা বলে প্রতারণা করে দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলার নারী ও পুরুষের কাছ থেকে প্রতারণা করে হাতিয়ে নিয়েছে ৫০ লাখ টাকার ও বেশি। প্রতারক মোহন এর বিরুদ্ধে সিলেট বিভাগসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে অভিযোগ উঠেছে। সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার এক পাথর ব্যবসায়ী নাজমুল এর কাছ থেকে ডিবি পুলিশ অফিসার পরিচয়ে হাতিয়ে নিয়েছে ৩০ হাজার টাকা।

তার অফিস সহকারী হিসেবে নিয়োগ দেয়ার কথা বলে আনোয়ার হোসেন ও পুরানা পল্টনের বিরানী বিক্রেতার ছেলের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে ১ লক্ষ টাকা, এক পর্যায়ে ভুক্তভোগীরা জানতে পারেন তার গ্রামের বাড়ি ফরিদগঞ্জে এসব টাকা দিয়ে জমি রেখে চাষাবাদ ও বাড়ি করার জন্য।

সেই প্রতারক মেছ মাউল আলম মোহনকে ভুক্তভোগীরা টাকার জন্য চাপ দিলে সে সবাইকে মামলা হামলা ও ডিবি পুলিশের ভয় দেখিয়ে এড়িয়ে যায়।

ভুক্তভোগীরা কোন সাড়া না পেয়ে ঢাকার এক গোয়েন্দা সংস্থার অফিসারকে জানায় কিন্তু সে অফিসার প্রতারক মোহনের তথ্য জানার জন্য তার অফিসে গেলে সাইনবোর্ড খোলা পায় ও তার বাসা আগের জায়গায় নাই, কিছুদিন পর আবারো বাটপারি সাইনবোর্ড লাগিয়ে প্রতিনিধি বিজ্ঞাপন দিয়ে যাচ্ছে।

সাংবাদিকদের অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে তার আসল রহস্য। এই আয়ের উৎস কোথায় মোহনের রয়েছে ঢাকায় এক বিশাল অপরাধ জগতের সিন্ডিকেট ওই সিন্ডিকেট দ্বারা চলছে রমরমা সুন্দরী মেয়েদের দিয়ে শিল্পপতিদের ব্ল্যাকমেল করার বাণিজ্যের অভিযোগ।যে সকল এলাকাগুলোতে প্রতারণা ফাঁদ তৈরি করে সুন্দরী মেয়ে দিয়ে,ওই সকল স্থানের নাম, উত্তরা,রামপুরা, গুলশান,গাবতলী, গুলিস্তান, শাহজাদপুর , ভাটারা থানা এলাকায় রয়েছে তার বিশাল প্রতারণার ফাঁদ।

পরবর্তীতে গোয়েন্দা অফিসার তার পূর্বের কর্মস্থল দৈনিক পত্রিকাগুলোর অফিসে গিয়ে প্রতারক মোহন সম্পর্কে জানতে চায় কিন্তু ঐ সকল দৈনিক পত্রিকা সম্পাদকগণ গোয়েন্দা অফিসারকে বলেন, সে আমাদের পত্রিকা থেকে গত এক বছর আগে ছেড়ে চলে গেছে, তার সাথে আমাদের কোন যোগাযোগ নাই।

স্টাফ রিপোর্টার : দৈনিক আমাদের মাতৃভূমি পত্রিকার ভুয়া সম্পাদক মেছ মাউল আলম মোহন ২০২১ সালে ছিলেন ঢাকার দৈনিক কয়েকটি পত্রিকার প্রতিনিধি বিভিন্ন চাঁদাবাজি ও অপরাধমূলক কর্মকান্ডের কারণে ওই পত্রিকাগুলো থেকে তাকে বহিষ্কার করে।

গণমাধ্যমকর্মী পরিচয়ে রাজধানীর আবাসিক হোটেল ও স্পা সেন্টার থেকে চাঁদাবাজি করে সে বর্তমানে কোটি টাকার মালিক। যে মানুষটির দিন আনতে পান্তা ফুরাতো, ছিলনা তার আয়ের উৎস।

গত ০৬/০৮/২০২১ সালে তার স্ত্রীর চিকিৎসার টাকা জোগানোর জন্য সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার কামরুল ইসলাম নামের এক যুবকের কাছ থেকে এশিয়ান টিভির প্রতিনিধি করিয়ে দেওয়ার নামে প্রতারণা করে নিয়েছিল বিশ হাজার টাকা। একই সাথেজাফলংয়ে পাথর ব্যবসায়ী আলিম উদ্দিনের নিকট থেকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিবে বলে নেয় ১ লক্ষ টাকা।

সে কি করে হঠাৎ হয়ে যায় কোটি টাকার মালিক, তার নেই কোন উচ্চশিক্ষা। হয়েছে দৈনিক আমাদের মাতৃভূমি পত্রিকার ভুয়া সম্পাদক। সমাজে দাপিয়ে বেড়ায় সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে,এই সাংবাদিকতার ফাঁদ তৈরি করে দেশের বিভিন্ন জেলা- উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে-মেয়েদের সাংবাদিকতার মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে করে যাচ্ছে আইডি কার্ড বাণিজ্য হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ টাকা।

পত্রিকার আইডি কার্ড দেওয়ার কথা বলে প্রতারণা করে দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলার নারী ও পুরুষের কাছ থেকে প্রতারণা করে হাতিয়ে নিয়েছে ৫০ লাখ টাকার ও বেশি। প্রতারক মোহন এর বিরুদ্ধে সিলেট বিভাগসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে অভিযোগ উঠেছে। সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার এক পাথর ব্যবসায়ী নাজমুল এর কাছ থেকে ডিবি পুলিশ অফিসার পরিচয়ে হাতিয়ে নিয়েছে ৩০ হাজার টাকা।

তার অফিস সহকারী হিসেবে নিয়োগ দেয়ার কথা বলে আনোয়ার হোসেন ও পুরানা পল্টনের বিরানী বিক্রেতার ছেলের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে ১ লক্ষ টাকা, এক পর্যায়ে ভুক্তভোগীরা জানতে পারেন তার গ্রামের বাড়ি ফরিদগঞ্জে এসব টাকা দিয়ে জমি রেখে চাষাবাদ ও বাড়ি করার জন্য।

সেই প্রতারক মেছ মাউল আলম মোহনকে ভুক্তভোগীরা টাকার জন্য চাপ দিলে সে সবাইকে মামলা হামলা ও ডিবি পুলিশের ভয় দেখিয়ে এড়িয়ে যায়।

ভুক্তভোগীরা কোন সাড়া না পেয়ে ঢাকার এক গোয়েন্দা সংস্থার অফিসারকে জানায় কিন্তু সে অফিসার প্রতারক মোহনের তথ্য জানার জন্য তার অফিসে গেলে সাইনবোর্ড খোলা পায় ও তার বাসা আগের জায়গায় নাই, কিছুদিন পর আবারো বাটপারি সাইনবোর্ড লাগিয়ে প্রতিনিধি বিজ্ঞাপন দিয়ে যাচ্ছে।

সাংবাদিকদের অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে তার আসল রহস্য। এই আয়ের উৎস কোথায় মোহনের রয়েছে ঢাকায় এক বিশাল অপরাধ জগতের সিন্ডিকেট ওই সিন্ডিকেট দ্বারা চলছে রমরমা সুন্দরী মেয়েদের দিয়ে শিল্পপতিদের ব্ল্যাকমেল করার বাণিজ্যের অভিযোগ।যে সকল এলাকাগুলোতে প্রতারণা ফাঁদ তৈরি করে সুন্দরী মেয়ে দিয়ে,ওই সকল স্থানের নাম, উত্তরা,রামপুরা, গুলশান,গাবতলী, গুলিস্তান, শাহজাদপুর , ভাটারা থানা এলাকায় রয়েছে তার বিশাল প্রতারণার ফাঁদ।

পরবর্তীতে গোয়েন্দা অফিসার তার পূর্বের কর্মস্থল দৈনিক পত্রিকাগুলোর অফিসে গিয়ে প্রতারক মোহন সম্পর্কে জানতে চায় কিন্তু ঐ সকল দৈনিক পত্রিকা সম্পাদকগণ গোয়েন্দা অফিসারকে বলেন, সে আমাদের পত্রিকা থেকে গত এক বছর আগে ছেড়ে চলে গেছে, তার সাথে আমাদের কোন যোগাযোগ নাই।