আবদুল করিম সেলিম: আনজুমান-এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্ট চট্টগ্রাম’র ব্যবস্থাপনায় ট্রাস্ট’র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ওরস কমিটির আহবায়ক আলহাজ্ব মুহাম্মদ মহসিন’র সভাপতিত্বে আজ বৃহষ্পতিবার (২৬ অক্টোবর) বাদ মাগরিব হতে এশা পর্যন্ত ষোলশহরস্থ আলমগীর খানকাহ্-এ-কাদেরিয়া সৈয়্যদিয়া তৈয়্যবিয়ায় পবিত্র গেয়ারভী শরীফ, পীরানে পীর দস্তগীর হযরত শেখ সুলতান মীর মহিউদ্দিন সৈয়্যদ আবদুল কাদের জিলানী (রঃ)’র পবিত্র ফাতেহা-ই-ইয়াজদহম এবং মা ছাহেবান’র ফাতেহা শরীফ যথাযোগ্য মর্যাদা সহকারে উদযাপিত হয়।

উল্লেখ্য, বিকেল ৩টা হতে- খতমে কোরআন মজীদ, খতমে বোখারী শরীফ ও খতমে মজমু’য়াহ-এ সালাওয়াতে রসূল (দঃ), বাদ মাগরিব- খতমে গাউসিয়া শরীফ, খতনে গেয়ারভী শরীফ, সালাত-সালাম ও জীবনী আলোচনা করা হয়।

বক্তারা বলেন, ইসলামের সোনালী যুগের অবসানের পর বিশ্বব্যাপী মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে নানা ভ্রান্ত মতবাদ। নীতি-নৈতিকতা ও ধর্মীয় ক্ষেত্রে মুসলিম সমাজে দেখা দেয় বিভ্রান্তি, ধর্মীয় ক্ষেত্রে উদাসীনতা ও নির্লিপ্ততায়, আর শাসকদের মধ্যে বেড়ে যায় স্বে চ্ছাচারিতা ও ভোগ বিলাসিতা। এমন ক্রান্তিকালে মুসলমানদের দিক নির্দেশনা প্রদানে অপরিহার্য হয়ে উঠে একজন পথপ্রদর্শকের। এমন যুগসন্ধিক্ষণে দিকভ্রান্ত মানুষের মাঝে আশার আলো নিয়ে আবির্ভূত হন এক জোতিস্কময় শিশু, বেলায়ত’র সম্রাট মুসলিম বিশ্বে ও ইসলামের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ব্যক্তিত্ব হুজুর গাউসুল আজম, মাহবুবে সোবহানী, কুতুবে রব্বানী, গাউসে ছামদানী, পীরানে পীর, দস্তগীর হযরত খাজা শেখ সুলতান সৈয়্যদ মীর মুহিউদ্দীন আবদুল কাদের জিলানী আল্-হাসানী ওয়াল হুসাইনী রদিয়াল্লাহু আনহু।

আজ ১১ রবিউস্ সানি তাঁরই ওফাত দিবস। বিশ্বের সকল মুসলমান বিশেষ করে কাদেরিয়া ত্বরীকার (সিলসিলায়) কোটি কোটি নবী ওলি প্রেমিক অত্যন্ত শ্রদ্ধা ও বিনম্রতার সাথে এ দিনটাকে স্মরণ করেন। এরই ধারাবাহিকতায় আজকের ওরস মোবারক অনুষ্ঠিত হচ্ছে এ মহান আধ্যাত্মিক অধিপতি গাউসে পাক’র ফয়ুজাত ও বরকত লাভের উদ্দেশ্যে।

বক্তারা বলেন, হযরত আবদুল কাদের জিলানী রদিয়াল্লাহু তা’লা আনহু খোদা প্রদত্ত রূহানী ও ইলমী শক্তি বলে ইসলামের ডুবে যাওয়া তরীকে সমুদ্রগর্ভে নিমজ্জিত হওয়া থেকে উদ্ধার করেন, মৃত প্রায় ইসলামকে পুণর্জীবন দান করেন, তাই তাঁর উপাধি ছিল ’মুহিউদ্দীন’। দ্বীনের প্রচার প্রসারে এবং জটিল ইসলামী তথ্য ও তাত্বিক সমাধানে সর্বদা তিনি নিজেকে নিয়োজিত রাখেন। বর্তমান বিশ্বে কোটি কোটি মুসলমান কাদেরিয়া তরিকায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন। বিশেষতঃ পাক ভারত উপমহাদেশে কাদেরিয়া তরিকার অনুসারী সবচেয়ে বেশী। তিনি এ জগৎ থেকে পর্দা করার পর তার মনোনীত খলিফারা এ সিলসিলার কার্যক্রম বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেন, ফলে কাদেরিয়া তরিকার অনুসারীর সংখ্যাই বেশি।

বক্তারা আরো বলেন আওলাদে রাসূল, হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.) প্রবর্তিত এ সিলসিলাহ্ এ দেশে প্রচারে প্রধান ভূমিকা রাখেন আরেকজন আওলাদে রাসূল, হযরতুল আল্লামা সৈয়দ আহমদ শাহ্ সিরিকোটি (রহ.)। তিনি পর্দা করার পর তাঁর সুযোগ্য ছাহেবজাদা রাহনুমায়ে শরিয়ত ও তরিকত হযরতুল আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রহ.) বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে এ তরিকার প্রসার ঘটান। বর্তমানে হযরতুল আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ তাহের শাহ্ (মা.জি.আ.) ও হযরতুল আল্লামা পীর সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ্ (মা.জি.আ.) পবিত্র হাতে বাইয়াত গ্রহণ করে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের অগণিত মানুষ এ হক্কানী সিলসিলায় দাখিল হয়ে ধন্য হচ্ছেন। বর্তমানে পবিত্র ফাতেহা ইয়াজদহম সারাদেশে যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদায় পালিত হচেছ। পীরানে পীর হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)’র শিক্ষা জীবনে ধারণ করে অন্তর আত্মা পরিশুদ্ধ করে প্রিয় নবীর সন্তুষ্টি অর্জনে আমরা নিজেদেরকে যাতে গড়ে তুলতে পারি, পবিত্র ফাতেহা ইয়াজদহম এ এটাই কামনা।

এতে উপস্থিত ছিলেন আনজুমান ট্রাস্ট’র সেক্রেটারী জেনারেল মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, এডিশনাল জেনারেল সেক্রেটারী মুহাম্মদ সামশুদ্দিন, এসিস্টেন্ট জেনারেল সেক্রেটারী এস.এম.গিয়াস উদ্দিন শাকের, অর্গানাজিং সেক্রেটারী মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম, কেন্দ্রীয় গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ’র চেয়ারম্যান পেয়ার মোহাম্মদ, জামেয়া আহমদিয়া সুনিèয়া কামিল মাদ্রাসার চেয়ারম্যান প্রফেসর আবুল মহসিন মোঃ মহসিন, অধ্যক্ষ মাওলানা কাজী আবদুল আলিম রেজভী, আনজুমান ট্রাস্ট’র সদস্য- মুহাম্মদ সাহাজাদ ইবনে দিদার, মুহাম্মদ আনোয়ারুল হক, মুহাম্মদ কমর উদ্দিন সবুর, মুহাম্মদ কামাল উদ্দিন চৌধুরী, মুহাম্মদ নূরুল আমিন, নূর মোহাম্মদ কন্ট্রাক্টর, মুহাম্মদ আবদুল হাই মাসুম, তসকির আহমেদ, মুহাম্মদ সাদেক হোসেন পাপ্পু, মুহাম্মদ মাহাবুব ছফা, আশেকে রাসুল খান বাবু, মোহাম্মদ হোসেন খোকনসহ অন্যান্য সদস্যবৃন্দ, কেন্দ্রীয় গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ’র যুগ্ম মহাসচিব এডভোকেট মোছাহেব উদ্দিন বখতেয়ার, যুগ্ম মহাসচিব মুহাম্মদ মাহবুবুল হক খান, গাউসিয়া কমিটি চট্টগ্রাম মহানগরের সহ সভপতি ছাবের আহমদ, সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল্লাহ, অর্থ সম্পাদক মুহাম্মদ মনোয়ার হোসেন মুনতা, মুহাম্মদ মহিউদ্দিনসহ অন্যান্য সদস্যবৃন্দ, উত্তর জেলার সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) জমির উদ্দিন মাস্টার, সম্পাদক এড. মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীসহ বিভিন্ন সদস্যবৃন্দ, দক্ষিণ জেলার সম্পাদক মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ মাস্টারসহ অন্যান্য সদস্যবৃন্দ, জামেয়ার উপাধ্যক্ষ ড. লিয়াকত আলীসহ অন্যান্য ওলামায়ে কেরাম ও শিক্ষক-শিক্ষার্থীবৃন্দ, আনজুমান সিকিউরিটি ফোর্স’র সদস্যবৃন্দ, হাজার হাজার পীরভাই, উম্মতী মুহাম্মদী (দঃ) সুন্নী জনতা, শুভাকাক্সক্ষী, ভক্ত-অনুরক্ত প্রমুখ।

এ মহান দিবস উপলক্ষে জাতি ও সমগ্র মুসলিম উম্মার শান্তি কামনা করে মুনাজাত করা হয় এবং পরিশেষে তাবাররুক বিতরণ করা হয়।

আবদুল করিম সেলিম: আনজুমান-এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্ট চট্টগ্রাম’র ব্যবস্থাপনায় ট্রাস্ট’র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ওরস কমিটির আহবায়ক আলহাজ্ব মুহাম্মদ মহসিন’র সভাপতিত্বে আজ বৃহষ্পতিবার (২৬ অক্টোবর) বাদ মাগরিব হতে এশা পর্যন্ত ষোলশহরস্থ আলমগীর খানকাহ্-এ-কাদেরিয়া সৈয়্যদিয়া তৈয়্যবিয়ায় পবিত্র গেয়ারভী শরীফ, পীরানে পীর দস্তগীর হযরত শেখ সুলতান মীর মহিউদ্দিন সৈয়্যদ আবদুল কাদের জিলানী (রঃ)’র পবিত্র ফাতেহা-ই-ইয়াজদহম এবং মা ছাহেবান’র ফাতেহা শরীফ যথাযোগ্য মর্যাদা সহকারে উদযাপিত হয়।

উল্লেখ্য, বিকেল ৩টা হতে- খতমে কোরআন মজীদ, খতমে বোখারী শরীফ ও খতমে মজমু’য়াহ-এ সালাওয়াতে রসূল (দঃ), বাদ মাগরিব- খতমে গাউসিয়া শরীফ, খতনে গেয়ারভী শরীফ, সালাত-সালাম ও জীবনী আলোচনা করা হয়।

বক্তারা বলেন, ইসলামের সোনালী যুগের অবসানের পর বিশ্বব্যাপী মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে নানা ভ্রান্ত মতবাদ। নীতি-নৈতিকতা ও ধর্মীয় ক্ষেত্রে মুসলিম সমাজে দেখা দেয় বিভ্রান্তি, ধর্মীয় ক্ষেত্রে উদাসীনতা ও নির্লিপ্ততায়, আর শাসকদের মধ্যে বেড়ে যায় স্বে চ্ছাচারিতা ও ভোগ বিলাসিতা। এমন ক্রান্তিকালে মুসলমানদের দিক নির্দেশনা প্রদানে অপরিহার্য হয়ে উঠে একজন পথপ্রদর্শকের। এমন যুগসন্ধিক্ষণে দিকভ্রান্ত মানুষের মাঝে আশার আলো নিয়ে আবির্ভূত হন এক জোতিস্কময় শিশু, বেলায়ত’র সম্রাট মুসলিম বিশ্বে ও ইসলামের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ব্যক্তিত্ব হুজুর গাউসুল আজম, মাহবুবে সোবহানী, কুতুবে রব্বানী, গাউসে ছামদানী, পীরানে পীর, দস্তগীর হযরত খাজা শেখ সুলতান সৈয়্যদ মীর মুহিউদ্দীন আবদুল কাদের জিলানী আল্-হাসানী ওয়াল হুসাইনী রদিয়াল্লাহু আনহু।

আজ ১১ রবিউস্ সানি তাঁরই ওফাত দিবস। বিশ্বের সকল মুসলমান বিশেষ করে কাদেরিয়া ত্বরীকার (সিলসিলায়) কোটি কোটি নবী ওলি প্রেমিক অত্যন্ত শ্রদ্ধা ও বিনম্রতার সাথে এ দিনটাকে স্মরণ করেন। এরই ধারাবাহিকতায় আজকের ওরস মোবারক অনুষ্ঠিত হচ্ছে এ মহান আধ্যাত্মিক অধিপতি গাউসে পাক’র ফয়ুজাত ও বরকত লাভের উদ্দেশ্যে।

বক্তারা বলেন, হযরত আবদুল কাদের জিলানী রদিয়াল্লাহু তা’লা আনহু খোদা প্রদত্ত রূহানী ও ইলমী শক্তি বলে ইসলামের ডুবে যাওয়া তরীকে সমুদ্রগর্ভে নিমজ্জিত হওয়া থেকে উদ্ধার করেন, মৃত প্রায় ইসলামকে পুণর্জীবন দান করেন, তাই তাঁর উপাধি ছিল ’মুহিউদ্দীন’। দ্বীনের প্রচার প্রসারে এবং জটিল ইসলামী তথ্য ও তাত্বিক সমাধানে সর্বদা তিনি নিজেকে নিয়োজিত রাখেন। বর্তমান বিশ্বে কোটি কোটি মুসলমান কাদেরিয়া তরিকায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন। বিশেষতঃ পাক ভারত উপমহাদেশে কাদেরিয়া তরিকার অনুসারী সবচেয়ে বেশী। তিনি এ জগৎ থেকে পর্দা করার পর তার মনোনীত খলিফারা এ সিলসিলার কার্যক্রম বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেন, ফলে কাদেরিয়া তরিকার অনুসারীর সংখ্যাই বেশি।

বক্তারা আরো বলেন আওলাদে রাসূল, হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.) প্রবর্তিত এ সিলসিলাহ্ এ দেশে প্রচারে প্রধান ভূমিকা রাখেন আরেকজন আওলাদে রাসূল, হযরতুল আল্লামা সৈয়দ আহমদ শাহ্ সিরিকোটি (রহ.)। তিনি পর্দা করার পর তাঁর সুযোগ্য ছাহেবজাদা রাহনুমায়ে শরিয়ত ও তরিকত হযরতুল আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ্ (রহ.) বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে এ তরিকার প্রসার ঘটান। বর্তমানে হযরতুল আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ তাহের শাহ্ (মা.জি.আ.) ও হযরতুল আল্লামা পীর সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ্ (মা.জি.আ.) পবিত্র হাতে বাইয়াত গ্রহণ করে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের অগণিত মানুষ এ হক্কানী সিলসিলায় দাখিল হয়ে ধন্য হচ্ছেন। বর্তমানে পবিত্র ফাতেহা ইয়াজদহম সারাদেশে যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদায় পালিত হচেছ। পীরানে পীর হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)’র শিক্ষা জীবনে ধারণ করে অন্তর আত্মা পরিশুদ্ধ করে প্রিয় নবীর সন্তুষ্টি অর্জনে আমরা নিজেদেরকে যাতে গড়ে তুলতে পারি, পবিত্র ফাতেহা ইয়াজদহম এ এটাই কামনা।

এতে উপস্থিত ছিলেন আনজুমান ট্রাস্ট’র সেক্রেটারী জেনারেল মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, এডিশনাল জেনারেল সেক্রেটারী মুহাম্মদ সামশুদ্দিন, এসিস্টেন্ট জেনারেল সেক্রেটারী এস.এম.গিয়াস উদ্দিন শাকের, অর্গানাজিং সেক্রেটারী মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম, কেন্দ্রীয় গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ’র চেয়ারম্যান পেয়ার মোহাম্মদ, জামেয়া আহমদিয়া সুনিèয়া কামিল মাদ্রাসার চেয়ারম্যান প্রফেসর আবুল মহসিন মোঃ মহসিন, অধ্যক্ষ মাওলানা কাজী আবদুল আলিম রেজভী, আনজুমান ট্রাস্ট’র সদস্য- মুহাম্মদ সাহাজাদ ইবনে দিদার, মুহাম্মদ আনোয়ারুল হক, মুহাম্মদ কমর উদ্দিন সবুর, মুহাম্মদ কামাল উদ্দিন চৌধুরী, মুহাম্মদ নূরুল আমিন, নূর মোহাম্মদ কন্ট্রাক্টর, মুহাম্মদ আবদুল হাই মাসুম, তসকির আহমেদ, মুহাম্মদ সাদেক হোসেন পাপ্পু, মুহাম্মদ মাহাবুব ছফা, আশেকে রাসুল খান বাবু, মোহাম্মদ হোসেন খোকনসহ অন্যান্য সদস্যবৃন্দ, কেন্দ্রীয় গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ’র যুগ্ম মহাসচিব এডভোকেট মোছাহেব উদ্দিন বখতেয়ার, যুগ্ম মহাসচিব মুহাম্মদ মাহবুবুল হক খান, গাউসিয়া কমিটি চট্টগ্রাম মহানগরের সহ সভপতি ছাবের আহমদ, সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল্লাহ, অর্থ সম্পাদক মুহাম্মদ মনোয়ার হোসেন মুনতা, মুহাম্মদ মহিউদ্দিনসহ অন্যান্য সদস্যবৃন্দ, উত্তর জেলার সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) জমির উদ্দিন মাস্টার, সম্পাদক এড. মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীসহ বিভিন্ন সদস্যবৃন্দ, দক্ষিণ জেলার সম্পাদক মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ মাস্টারসহ অন্যান্য সদস্যবৃন্দ, জামেয়ার উপাধ্যক্ষ ড. লিয়াকত আলীসহ অন্যান্য ওলামায়ে কেরাম ও শিক্ষক-শিক্ষার্থীবৃন্দ, আনজুমান সিকিউরিটি ফোর্স’র সদস্যবৃন্দ, হাজার হাজার পীরভাই, উম্মতী মুহাম্মদী (দঃ) সুন্নী জনতা, শুভাকাক্সক্ষী, ভক্ত-অনুরক্ত প্রমুখ।

এ মহান দিবস উপলক্ষে জাতি ও সমগ্র মুসলিম উম্মার শান্তি কামনা করে মুনাজাত করা হয় এবং পরিশেষে তাবাররুক বিতরণ করা হয়।