নিজস্ব প্রতিবেদক: “দীপ্ত জয়োল্লাস, অদম্য আত্মবিশ্বাস” এই শ্লোগানকে ধারণ করে শহীদ শেখ রাসেল আমাদের কাছে বেদনার এক মহাকাব্য। শেখ রাসেল আবেগ, শুন্যতা ও ভালবাসায় জড়ানো একটি নাম। ৭৫’র ১৫ই আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যাকারীরা শিশু ও নারীদের প্রতি সামান্যতম দয়ামায়া দেখায়নি। বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠপুত্র শেখ রাসেল সেদিন ঘাতকদের কাছে প্রাণ ভিক্ষা চেয়েছিল। এতে প্রমানিত হয় বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা পৃথিবীর সবচেয়ে নিষ্ঠুর ও বর্বরচিত ঘাতক। আজ মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) বিকেলে চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ার্স ইনষ্টিটিউট মিলনায়তনে চসিকের উদ্যোগে শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে চসিক আয়োজিত আলোচনা সভা ও শিক্ষার্থীদের মাঝে মেয়র মেধাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী একথা বলেন।
তিনি বলেন, ঘাতকের সেদিন নির্মম আঘাতে শুধু শেখ রাসেলই নয়, দেশের কোটি কোটি শিশুর হৃদয়কে ঝাঁঝরা করে দিয়েছে। সেদিন মানবিক, নৈতিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ এবং মানবাধিকারের আন্তর্জাতিক সনদ, আইসিও শিশু সনদ, জাতিসংঘের শিশু সনদ ও ইসলামে শিশু অধিকার সব কিছুকেই কলঙ্কিত করা হয়েছিল। রাসেল সকল শিশু-কিশোরদের কাছে জাগরুক হয়ে থাকবে। মেয়র বলেন, রাসেলের রক্তের ঋণ পরিশোধের মধ্য দিয়ে আমাদের শিশুদের জন্য নিরাপদ বিশ্ব গড়ে তুলতে হবে।
মেয়র আরো বলেন, দেশের শিশু, কিশোর ও তরুণ প্রজন্মের কাছে শেখ রাসেল এক ভালবাসার নাম। শেখ রাসেল দেশের আনাচে-কানাচে এক মানবিক সত্বা হিসেবে সবার মাঝে বেঁচে আছেন। শৈশব থেকেই তাদের মধ্যে চারিত্রিক গুণাবলির উম্মেষ ঘটাতে হবে। শিশুদের মাঝে দেশ প্রেম ও ন্যায়-নিষ্ঠাবোধ জাগ্রত করার মাধ্যমে তাদের প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তিনি শিশুদের মাঝে স্বাধিনতার সঠিক ইতিহাস ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ তুলে ধরতে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহবান জানান।
তিনি বলেন, রাসেল যদি বেঁচে থাকতো, তাহলে হয়তো একজন মহানুভব ও আদর্শ নেতা আজকে আমরা পেতাম।
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলমের সভাপতিত্বে সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন শিক্ষা স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি ড. নিছার উদ্দিন আহমদ মঞ্জু ।
আরো বক্তব্য রাখেন প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন, সমাজ কল্যাণ স্ট্যন্ডিং কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর আবদুস সালাম মাসুম, কাউন্সিলর নাজমুল হক ডিউক, মোহাম্মদ ইসমাইল, আবুল হাসনাত মো. বেলাল, আবদুল মান্নান, নুরুল আমিন, সংরক্ষিত কাউন্সিলর জেসমিন পারভীন জেসী,শাহীন আক্তর রোজী, সচিব খালেদ মাহমুদ, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার, কুসুম কুমারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক চম্পা মজুমদার।
উপস্থিত ছিলেন-মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সেলিম আকতার চৌধুরী, স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট মনীষা মাহাজন, শিক্ষা কর্মকর্তা উজালা চাকমা, উপ-সচিব আশেক রসুল চৌধুরী টিপু, অতি. প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মতর্কা হুমায়ুন কবির চৌধুরী প্রমুখ।
আলোচনা সভা শেষে মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী চসিক পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ২০৮ জন ছাত্র-ছাত্রীর মাঝে মেয়র মেধাবৃত্তির পুরস্কার ও রচনা-চিত্রাংকন প্রতিযোগীতায় বিজয়ীদের মাঝে সনদ তুলে দেন।এছাড়া সকালে শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে সিটি কর্পোরেশন সম্মেলন কক্ষে খতমে কোরআন, মিলাদ ও দোয়া এবং চসিক চত্বরে শেখ রাসেরের অস্থায়ী প্রতিকৃতিতে সিটি মেয়রের নেতৃত্বে পুস্পমাল্য অর্পন করে শ্রদ্ধ নিবেদন করা হয়।

নিজস্ব প্রতিবেদক: “দীপ্ত জয়োল্লাস, অদম্য আত্মবিশ্বাস” এই শ্লোগানকে ধারণ করে শহীদ শেখ রাসেল আমাদের কাছে বেদনার এক মহাকাব্য। শেখ রাসেল আবেগ, শুন্যতা ও ভালবাসায় জড়ানো একটি নাম। ৭৫’র ১৫ই আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যাকারীরা শিশু ও নারীদের প্রতি সামান্যতম দয়ামায়া দেখায়নি। বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠপুত্র শেখ রাসেল সেদিন ঘাতকদের কাছে প্রাণ ভিক্ষা চেয়েছিল। এতে প্রমানিত হয় বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা পৃথিবীর সবচেয়ে নিষ্ঠুর ও বর্বরচিত ঘাতক। আজ মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) বিকেলে চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ার্স ইনষ্টিটিউট মিলনায়তনে চসিকের উদ্যোগে শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে চসিক আয়োজিত আলোচনা সভা ও শিক্ষার্থীদের মাঝে মেয়র মেধাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী একথা বলেন।
তিনি বলেন, ঘাতকের সেদিন নির্মম আঘাতে শুধু শেখ রাসেলই নয়, দেশের কোটি কোটি শিশুর হৃদয়কে ঝাঁঝরা করে দিয়েছে। সেদিন মানবিক, নৈতিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ এবং মানবাধিকারের আন্তর্জাতিক সনদ, আইসিও শিশু সনদ, জাতিসংঘের শিশু সনদ ও ইসলামে শিশু অধিকার সব কিছুকেই কলঙ্কিত করা হয়েছিল। রাসেল সকল শিশু-কিশোরদের কাছে জাগরুক হয়ে থাকবে। মেয়র বলেন, রাসেলের রক্তের ঋণ পরিশোধের মধ্য দিয়ে আমাদের শিশুদের জন্য নিরাপদ বিশ্ব গড়ে তুলতে হবে।
মেয়র আরো বলেন, দেশের শিশু, কিশোর ও তরুণ প্রজন্মের কাছে শেখ রাসেল এক ভালবাসার নাম। শেখ রাসেল দেশের আনাচে-কানাচে এক মানবিক সত্বা হিসেবে সবার মাঝে বেঁচে আছেন। শৈশব থেকেই তাদের মধ্যে চারিত্রিক গুণাবলির উম্মেষ ঘটাতে হবে। শিশুদের মাঝে দেশ প্রেম ও ন্যায়-নিষ্ঠাবোধ জাগ্রত করার মাধ্যমে তাদের প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তিনি শিশুদের মাঝে স্বাধিনতার সঠিক ইতিহাস ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ তুলে ধরতে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহবান জানান।
তিনি বলেন, রাসেল যদি বেঁচে থাকতো, তাহলে হয়তো একজন মহানুভব ও আদর্শ নেতা আজকে আমরা পেতাম।
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলমের সভাপতিত্বে সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন শিক্ষা স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি ড. নিছার উদ্দিন আহমদ মঞ্জু ।
আরো বক্তব্য রাখেন প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন, সমাজ কল্যাণ স্ট্যন্ডিং কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর আবদুস সালাম মাসুম, কাউন্সিলর নাজমুল হক ডিউক, মোহাম্মদ ইসমাইল, আবুল হাসনাত মো. বেলাল, আবদুল মান্নান, নুরুল আমিন, সংরক্ষিত কাউন্সিলর জেসমিন পারভীন জেসী,শাহীন আক্তর রোজী, সচিব খালেদ মাহমুদ, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার, কুসুম কুমারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক চম্পা মজুমদার।
উপস্থিত ছিলেন-মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সেলিম আকতার চৌধুরী, স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট মনীষা মাহাজন, শিক্ষা কর্মকর্তা উজালা চাকমা, উপ-সচিব আশেক রসুল চৌধুরী টিপু, অতি. প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মতর্কা হুমায়ুন কবির চৌধুরী প্রমুখ।
আলোচনা সভা শেষে মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী চসিক পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ২০৮ জন ছাত্র-ছাত্রীর মাঝে মেয়র মেধাবৃত্তির পুরস্কার ও রচনা-চিত্রাংকন প্রতিযোগীতায় বিজয়ীদের মাঝে সনদ তুলে দেন।এছাড়া সকালে শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে সিটি কর্পোরেশন সম্মেলন কক্ষে খতমে কোরআন, মিলাদ ও দোয়া এবং চসিক চত্বরে শেখ রাসেরের অস্থায়ী প্রতিকৃতিতে সিটি মেয়রের নেতৃত্বে পুস্পমাল্য অর্পন করে শ্রদ্ধ নিবেদন করা হয়।