বিজন কুমার বিশ্বাস, কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে বেশ কিছু হ্যান্ডগ্রেনেড, ওয়াকি-টকি, অস্ত্র ও গুলিসহ আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির ৪ সদস্যকে আটক করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন। আজ রোববার (১৯ মে) ভোরে উখিয়ার ২০ এক্সটেনশন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এ অভিযান চালানো হয়।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সহ-অধিনায়ক পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল বিষয়টি নিশ্চিত করেন সংবাদ মাধ্যমকে।

তিনি জানান, আটকরা মিয়ানমারের সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন আরসার সদস্য ও একাধিক মামলার এজাহারভুক্ত আসামি।

আরেফিন জুয়েল বলেন, ভোরে উখিয়া উপজেলার ২০ এক্সটেনশন নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কতিপয় অস্ত্রধারী লোকজন অপরাধ সংঘটনের উদ্দেশে প্রস্তুত হচ্ছে, এমন খবরে এপিবিএনের একাধিক দল সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করে। এসময় ঘটনাস্থলে পৌঁছলে দুষ্কৃতিকারীরা এপিবিএন সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে। আত্মরক্ষার্থে এপিবিএন সদস্যরাও পাল্টা গুলি ছুড়ে। গোলাগুলির এক পর্যায়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় এপিবিএন সদস্যরা চারজনকে আটক করতে সক্ষম হন।

পরে আটকদের দেওয়া তথ্য মতে, আরসা সন্ত্রাসীদের আস্তানায় তল্লাশি চালিয়ে ৪টি হ্যান্ডগ্রেনেড, ৭টি আগ্নেয়াস্ত্র, কয়েকটি ওয়াকি-টকি, কয়েকটি হেলমেট, বেশ কিছু গুলি ও কয়েকটি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

এপিবিএনের সহ-অধিনায়ক সংবাদ মাধ্যমকে জানান, আটকরা মিয়ানমারের সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন আরসার সদস্য। তাদের বিরুদ্ধে হত্যা, অপহরণ, অস্ত্র ও চাঁদাবাজিসহ নানা অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে।

বিজন কুমার বিশ্বাস, কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে বেশ কিছু হ্যান্ডগ্রেনেড, ওয়াকি-টকি, অস্ত্র ও গুলিসহ আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির ৪ সদস্যকে আটক করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন। আজ রোববার (১৯ মে) ভোরে উখিয়ার ২০ এক্সটেনশন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এ অভিযান চালানো হয়।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সহ-অধিনায়ক পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল বিষয়টি নিশ্চিত করেন সংবাদ মাধ্যমকে।

তিনি জানান, আটকরা মিয়ানমারের সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন আরসার সদস্য ও একাধিক মামলার এজাহারভুক্ত আসামি।

আরেফিন জুয়েল বলেন, ভোরে উখিয়া উপজেলার ২০ এক্সটেনশন নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কতিপয় অস্ত্রধারী লোকজন অপরাধ সংঘটনের উদ্দেশে প্রস্তুত হচ্ছে, এমন খবরে এপিবিএনের একাধিক দল সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করে। এসময় ঘটনাস্থলে পৌঁছলে দুষ্কৃতিকারীরা এপিবিএন সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে। আত্মরক্ষার্থে এপিবিএন সদস্যরাও পাল্টা গুলি ছুড়ে। গোলাগুলির এক পর্যায়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় এপিবিএন সদস্যরা চারজনকে আটক করতে সক্ষম হন।

পরে আটকদের দেওয়া তথ্য মতে, আরসা সন্ত্রাসীদের আস্তানায় তল্লাশি চালিয়ে ৪টি হ্যান্ডগ্রেনেড, ৭টি আগ্নেয়াস্ত্র, কয়েকটি ওয়াকি-টকি, কয়েকটি হেলমেট, বেশ কিছু গুলি ও কয়েকটি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

এপিবিএনের সহ-অধিনায়ক সংবাদ মাধ্যমকে জানান, আটকরা মিয়ানমারের সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন আরসার সদস্য। তাদের বিরুদ্ধে হত্যা, অপহরণ, অস্ত্র ও চাঁদাবাজিসহ নানা অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে।