আনোয়ারা প্রতিনিধি : আনোয়ারায় বাবার লাশ ঘরে রেখে পরীক্ষা দিল দাখিল পরীক্ষার্থী আছমাউল হুসনা।আজ বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারী) সকালে আনোয়ারা উপজেলার পশ্চিমচাল ইসলামিয়া কামিল (এম এ) মাদ্রাসায় হুসনা দাখিল পরীক্ষা দিয়েছে। সে বরুমছড়া গ্রামের মোঃ সোলায়মান মেয়ে।

পশ্চিমচাল ইসলামিয়া কামিল (এম এ) মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা মহিউদ্দিন জানায়, বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে বারোটায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বরুমছড়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ সোলায়মান মৃত্যুবরণ করেন। বাবার লাশ ঘরে রেখে দাখিল পরীক্ষার্থী আছমাউল হুসনা আজ বৃহস্পতিবার সকালে দাখিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে। হুসনা বরুমছড়া গাউছিয়া মইনুল উলুম দাখিল মাদ্রাসার থেকে দাখিল পরীক্ষা দিচ্ছে। ভাই বোনের মধ্যে হুসনা সবার ছোট।

স্থানীয় বাসিন্দা মোঃ সাদেক জানায়, বৃহস্পতিবার এগারোটায় হুসনার বাবাকে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। এদিকে সকাল সোয়া ৯ টার দিকে সিএনজি যোগে এক আত্মীয়কে নিয়ে আছমাউল হুসনা পরীক্ষা কেন্দ্রে যায়। তার বাবার মৃত্যুর সংবাদ শুনে পরীক্ষার্থী ও শিক্ষকদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে আসে। সহপাঠীরা তাকে সান্ত্বনা দেয়ার জন্য ভিড় জমায়।

এই সময় সিএনজিতে বসে বাবা বাবা করে কাঁদছিল হুসনা। তার কান্না দেখে সহপাঠীরা অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়ে। হুসনা মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েছে। সে শোকাহত অবস্থায় পরীক্ষায় অংশ নেয়। দাখিল পরীক্ষা শেষে তার বাবাকে আর এক নজর দেখার সুযোগ হলো না এর আগেই বাবার লাশ কবরের দাফন করা হয়। বাড়ীতে বারবার হুস হারায় সে। হুসনা ও স্বজনদের আহাজারি আকাশ যেন ভারী হয়ে উঠে।

আনোয়ারা প্রতিনিধি : আনোয়ারায় বাবার লাশ ঘরে রেখে পরীক্ষা দিল দাখিল পরীক্ষার্থী আছমাউল হুসনা।আজ বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারী) সকালে আনোয়ারা উপজেলার পশ্চিমচাল ইসলামিয়া কামিল (এম এ) মাদ্রাসায় হুসনা দাখিল পরীক্ষা দিয়েছে। সে বরুমছড়া গ্রামের মোঃ সোলায়মান মেয়ে।

পশ্চিমচাল ইসলামিয়া কামিল (এম এ) মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা মহিউদ্দিন জানায়, বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে বারোটায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বরুমছড়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ সোলায়মান মৃত্যুবরণ করেন। বাবার লাশ ঘরে রেখে দাখিল পরীক্ষার্থী আছমাউল হুসনা আজ বৃহস্পতিবার সকালে দাখিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে। হুসনা বরুমছড়া গাউছিয়া মইনুল উলুম দাখিল মাদ্রাসার থেকে দাখিল পরীক্ষা দিচ্ছে। ভাই বোনের মধ্যে হুসনা সবার ছোট।

স্থানীয় বাসিন্দা মোঃ সাদেক জানায়, বৃহস্পতিবার এগারোটায় হুসনার বাবাকে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। এদিকে সকাল সোয়া ৯ টার দিকে সিএনজি যোগে এক আত্মীয়কে নিয়ে আছমাউল হুসনা পরীক্ষা কেন্দ্রে যায়। তার বাবার মৃত্যুর সংবাদ শুনে পরীক্ষার্থী ও শিক্ষকদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে আসে। সহপাঠীরা তাকে সান্ত্বনা দেয়ার জন্য ভিড় জমায়।

এই সময় সিএনজিতে বসে বাবা বাবা করে কাঁদছিল হুসনা। তার কান্না দেখে সহপাঠীরা অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়ে। হুসনা মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েছে। সে শোকাহত অবস্থায় পরীক্ষায় অংশ নেয়। দাখিল পরীক্ষা শেষে তার বাবাকে আর এক নজর দেখার সুযোগ হলো না এর আগেই বাবার লাশ কবরের দাফন করা হয়। বাড়ীতে বারবার হুস হারায় সে। হুসনা ও স্বজনদের আহাজারি আকাশ যেন ভারী হয়ে উঠে।