নগর প্রতিবেদক: মানুষের আত্মিক উন্নয়ন প্রয়োজন। আত্মিক উন্নয়নের মাধ্যমে মানুষের মানবিক গুণাবলীর বিস্তৃতি ঘটিয়ে যে কোন সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করা সম্ভব। সংস্কৃতি চর্চা, সাহিত্য চর্চার মধ্যেদিয়ে এ আত্মিক উন্নয়ন ঘটানো যায়। সাংস্কৃতিক বিপ্লব বা জাগরণের মধ্যে দিয়ে তরুণ সমাজকে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ বা মাদকাসক্তির মতো ভয়াবহ অপরাধ থেকে রক্ষা করা যাবে। তাই দেশে সাংস্কৃতিক জাগরণ ঘটিয়ে এ ধরনের অপকর্মকে রোধ করা দরকার।

গতকাল শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারী)বিকালে নগরীর সিআরবি শিরীষ তলায় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন আয়োজিত এবং চট্টগ্রাম সৃজনশীল প্রকাশক পরিষদ ও নাগরিক সমাজ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, লেখক, সাংবাদিক, শিক্ষাবিদ, সাহিত্য-সংস্কৃতি সংগঠনের সহযোগিতায় অমর একুশে বইমেলায় মহান একুশে স্মারক সম্মাননা পদক ২০২৪ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এসব কথা বলেন।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশ মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: রেজাউল করিম চৌধুরীর সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিটি কর্পোরেশন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ১০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ড. নিছার উদ্দিন আহমেদ।

এসময় সাংস্কৃতিক ব্যাক্তি, বুদ্ধিজীবী, লেখক, নাট্যকর্মী এবং হাজারো বইপ্রেমীসহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, আমাদের স্বপ্ন হচ্ছে এ বাংলা ভাষাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষাতে রুপান্তরিত করা, এবং এটা করার জন্য কাজ চলছে। আজকে অমর একুশে বইমেলা মানুষের প্রাণের মেলায় পরিণত হয়েছে। চট্টগ্রাম বইমেলাকে আন্তর্জাতিকীকরনের উপর গুরুত্বারোপ করা হবে। ঢাকা এবং পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা, আসামের গুণিজনদের ডেকে আনতে হবে। তাহলে এ মেলা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি পাবে।

অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমাদের পক্ষে আর কোন রোহিঙ্গাকে গ্রহণ করা বা আশ্রয় দেয়া সম্ভব না। আমাদের দেশে ১২ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেয়া হয়েছে এবং তাদের সংখ্য ক্রমাগত বাড়ছে। যাদেরকে ইতিপূবে আশ্রয় দেয়া হয়েছে তাদের কিভাবে ফেরত পাঠানো যায় সে বিষয়ে কাজ চলছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ সমস্ত রাষ্ট্রসমূহের সহায়তা কামনা করেছি রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে মিয়ানমার সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করতে।

এবার চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন একুশে স্মারক সম্মাননা পদক ও সাহিত্য পুরষ্কার পেয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা আন্দোলনে শহিদ সাইফুদ্দিন খালেদ চৌধুরী (মরণোত্তর), শিল্প উন্নয়ন ও সমাজসেবায় মো. নাছির উদ্দিন (মরণোত্তর), চিকিৎসায় প্রফেসর ডা. মো. গোফরানুল হক, নাট্য কলায় শিশির দত্ত, শিক্ষায় প্রফেসর প্রদীপ চক্রবর্তী, সাংবাদিকতায় জসীম চৌধুরী সবুজ, সংবাদপত্র শিল্পের বিকাশ ও মানোন্নয়নে রুশো মাহমুদ, সঙ্গীতে শ্রেয়সী রায়, ক্রীড়ায় জাকির হোসেন লুলু, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচিত্রে শৈবাল চৌধুরী, প্রবন্ধে শামসুল আরেফীন, প্রবন্ধে ড. শামসুদ্দীন শিশির, কবিতায় আবসার হাবীব, কবিতায় ভাগ্যধন বড়ুয়া, শিশুসাহিত্যে অরুণ শীল, শিশুসাহিত্যে শিবুকান্তি দাশ।

নগর প্রতিবেদক: মানুষের আত্মিক উন্নয়ন প্রয়োজন। আত্মিক উন্নয়নের মাধ্যমে মানুষের মানবিক গুণাবলীর বিস্তৃতি ঘটিয়ে যে কোন সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করা সম্ভব। সংস্কৃতি চর্চা, সাহিত্য চর্চার মধ্যেদিয়ে এ আত্মিক উন্নয়ন ঘটানো যায়। সাংস্কৃতিক বিপ্লব বা জাগরণের মধ্যে দিয়ে তরুণ সমাজকে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ বা মাদকাসক্তির মতো ভয়াবহ অপরাধ থেকে রক্ষা করা যাবে। তাই দেশে সাংস্কৃতিক জাগরণ ঘটিয়ে এ ধরনের অপকর্মকে রোধ করা দরকার।

গতকাল শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারী)বিকালে নগরীর সিআরবি শিরীষ তলায় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন আয়োজিত এবং চট্টগ্রাম সৃজনশীল প্রকাশক পরিষদ ও নাগরিক সমাজ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, লেখক, সাংবাদিক, শিক্ষাবিদ, সাহিত্য-সংস্কৃতি সংগঠনের সহযোগিতায় অমর একুশে বইমেলায় মহান একুশে স্মারক সম্মাননা পদক ২০২৪ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এসব কথা বলেন।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশ মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: রেজাউল করিম চৌধুরীর সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিটি কর্পোরেশন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ১০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ড. নিছার উদ্দিন আহমেদ।

এসময় সাংস্কৃতিক ব্যাক্তি, বুদ্ধিজীবী, লেখক, নাট্যকর্মী এবং হাজারো বইপ্রেমীসহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, আমাদের স্বপ্ন হচ্ছে এ বাংলা ভাষাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষাতে রুপান্তরিত করা, এবং এটা করার জন্য কাজ চলছে। আজকে অমর একুশে বইমেলা মানুষের প্রাণের মেলায় পরিণত হয়েছে। চট্টগ্রাম বইমেলাকে আন্তর্জাতিকীকরনের উপর গুরুত্বারোপ করা হবে। ঢাকা এবং পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা, আসামের গুণিজনদের ডেকে আনতে হবে। তাহলে এ মেলা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি পাবে।

অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমাদের পক্ষে আর কোন রোহিঙ্গাকে গ্রহণ করা বা আশ্রয় দেয়া সম্ভব না। আমাদের দেশে ১২ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেয়া হয়েছে এবং তাদের সংখ্য ক্রমাগত বাড়ছে। যাদেরকে ইতিপূবে আশ্রয় দেয়া হয়েছে তাদের কিভাবে ফেরত পাঠানো যায় সে বিষয়ে কাজ চলছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ সমস্ত রাষ্ট্রসমূহের সহায়তা কামনা করেছি রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে মিয়ানমার সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করতে।

এবার চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন একুশে স্মারক সম্মাননা পদক ও সাহিত্য পুরষ্কার পেয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা আন্দোলনে শহিদ সাইফুদ্দিন খালেদ চৌধুরী (মরণোত্তর), শিল্প উন্নয়ন ও সমাজসেবায় মো. নাছির উদ্দিন (মরণোত্তর), চিকিৎসায় প্রফেসর ডা. মো. গোফরানুল হক, নাট্য কলায় শিশির দত্ত, শিক্ষায় প্রফেসর প্রদীপ চক্রবর্তী, সাংবাদিকতায় জসীম চৌধুরী সবুজ, সংবাদপত্র শিল্পের বিকাশ ও মানোন্নয়নে রুশো মাহমুদ, সঙ্গীতে শ্রেয়সী রায়, ক্রীড়ায় জাকির হোসেন লুলু, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচিত্রে শৈবাল চৌধুরী, প্রবন্ধে শামসুল আরেফীন, প্রবন্ধে ড. শামসুদ্দীন শিশির, কবিতায় আবসার হাবীব, কবিতায় ভাগ্যধন বড়ুয়া, শিশুসাহিত্যে অরুণ শীল, শিশুসাহিত্যে শিবুকান্তি দাশ।