বশির আহাম্মদ, বান্দরবান প্রতিনিধিঃ বান্দরবানের লামা উপজেলার সরই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইদ্রিস কোম্পানি ও একই ইউপির ৪নং ওয়ার্ড সদস্য বাবুল মিয়ার মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। গত বুধবার বিকাল সাড়ে ৩টা নাগাদ ঘটে যাওয়া ঘটনার একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়।

ভিডিও সূত্রে জানা যায়, চেয়ারম্যানের উপস্থিতিতে বেশ কিছু সংখ্যক যুবক ইউপি সদস্য বাবুল মিয়াকে মারার জন্য তেড়ে আসেন। এ সময় বাবুল মিয়া চিল্লাপাল্লা করে বলতে থাকেন,চেয়ারম্যান আমাকে মারার জন্য গুন্ডা ভাড়া করেছে। আমি প্রশাসনের কাছে বিচার চাই।

মুঠো ফোনে বাবুল মিয়া বলেন, বুধবার টিসিবি কার্ড বিতরণের সময় সাধারণ মানুষদের বলি, আগামীতে সরই ইউপির বাসিন্দা হিসেবে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করবো। কারণ সাবেক চেয়ারম্যানের বাড়ি গোরস্তান নয়া বাজার ছিল, বর্তমান চেয়ারম্যানের বাড়ি পুটিবিলা লাকড়ি পাড়া,হয়ত আগামীতে আমাদের চেয়ারম্যানের বাড়ি আমিরাবাদ হতে পারে। এর আক্রোশে আমার পাশে থাকা গ্রাম পুলিশকে ডেকে তিনি ধমক দেই এবং আমাকে মারধর করার হুমকি দেয়। পরে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও অন্যান্য মেম্বার সহ সচিবের কাছে গেলে তিনি বিষয়টি উপজেলার নেতৃবৃন্দদের জানান এবং শনিবারে এর মধ্যে সমাধান দিবেন বলে আশ্বাস দেয়। কিন্তু আমি বিকাল সাড়ে ৩’টা নাগাদ পরিষদের নিকটস্থ দোকানে বসা অবস্থায় চেয়ারম্যানের ভাড়াটিয়া বাহিনী তেড়ে এসে আমাকে কিল ঘুষি দিয়ে মারধর করেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সরই ইউপি চেয়ারম্যান ইদ্রিস কোম্পানি বলেন,মারামারির ঘটনাটি লামা উপজেলার আওয়ামীলীগ নেতা বিজয় আইচ সহ অন্যান্যরা বসে সমাধান করে দিয়েছেন।

উল্লেখ্য যে,এর আগেও অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান ইদ্রিস কোম্পানির বিরুদ্ধে এর আগে বিভিন্ন অনিয়ম ও ইউপি সদস্যদের প্রসঙ্গে সম্মিলিতভাবে লিখিত অভিযোগ করেন ১২ জন ইউপি সদস্য।

বশির আহাম্মদ, বান্দরবান প্রতিনিধিঃ বান্দরবানের লামা উপজেলার সরই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইদ্রিস কোম্পানি ও একই ইউপির ৪নং ওয়ার্ড সদস্য বাবুল মিয়ার মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। গত বুধবার বিকাল সাড়ে ৩টা নাগাদ ঘটে যাওয়া ঘটনার একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়।

ভিডিও সূত্রে জানা যায়, চেয়ারম্যানের উপস্থিতিতে বেশ কিছু সংখ্যক যুবক ইউপি সদস্য বাবুল মিয়াকে মারার জন্য তেড়ে আসেন। এ সময় বাবুল মিয়া চিল্লাপাল্লা করে বলতে থাকেন,চেয়ারম্যান আমাকে মারার জন্য গুন্ডা ভাড়া করেছে। আমি প্রশাসনের কাছে বিচার চাই।

মুঠো ফোনে বাবুল মিয়া বলেন, বুধবার টিসিবি কার্ড বিতরণের সময় সাধারণ মানুষদের বলি, আগামীতে সরই ইউপির বাসিন্দা হিসেবে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করবো। কারণ সাবেক চেয়ারম্যানের বাড়ি গোরস্তান নয়া বাজার ছিল, বর্তমান চেয়ারম্যানের বাড়ি পুটিবিলা লাকড়ি পাড়া,হয়ত আগামীতে আমাদের চেয়ারম্যানের বাড়ি আমিরাবাদ হতে পারে। এর আক্রোশে আমার পাশে থাকা গ্রাম পুলিশকে ডেকে তিনি ধমক দেই এবং আমাকে মারধর করার হুমকি দেয়। পরে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও অন্যান্য মেম্বার সহ সচিবের কাছে গেলে তিনি বিষয়টি উপজেলার নেতৃবৃন্দদের জানান এবং শনিবারে এর মধ্যে সমাধান দিবেন বলে আশ্বাস দেয়। কিন্তু আমি বিকাল সাড়ে ৩’টা নাগাদ পরিষদের নিকটস্থ দোকানে বসা অবস্থায় চেয়ারম্যানের ভাড়াটিয়া বাহিনী তেড়ে এসে আমাকে কিল ঘুষি দিয়ে মারধর করেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সরই ইউপি চেয়ারম্যান ইদ্রিস কোম্পানি বলেন,মারামারির ঘটনাটি লামা উপজেলার আওয়ামীলীগ নেতা বিজয় আইচ সহ অন্যান্যরা বসে সমাধান করে দিয়েছেন।

উল্লেখ্য যে,এর আগেও অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান ইদ্রিস কোম্পানির বিরুদ্ধে এর আগে বিভিন্ন অনিয়ম ও ইউপি সদস্যদের প্রসঙ্গে সম্মিলিতভাবে লিখিত অভিযোগ করেন ১২ জন ইউপি সদস্য।