লিটন কুতুবী: সোনালী ব্যাংক লিমিটেড কুতুবদিয়া শাখার তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কক্সবাজার স্পেশাল জজ আদালতে মামলা দায়ের করেছে এক গ্রাহক। আদালতের বিচারক বিষয়টি আমলে নিয়ে তদন্তপূর্বক মামলা রুজু করার জন্য দূর্নীতি দমন কমিশন (দূদক) কক্সবাজার শাখাকে আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে,গত ১৭মে কুতুবদিয়া উপজেলার দক্ষিণ ধুরুং ইউনিয়নের করিম সিকদার পাড়ার বাসিন্দা সাবেক মেম্বার মোক্তার আহমদ কক্সবাজার স্পেশাল জজ আদালতে দি ক্রিমিনাল ল এম্যান্ডম্যান্ড এ্যাক্ট এর ৪ ধারা অনুয়ায়ী নালিশী দরখাস্ত করেন।

উক্ত দরখাস্তে আসামী করা হয়েছে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড কুতুবদিয়া শাখার সাবেক ম্যানেজার জসিম উদ্দিন, সিনিয়র অফিসার মোঃ বেলাল উদ্দিন, ফিল্ড অফিসার আবদুল মাবুদকে। বর্তমানে কেউ কর্মস্থলে নেই। দরখাস্তের বিবরণ সূত্রে জানা গেছে, বিগত ২০১১ সনের ৯ জুন মামলার বাদি মোস্তার আহমদ (অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য) কুতুবদিয়া সোনালী ব্যাংক লিমিটেড শাখা হতে ৪০ হাজার টাকা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ঋণ গ্রহণ করে। ঐ সময়েই কুতুবদিয়া সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার ছিল জসিম উদ্দিন। তিনি এক লাখ ২০ হাজার টাকা ঋণ দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ২০ হাজার টাকা ঘুষ নেয়।

এ সময় ফিল্ড অফিসার আবদুল মাবুদ, সিনিয়র অফিসার বেলাল উদ্দিন উপস্থিত থেকে তিনজনের যোগসাজশে টাকাগুলো ভাগ করে। বছর দুই এক যাওয়ার পর ৪০ হাজার আসল পরিশোধ করে সুদ মওকুফ করার জন্য ঢাকা হেড অফিসে কাগজপত্র পাঠানোর জন্য আবারও ১০ হাজার টাকা ঘুষ নেয়। ইতিমধ্যে মামলার বাদি দফায় দফায় বিগত ২০১১ সনে ৩১ জুলাই দুই হাজার টাকা,২০১৪ সনের ২৭ জানুয়ারী পাঁচ হাজার টাকা, ২০১৫ সনে ২৯ জুন দুই হাজার টাকা, ২০১৮ সনে ১৮ এপ্রিল দুই হাজার পাঁচশত টাকা ব্যাংক স্লিপের মাধ্যমে ঋণের টাকা পরিশোধ করে। তবে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে ইউপির নির্বাচন চলাকালে মোক্তার আহমদ প্রার্থী হওয়ার জন্য ব্যাংক ক্লিয়ারেন্স নেয়ার জন্য গত ২০১৪ সনের ২৫ মার্চ ফিল্ড অফিসার আবদুল মাবুদকে ৫৭ হাজার ২৮৮ টাকা জমা করে। সে তখনই নিজে লিখে একটি স্লিপ ধরিয়ে দেয়। মনে করেন ঋণের টাকা পরিশোধ হয়ে গেছে।

বিগত ২০১৭ সনের সোনালী ব্যাংক লিমিটেড কুতুবদিয়া শাখার ম্যানেজার জসিম উদ্দিন বাদি হয়ে ঋণ গ্রহীতা মোক্তার আহমদের নামে কুতুবদিয়া জুডিসিয়াল হাকিমের আদালতে সি,আর ১৭৮/২০১৭ নং মামলাতে সুদাসলে ৭০ হাজার টাকা পাওনা দাবী করে প্রতারনা মামলা করে। ফরিয়াদী মোক্তার আহমদ বিষয়াদির প্রতিকার চেয়ে কক্সবাজার সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে ফৌজদারি দরখাস্ত ০৩/২৩ মূলে রুজু করেন। আদালতের হাকিম মোহাম্মদ ইসমাইল বিষয়টি আমলে নিয়ে সহকারী পরিচালক, দূর্নীতি দমন কমিশন কক্সবাজারকে গত ৫ জুন/২৩ স্বারক ৯২২/২৩ মূলে অবগতি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আদেশ দেন। এ দিকে কুতুবদিয়া সোনালী ব্যাংক লিমিটেড শাখার বর্তমান ব্যাবস্থাপক ওয়ারেজ সিদ্দিকী বলেন, মোক্তার আহমদ এ সোনালী ব্যাংক শাখা হতে ঋণ নিয়ে পরিশোধ করছে না, তার বিরুদ্ধে ব্যাংক কতৃর্পক্ষের নির্দেশে ঋণ আদায়ের জন্য মামলা দায়ের করেছে বিগত ৬ বছর পূর্বে। তিনি এখনো ব্যাংকের সাথে প্রতারনা করে যাচ্ছেন।

লিটন কুতুবী: সোনালী ব্যাংক লিমিটেড কুতুবদিয়া শাখার তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কক্সবাজার স্পেশাল জজ আদালতে মামলা দায়ের করেছে এক গ্রাহক। আদালতের বিচারক বিষয়টি আমলে নিয়ে তদন্তপূর্বক মামলা রুজু করার জন্য দূর্নীতি দমন কমিশন (দূদক) কক্সবাজার শাখাকে আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে,গত ১৭মে কুতুবদিয়া উপজেলার দক্ষিণ ধুরুং ইউনিয়নের করিম সিকদার পাড়ার বাসিন্দা সাবেক মেম্বার মোক্তার আহমদ কক্সবাজার স্পেশাল জজ আদালতে দি ক্রিমিনাল ল এম্যান্ডম্যান্ড এ্যাক্ট এর ৪ ধারা অনুয়ায়ী নালিশী দরখাস্ত করেন।

উক্ত দরখাস্তে আসামী করা হয়েছে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড কুতুবদিয়া শাখার সাবেক ম্যানেজার জসিম উদ্দিন, সিনিয়র অফিসার মোঃ বেলাল উদ্দিন, ফিল্ড অফিসার আবদুল মাবুদকে। বর্তমানে কেউ কর্মস্থলে নেই। দরখাস্তের বিবরণ সূত্রে জানা গেছে, বিগত ২০১১ সনের ৯ জুন মামলার বাদি মোস্তার আহমদ (অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য) কুতুবদিয়া সোনালী ব্যাংক লিমিটেড শাখা হতে ৪০ হাজার টাকা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ঋণ গ্রহণ করে। ঐ সময়েই কুতুবদিয়া সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার ছিল জসিম উদ্দিন। তিনি এক লাখ ২০ হাজার টাকা ঋণ দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ২০ হাজার টাকা ঘুষ নেয়।

এ সময় ফিল্ড অফিসার আবদুল মাবুদ, সিনিয়র অফিসার বেলাল উদ্দিন উপস্থিত থেকে তিনজনের যোগসাজশে টাকাগুলো ভাগ করে। বছর দুই এক যাওয়ার পর ৪০ হাজার আসল পরিশোধ করে সুদ মওকুফ করার জন্য ঢাকা হেড অফিসে কাগজপত্র পাঠানোর জন্য আবারও ১০ হাজার টাকা ঘুষ নেয়। ইতিমধ্যে মামলার বাদি দফায় দফায় বিগত ২০১১ সনে ৩১ জুলাই দুই হাজার টাকা,২০১৪ সনের ২৭ জানুয়ারী পাঁচ হাজার টাকা, ২০১৫ সনে ২৯ জুন দুই হাজার টাকা, ২০১৮ সনে ১৮ এপ্রিল দুই হাজার পাঁচশত টাকা ব্যাংক স্লিপের মাধ্যমে ঋণের টাকা পরিশোধ করে। তবে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে ইউপির নির্বাচন চলাকালে মোক্তার আহমদ প্রার্থী হওয়ার জন্য ব্যাংক ক্লিয়ারেন্স নেয়ার জন্য গত ২০১৪ সনের ২৫ মার্চ ফিল্ড অফিসার আবদুল মাবুদকে ৫৭ হাজার ২৮৮ টাকা জমা করে। সে তখনই নিজে লিখে একটি স্লিপ ধরিয়ে দেয়। মনে করেন ঋণের টাকা পরিশোধ হয়ে গেছে।

বিগত ২০১৭ সনের সোনালী ব্যাংক লিমিটেড কুতুবদিয়া শাখার ম্যানেজার জসিম উদ্দিন বাদি হয়ে ঋণ গ্রহীতা মোক্তার আহমদের নামে কুতুবদিয়া জুডিসিয়াল হাকিমের আদালতে সি,আর ১৭৮/২০১৭ নং মামলাতে সুদাসলে ৭০ হাজার টাকা পাওনা দাবী করে প্রতারনা মামলা করে। ফরিয়াদী মোক্তার আহমদ বিষয়াদির প্রতিকার চেয়ে কক্সবাজার সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে ফৌজদারি দরখাস্ত ০৩/২৩ মূলে রুজু করেন। আদালতের হাকিম মোহাম্মদ ইসমাইল বিষয়টি আমলে নিয়ে সহকারী পরিচালক, দূর্নীতি দমন কমিশন কক্সবাজারকে গত ৫ জুন/২৩ স্বারক ৯২২/২৩ মূলে অবগতি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আদেশ দেন। এ দিকে কুতুবদিয়া সোনালী ব্যাংক লিমিটেড শাখার বর্তমান ব্যাবস্থাপক ওয়ারেজ সিদ্দিকী বলেন, মোক্তার আহমদ এ সোনালী ব্যাংক শাখা হতে ঋণ নিয়ে পরিশোধ করছে না, তার বিরুদ্ধে ব্যাংক কতৃর্পক্ষের নির্দেশে ঋণ আদায়ের জন্য মামলা দায়ের করেছে বিগত ৬ বছর পূর্বে। তিনি এখনো ব্যাংকের সাথে প্রতারনা করে যাচ্ছেন।