দি ক্রাইম ডেস্ক: নাগরিকদের সংরক্ষিত জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য ফাঁস হওয়ার প্রমাণ পাওয়ায় ব্র্যাক ব্যাংক এবং বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর ‘তথ্য যাচাই সেবা’ সাময়িক বন্ধ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বুধবার (৭ মে) নির্বাচন কমিশনের এনআইডি অনুবিভাগের মহাপরিচালক এএসএম হুমায়ুন কবীর সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, মঙ্গলবার (৬ মে) তাদের রুটিন মনিটরিংয়ের সময় ধরা পড়ে দুটি প্রতিষ্ঠান থেকে তাদের তথ্য ফাঁস হয়ে গিয়েছে। এ দুটো প্রতিষ্ঠান হলো আনসার ভিডিপি ও ব্র্যাক ব্যাংক। সাময়িকভাবে ওই দুটি প্রতিষ্ঠানের যাচাই সেবা বন্ধ করা হয়েছে।

কীভাবে তথ্য ফাঁস হলো জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে বলেও জানান তিনি।

হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘‘ইতিমধ্যে একটি প্রতিষ্ঠান তাদের এনআইডি অনুবিভাগের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তারা বলেছে, এ ব্যাপারে তাদের যে নিয়ম রয়েছে সেগুলো নিশ্চিত করতে। যারা জড়িত বলে তদন্তে মনে হবে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। এরপর চুক্তি অনুযায়ী যা যা করা দরকার, তা করা হবে।’’

নিজেদের পদক্ষেপ তুলে ধরে তিনি আরো বলেন, ‘‘আমরা প্রথম থেকেই মনে করি এ ডেটা আপনাদের, আমাদের, সকলের। আমরা সবাই নিরাপদ থাকব। নিরাপদ রাখার স্বার্থে যখন আমরা বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পেয়েছি- এ দুটো জায়গা থেকে তথ্য লিক হচ্ছে তখন আমরা সাময়িকভাবে এটা বন্ধ করে দিয়েছি।’’

উল্লেখ্য, এনআইডি অনুবিভাগ থেকে ১৮৬টি প্রতিষ্ঠান তথ্য যাচাই সেবা নিতে ইসির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ রয়েছে। সর্বশেষ ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এনআইডি সেবা গ্রহণকারী তৃতীয় পক্ষের কাছে তথ্য ফাঁস হওয়ার ঘটনার পর পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের সেবা বন্ধ রয়েছে। এবার আরও দুটি প্রতিষ্ঠানে তথ্য ফাঁসের প্রমাণ পাওয়া গেল।

দি ক্রাইম ডেস্ক: নাগরিকদের সংরক্ষিত জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য ফাঁস হওয়ার প্রমাণ পাওয়ায় ব্র্যাক ব্যাংক এবং বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর ‘তথ্য যাচাই সেবা’ সাময়িক বন্ধ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বুধবার (৭ মে) নির্বাচন কমিশনের এনআইডি অনুবিভাগের মহাপরিচালক এএসএম হুমায়ুন কবীর সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, মঙ্গলবার (৬ মে) তাদের রুটিন মনিটরিংয়ের সময় ধরা পড়ে দুটি প্রতিষ্ঠান থেকে তাদের তথ্য ফাঁস হয়ে গিয়েছে। এ দুটো প্রতিষ্ঠান হলো আনসার ভিডিপি ও ব্র্যাক ব্যাংক। সাময়িকভাবে ওই দুটি প্রতিষ্ঠানের যাচাই সেবা বন্ধ করা হয়েছে।

কীভাবে তথ্য ফাঁস হলো জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে বলেও জানান তিনি।

হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘‘ইতিমধ্যে একটি প্রতিষ্ঠান তাদের এনআইডি অনুবিভাগের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তারা বলেছে, এ ব্যাপারে তাদের যে নিয়ম রয়েছে সেগুলো নিশ্চিত করতে। যারা জড়িত বলে তদন্তে মনে হবে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। এরপর চুক্তি অনুযায়ী যা যা করা দরকার, তা করা হবে।’’

নিজেদের পদক্ষেপ তুলে ধরে তিনি আরো বলেন, ‘‘আমরা প্রথম থেকেই মনে করি এ ডেটা আপনাদের, আমাদের, সকলের। আমরা সবাই নিরাপদ থাকব। নিরাপদ রাখার স্বার্থে যখন আমরা বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পেয়েছি- এ দুটো জায়গা থেকে তথ্য লিক হচ্ছে তখন আমরা সাময়িকভাবে এটা বন্ধ করে দিয়েছি।’’

উল্লেখ্য, এনআইডি অনুবিভাগ থেকে ১৮৬টি প্রতিষ্ঠান তথ্য যাচাই সেবা নিতে ইসির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ রয়েছে। সর্বশেষ ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এনআইডি সেবা গ্রহণকারী তৃতীয় পক্ষের কাছে তথ্য ফাঁস হওয়ার ঘটনার পর পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের সেবা বন্ধ রয়েছে। এবার আরও দুটি প্রতিষ্ঠানে তথ্য ফাঁসের প্রমাণ পাওয়া গেল।