দি ক্রাইম ডেস্ক: সৌদি আরবের আকাশে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ায় আজ রবিবার দেশটিতে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। এদিকে, সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রবিবার বাংলাদেশে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া, চন্দনাইশ চাঁদপুরের ৪০ গ্রামে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। সাতকািনয়ার মির্জাখীল, চরতীর সুইপুরা, আনোয়ারা উপজেলার তৈলারদ্বীপ, চন্দনাইশ উপজেলার মোহাম্মদপুর এলাকায় আজ ঈদ পালন হবে। বরিশাল, বরগুনা, পটুয়াখালী জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে ঈদ উদযাপন করা হবে। এছাড়া চাঁদপুর জেলার সাদ্রা দরবার শরিফের অনুসারীরা প্রায় ৯৫ বছর ধরেই আরব দেশগুলোর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ঈদ উদযাপন করে থাকেন। ঈদকে ঘিরে এসব গ্রামে শনিবার রাত থেকে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।

একদিন আগে ঈদ উদযাপন করা আরো গ্রামগুলো হলো- হাজীগঞ্জ উপজেলার বলাখাল, শ্রীপুর, মনিহার, বড়কুল, অলীপুর, বেলচোঁ, রাজারগাঁও, জাকনি, কালচোঁ, মেনাপুর, ফরিদগঞ্জ উপজেলার শাচনমেঘ, খিলা, উভারামপুর, পাইকপাড়া, বিঘা, উটতলী, বালিথুবা, শোল্লা, রূপসা, বাসারা, গোয়ালভাওর, কড়ইতলী, নয়ারহাট, মতলবের মহনপুর, এখলাসপুর, দশানী, নায়েরগাঁও, বেলতলীসহ বেশ কয়েকটি গ্রাম। এ ছাড়া চাঁদপুরের পাশের নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ভোলা ও শরীয়তপুর জেলার কয়েকটি স্থানে মাওলানা ইছহাক খানের অনুসারীরা সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন করেন।

জানা গেছে, ১৯২৮ সালে হাজীগঞ্জ রামচন্দ্রপুর মাদ্রাসার তৎকালীন অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক আরব দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপনের উদ্যোগ নেন। কিন্তু স্থানীয়দের অসহযোগিতার মুখে তা ভেস্তে যায়। সরকারি নিয়মের বাইরে গিয়ে একদিন আগে ঈদ পালনের উদ্যোগ নেওয়ায় অধ্যক্ষের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় তাকে। ওই বছরই নিজ গ্রাম সাদ্রায় ফিরে আসেন তিনি। পরে তিনি দরবার শরীফ ও মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন। তারপর থেকে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন করেন তিনি।

দি ক্রাইম ডেস্ক: সৌদি আরবের আকাশে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ায় আজ রবিবার দেশটিতে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। এদিকে, সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রবিবার বাংলাদেশে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া, চন্দনাইশ চাঁদপুরের ৪০ গ্রামে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। সাতকািনয়ার মির্জাখীল, চরতীর সুইপুরা, আনোয়ারা উপজেলার তৈলারদ্বীপ, চন্দনাইশ উপজেলার মোহাম্মদপুর এলাকায় আজ ঈদ পালন হবে। বরিশাল, বরগুনা, পটুয়াখালী জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে ঈদ উদযাপন করা হবে। এছাড়া চাঁদপুর জেলার সাদ্রা দরবার শরিফের অনুসারীরা প্রায় ৯৫ বছর ধরেই আরব দেশগুলোর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ঈদ উদযাপন করে থাকেন। ঈদকে ঘিরে এসব গ্রামে শনিবার রাত থেকে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।

একদিন আগে ঈদ উদযাপন করা আরো গ্রামগুলো হলো- হাজীগঞ্জ উপজেলার বলাখাল, শ্রীপুর, মনিহার, বড়কুল, অলীপুর, বেলচোঁ, রাজারগাঁও, জাকনি, কালচোঁ, মেনাপুর, ফরিদগঞ্জ উপজেলার শাচনমেঘ, খিলা, উভারামপুর, পাইকপাড়া, বিঘা, উটতলী, বালিথুবা, শোল্লা, রূপসা, বাসারা, গোয়ালভাওর, কড়ইতলী, নয়ারহাট, মতলবের মহনপুর, এখলাসপুর, দশানী, নায়েরগাঁও, বেলতলীসহ বেশ কয়েকটি গ্রাম। এ ছাড়া চাঁদপুরের পাশের নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ভোলা ও শরীয়তপুর জেলার কয়েকটি স্থানে মাওলানা ইছহাক খানের অনুসারীরা সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন করেন।

জানা গেছে, ১৯২৮ সালে হাজীগঞ্জ রামচন্দ্রপুর মাদ্রাসার তৎকালীন অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক আরব দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপনের উদ্যোগ নেন। কিন্তু স্থানীয়দের অসহযোগিতার মুখে তা ভেস্তে যায়। সরকারি নিয়মের বাইরে গিয়ে একদিন আগে ঈদ পালনের উদ্যোগ নেওয়ায় অধ্যক্ষের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় তাকে। ওই বছরই নিজ গ্রাম সাদ্রায় ফিরে আসেন তিনি। পরে তিনি দরবার শরীফ ও মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন। তারপর থেকে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন করেন তিনি।