উত্তরা প্রতিনিধিঃ উত্তরায় মার্গারিটা ও কিচেন বারে চলছে অবৈধ দেশী ও ফরেন লিকার বেআইনী রমরমা বানিজ্য। রেস্তোরার বিনোদন পার্ক পারমিট ও দেশী-বিদেশী পার্সেল প্রেমী মদ্যপায়ীর আখড়ায় পরিণত হয়েছে এ বার দু’টি। মদ্যপায়ীরা ফরেন লিকার পেতে উত্তরার ডন খ্যাত মার্গারিটা বারে ভীড় জমায় যাহার মধ্যে সর্বোচ্চ ২০-২৫ টি ফরেণ টেকহোল্ডার আর ৭০-৭৫ শতাংশ বিনা পার্মিট ধারী ফরেন লিকারের গ্রাহকের লাইসেন্স বিহীন কাস্টমার কে মদ সরবরাহ করছে রাতভর। সেক্টরের রাস্তা দখল করে বারের নিচে মদের পার্সেল ও দেহ ব্যবসা এবং বিনোদন পার্কে নাচন-কুদন সহ অসাস্থ্যকর পরিবেশে একই ফ্লোরে ফুড ও ধুমপান সহ ফায়ার জনিত ঝুকিপূর্ণ পরিবেশে মদ ব্যবসার মত গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।

জানা গেছে, স্থানীয় প্রশাসন ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উত্তরের অফিসারদের ম্যানেজ করে রমরমা মাদক ব্যবসা চলছে বার দু’টিতে।

সরেজমিনে পরিদর্শনে দেখা যায়,ঢাকা ময়মনসিংহ সড়কের উত্তরার প্রাণকেন্দ্র জসিম উদ্দীন রোডে পপুলার ডায়াগনস্টিক হাসপাতালের পশ্চিম পাশে টার্নিং পয়েন্টে মদের বার দু’টির অবস্থান যা ঝুকিপূর্ন্য বলে বিবেচিত। মেইন রোড সংলগ্ন একটি বহুতল ভবনের ৬নং ফ্লোরে কিচেন বার আর ফ্লোর ১০-এ মার্গারিটা। মদ্যপায়ীরা নিচে নেমেই সরাসরি গাড়ি ড্রাইভিং করে হাসপাতালে ঐ টার্নিং পয়েন্ট চলাচল করে ফলে প্রায়ই এক্সিডেন্ট এর মত অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে।

পেরাডাইস বিল্ডিংটির ৬ ও ১০ নং ফ্লোরের মদের বার দু’টিতে বিনোদন কেন্দ্র, রেস্তোরায় দেশী-বিদেশী লাইসেন্স বিহীন মদ গ্রাহককে সরবরাহ ও ভবনটির নিচতলায় সিটি কর্পোরেশনের জায়গা দখল করে রাতভর দেশী ও বিদেশী প্রিমিয়াম ব্রান্ডের ফরেন লিকার পার্সেলে প্রদানে গড়ে তুলেছে এক শক্তিসালী সিন্ডিকেট। ফ্লোরে একই পরিবেশনায় চলছে ফুড, লিকার ও ধুমপান যা সিটি কর্পোরেশন এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মোটাংকের উৎকোচ নিয়ে নাকে তে দিয়ে ঘুমাচ্ছে, এমনকি ফায়ার সার্ভিসের নীতিমালার কোন তোয়াক্কাই করেনি বারটির কর্তৃপক্ষ।

রাজধানী উত্তরার মেগা সিটি সেক্টর ১১,১২,১৩,১৪,৩ এলাকা গুলো উত্তরার, উওরাপশ্চিম থানা ও সিটি কর্পোরেশনের অঞ্চল ৬ এর আওতায় ভুক্ত অঞ্চল। এই থানায় ১২টি অনুমোদিত মদের বার রয়েছে। এর মধ্যে বেপোরোয়া মাদক ব্যাবসায় আওয়ামীলীগ নেতা মুক্তার কিমফিসারে রমরমা ব্যবসা করলেও বর্তমানে মার্গারিটা সবাইকে পিছিয়ে এখন সেরা কাতারে।

ফরেন লিকার আমদানি সংক্রান্ত তথ্য পর্যটন করপোরেশন থেকে কিনেছে এমন নথি সংক্রান্ত বা অন্য কোনও সোর্স থেকে লিকার সংগ্রহ করার তথ্যও জানতে কিচন বারের মালিক পক্ষ বাবু ও মার্গারিটা বার মালিক মাসুম নাইম সহ একাধিক ব্যাক্তিকে বার বার ফোন করেও পাওয়া যায়নি। ফলে তাদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

জানা গেছে,স্থানীয় সংশ্লিষ্ট পুলিশ প্রশাসন ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উত্তরের কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে রমরমা মাদক ব্যবসা চলছে।

বারটির অভ্যন্তরে দি ক্রাইম পত্রিকার অনুসন্ধানী টিমের গোপন ফুটেজে ধারণ করা ভিডিওতে দেখা যায়,আলো আঁধারে উচ্চ ভলিউমে হট সংগীতের সঙ্গে চলছে উলঙ্গ ডিসকো নৃত্য। প্রায় অর্ধনগ্ন তরুণীরা পাশ্চাত্যের কালচারে বেসামালভাবে নাচছে। চলছে অশ্লীল সব কর্মকান্ড। মদ, বিয়ার খেয়ে মাতাল বা অর্ধমাতাল যুবক ও মধ্য বয়সী সমাজের নামিদামি ভদ্র সমাজের ছেলেরা সুন্দরী তরুণীদের টানাটানি করছে। তাদের জড়িয়ে ধরে অশালীনভাবে নাচছে। মনে হবে এটি ব্যাংকক বা পাশ্চাত্যের কোন বিশেষ নাইট ক্লাব। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, অশ্লীল এই ডিসকো ও বিল্ডিং এর নিচে ডেকে ডেকে মদ পার্সেল বিক্রী করা যা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।

সেক্টর বাসীর অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, এদেশের মুসলিম মূল্যবোধকে ধ্বংস করে ফুওয়াং ক্লাব বেহেল্লাপনা ও অপসংস্কৃতির যে নজির স্থাপন করেছে, তাতে যুব সমাজকে ভয়াবহভাবে বিপথগামী করছে।

এ বিষয়ে ঢাকা উত্তর মেট্রো নারকোটিসের ইন্সপেক্টর বেলায়েত দি ক্রাইমকে বলেন, তাদের অনুমতি আছে। এ প্রতিনিধিকে তিনি এহেন কার্যক্রমের প্রমাণক চেয়ে ধমকিয়েও কথা বলেন।

এ বিষয়ে উত্তরা পশ্চিম থানার ওসি হাফিজুর রহমান দি ক্রাইমকে বলেন, রাস্তা থেকে লোক ডেকে ডেকে মাদক ব্যাবসা আমি মেনে নিবোনা, সেক্টরে আমি একাধিক বারে অভিযান চালিয়েছি এটা এখনো চলমান আছে। আমি আপনাকে কথা দিলাম এহেন অবৈধ মদের বারের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।,

তবে এসব নানাবিধ অভিযোগের সঠিক আইনগত ব্যবস্থা নিতে আগ্রহী নারকোটিকসের উপ-পরিচালক শামীম আহম্মেদ।তিনি দি ক্রাইমকে বলেন, আপনি রিপোর্ট করে আমাকে পাঠান তবে লিখিত অভিযোগ দিলে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে।

উত্তরা প্রতিনিধিঃ উত্তরায় মার্গারিটা ও কিচেন বারে চলছে অবৈধ দেশী ও ফরেন লিকার বেআইনী রমরমা বানিজ্য। রেস্তোরার বিনোদন পার্ক পারমিট ও দেশী-বিদেশী পার্সেল প্রেমী মদ্যপায়ীর আখড়ায় পরিণত হয়েছে এ বার দু’টি। মদ্যপায়ীরা ফরেন লিকার পেতে উত্তরার ডন খ্যাত মার্গারিটা বারে ভীড় জমায় যাহার মধ্যে সর্বোচ্চ ২০-২৫ টি ফরেণ টেকহোল্ডার আর ৭০-৭৫ শতাংশ বিনা পার্মিট ধারী ফরেন লিকারের গ্রাহকের লাইসেন্স বিহীন কাস্টমার কে মদ সরবরাহ করছে রাতভর। সেক্টরের রাস্তা দখল করে বারের নিচে মদের পার্সেল ও দেহ ব্যবসা এবং বিনোদন পার্কে নাচন-কুদন সহ অসাস্থ্যকর পরিবেশে একই ফ্লোরে ফুড ও ধুমপান সহ ফায়ার জনিত ঝুকিপূর্ণ পরিবেশে মদ ব্যবসার মত গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।

জানা গেছে, স্থানীয় প্রশাসন ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উত্তরের অফিসারদের ম্যানেজ করে রমরমা মাদক ব্যবসা চলছে বার দু’টিতে।

সরেজমিনে পরিদর্শনে দেখা যায়,ঢাকা ময়মনসিংহ সড়কের উত্তরার প্রাণকেন্দ্র জসিম উদ্দীন রোডে পপুলার ডায়াগনস্টিক হাসপাতালের পশ্চিম পাশে টার্নিং পয়েন্টে মদের বার দু’টির অবস্থান যা ঝুকিপূর্ন্য বলে বিবেচিত। মেইন রোড সংলগ্ন একটি বহুতল ভবনের ৬নং ফ্লোরে কিচেন বার আর ফ্লোর ১০-এ মার্গারিটা। মদ্যপায়ীরা নিচে নেমেই সরাসরি গাড়ি ড্রাইভিং করে হাসপাতালে ঐ টার্নিং পয়েন্ট চলাচল করে ফলে প্রায়ই এক্সিডেন্ট এর মত অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে।

পেরাডাইস বিল্ডিংটির ৬ ও ১০ নং ফ্লোরের মদের বার দু’টিতে বিনোদন কেন্দ্র, রেস্তোরায় দেশী-বিদেশী লাইসেন্স বিহীন মদ গ্রাহককে সরবরাহ ও ভবনটির নিচতলায় সিটি কর্পোরেশনের জায়গা দখল করে রাতভর দেশী ও বিদেশী প্রিমিয়াম ব্রান্ডের ফরেন লিকার পার্সেলে প্রদানে গড়ে তুলেছে এক শক্তিসালী সিন্ডিকেট। ফ্লোরে একই পরিবেশনায় চলছে ফুড, লিকার ও ধুমপান যা সিটি কর্পোরেশন এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মোটাংকের উৎকোচ নিয়ে নাকে তে দিয়ে ঘুমাচ্ছে, এমনকি ফায়ার সার্ভিসের নীতিমালার কোন তোয়াক্কাই করেনি বারটির কর্তৃপক্ষ।

রাজধানী উত্তরার মেগা সিটি সেক্টর ১১,১২,১৩,১৪,৩ এলাকা গুলো উত্তরার, উওরাপশ্চিম থানা ও সিটি কর্পোরেশনের অঞ্চল ৬ এর আওতায় ভুক্ত অঞ্চল। এই থানায় ১২টি অনুমোদিত মদের বার রয়েছে। এর মধ্যে বেপোরোয়া মাদক ব্যাবসায় আওয়ামীলীগ নেতা মুক্তার কিমফিসারে রমরমা ব্যবসা করলেও বর্তমানে মার্গারিটা সবাইকে পিছিয়ে এখন সেরা কাতারে।

ফরেন লিকার আমদানি সংক্রান্ত তথ্য পর্যটন করপোরেশন থেকে কিনেছে এমন নথি সংক্রান্ত বা অন্য কোনও সোর্স থেকে লিকার সংগ্রহ করার তথ্যও জানতে কিচন বারের মালিক পক্ষ বাবু ও মার্গারিটা বার মালিক মাসুম নাইম সহ একাধিক ব্যাক্তিকে বার বার ফোন করেও পাওয়া যায়নি। ফলে তাদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

জানা গেছে,স্থানীয় সংশ্লিষ্ট পুলিশ প্রশাসন ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উত্তরের কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে রমরমা মাদক ব্যবসা চলছে।

বারটির অভ্যন্তরে দি ক্রাইম পত্রিকার অনুসন্ধানী টিমের গোপন ফুটেজে ধারণ করা ভিডিওতে দেখা যায়,আলো আঁধারে উচ্চ ভলিউমে হট সংগীতের সঙ্গে চলছে উলঙ্গ ডিসকো নৃত্য। প্রায় অর্ধনগ্ন তরুণীরা পাশ্চাত্যের কালচারে বেসামালভাবে নাচছে। চলছে অশ্লীল সব কর্মকান্ড। মদ, বিয়ার খেয়ে মাতাল বা অর্ধমাতাল যুবক ও মধ্য বয়সী সমাজের নামিদামি ভদ্র সমাজের ছেলেরা সুন্দরী তরুণীদের টানাটানি করছে। তাদের জড়িয়ে ধরে অশালীনভাবে নাচছে। মনে হবে এটি ব্যাংকক বা পাশ্চাত্যের কোন বিশেষ নাইট ক্লাব। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, অশ্লীল এই ডিসকো ও বিল্ডিং এর নিচে ডেকে ডেকে মদ পার্সেল বিক্রী করা যা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।

সেক্টর বাসীর অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, এদেশের মুসলিম মূল্যবোধকে ধ্বংস করে ফুওয়াং ক্লাব বেহেল্লাপনা ও অপসংস্কৃতির যে নজির স্থাপন করেছে, তাতে যুব সমাজকে ভয়াবহভাবে বিপথগামী করছে।

এ বিষয়ে ঢাকা উত্তর মেট্রো নারকোটিসের ইন্সপেক্টর বেলায়েত দি ক্রাইমকে বলেন, তাদের অনুমতি আছে। এ প্রতিনিধিকে তিনি এহেন কার্যক্রমের প্রমাণক চেয়ে ধমকিয়েও কথা বলেন।

এ বিষয়ে উত্তরা পশ্চিম থানার ওসি হাফিজুর রহমান দি ক্রাইমকে বলেন, রাস্তা থেকে লোক ডেকে ডেকে মাদক ব্যাবসা আমি মেনে নিবোনা, সেক্টরে আমি একাধিক বারে অভিযান চালিয়েছি এটা এখনো চলমান আছে। আমি আপনাকে কথা দিলাম এহেন অবৈধ মদের বারের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।,

তবে এসব নানাবিধ অভিযোগের সঠিক আইনগত ব্যবস্থা নিতে আগ্রহী নারকোটিকসের উপ-পরিচালক শামীম আহম্মেদ।তিনি দি ক্রাইমকে বলেন, আপনি রিপোর্ট করে আমাকে পাঠান তবে লিখিত অভিযোগ দিলে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে।