সমীরণ বড়ুয়া: চট্টগ্রাম-কাপ্তাই রুটে সিএনজির ড্রাইভার কর্তৃক অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করার অভিযোগ উঠেছে। এ সড়কে চলাচলকারী সিএনজি যাত্রীরা সিএনজি ড্রাইভারের হাতে দীর্ঘ ১৪ বৎসর ধরে জিন্মি হয়ে রয়েছে।সরকার যায় সরকার আসে কিন্তু পরিবহন চাঁদাবাজরা খোলস পাল্টে চাঁদাবাজিতে বহাল রয়েছে। সংশ্লিষ্ট পুলিশ প্রশাসন এ যেন দেখে ও না দেখার ভান করছে। কারণ চাঁদাবাজ সিন্ডিকেটের সাথে তাদের রয়েছে গোপন আতাঁত। মাঝে মাঝে সিএমপি’র ট্রাফিক পুলিশ লোক দেখানো অভিযান পরিচালনা করে কিন্তু যে হোল সে বৃদ্ধি।

সুত্রে জানা গেছে, পরিবহন শ্রমিক নেতা হারুন এ চাঁদাবাজির নেতৃত্ব দিচ্ছে। তাকে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন। তার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত প্রশাসন কোন ব্যবস্থা গ্রহন করেনি।

এ জিন্মি দশা থেকে জনগন মুক্তি চায়। ভুক্তভোগীরা যেন সিএনজি গাড়ির ড্রাইভারের হাতের পুতুল হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ফলে যাত্রীদের বেশি ভাড়া গুণতে হচ্ছে। এ ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ করলে তাদের ভাড়াটিয়া গুন্ডা,মাস্তান ও চাঁদাবাজদের হাতে প্রতিনিয়ত নাজেহাল হতে হয়। এই মহাসড়ক থেকে অবিলম্বে সিএনজি সার্ভিস বর্জন ও বন্ধ করার জন্য সাধারণ যাত্রীরা এ প্রতিবেদকের মাধ্যমে সকলের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন ।

কাপ্তাই মহাসড়ক এর পরিবর্তে সিএনজি সার্ভিস গ্রামীণ জনপদের আভ্যান্তরীণ ইউনিয়নের আন্ত: সড়কে চলাচলের ব্যবস্থার জন্য বিভিন্ন মহলের কাছ থেকে গণ দাবী উঠেছে।

এই মহাসড়কে কর্ণফুলি এক্স প্রেস সার্ভিস চালু হয়েছে। এই রুটের যাত্রী সাধারণ কম ভাড়ায় আরাম দায়ক বাস সার্ভিস ব্যবহার করার জন্য সকলের প্রতি আহবান করছে। বর্তমানে চুয়েট,নোয়াপাড়া পথের হাট, কাপ্তাই রাস্তার মাথায়, ও নগরীর জুবিলী রোডস্থ পুরাতন রেল ষ্টেশনে বাস কাউন্টার সার্ভিস চালু হয়েছে ।

এ রুটে ফিটনেজ বিহীন সিএনজি র ড্রাইভারদের দৌরাত্ম্য ইদানীং আশংকাজনক হারে বেড়েছে। ফলে এ মহাসড়কের মাঝে অতি সম্প্রতি সিএনজি দূর্ঘটনা ও প্রাণহানিও বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে দেখার যেন কেউ নেই। নিত্য হরহামেশা সিএনজি যাত্রীদের দূর্ঘটনায় নিরাপদ নেই। কাপ্তাই রুটে সিএনজি সার্ভিস বন্ধ করার জন্য যাত্রীদের এখন গণ দাবী উঠেছে।

সরকারের উধর্তন কর্তৃপক্ষের নিকট ভুক্তভোগী জনসাধারণ অবিলম্বে লোকেল বাস সার্ভিস চালুর দাবী জানিয়েছেন।

সমীরণ বড়ুয়া: চট্টগ্রাম-কাপ্তাই রুটে সিএনজির ড্রাইভার কর্তৃক অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করার অভিযোগ উঠেছে। এ সড়কে চলাচলকারী সিএনজি যাত্রীরা সিএনজি ড্রাইভারের হাতে দীর্ঘ ১৪ বৎসর ধরে জিন্মি হয়ে রয়েছে।সরকার যায় সরকার আসে কিন্তু পরিবহন চাঁদাবাজরা খোলস পাল্টে চাঁদাবাজিতে বহাল রয়েছে। সংশ্লিষ্ট পুলিশ প্রশাসন এ যেন দেখে ও না দেখার ভান করছে। কারণ চাঁদাবাজ সিন্ডিকেটের সাথে তাদের রয়েছে গোপন আতাঁত। মাঝে মাঝে সিএমপি’র ট্রাফিক পুলিশ লোক দেখানো অভিযান পরিচালনা করে কিন্তু যে হোল সে বৃদ্ধি।

সুত্রে জানা গেছে, পরিবহন শ্রমিক নেতা হারুন এ চাঁদাবাজির নেতৃত্ব দিচ্ছে। তাকে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন। তার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত প্রশাসন কোন ব্যবস্থা গ্রহন করেনি।

এ জিন্মি দশা থেকে জনগন মুক্তি চায়। ভুক্তভোগীরা যেন সিএনজি গাড়ির ড্রাইভারের হাতের পুতুল হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ফলে যাত্রীদের বেশি ভাড়া গুণতে হচ্ছে। এ ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ করলে তাদের ভাড়াটিয়া গুন্ডা,মাস্তান ও চাঁদাবাজদের হাতে প্রতিনিয়ত নাজেহাল হতে হয়। এই মহাসড়ক থেকে অবিলম্বে সিএনজি সার্ভিস বর্জন ও বন্ধ করার জন্য সাধারণ যাত্রীরা এ প্রতিবেদকের মাধ্যমে সকলের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন ।

কাপ্তাই মহাসড়ক এর পরিবর্তে সিএনজি সার্ভিস গ্রামীণ জনপদের আভ্যান্তরীণ ইউনিয়নের আন্ত: সড়কে চলাচলের ব্যবস্থার জন্য বিভিন্ন মহলের কাছ থেকে গণ দাবী উঠেছে।

এই মহাসড়কে কর্ণফুলি এক্স প্রেস সার্ভিস চালু হয়েছে। এই রুটের যাত্রী সাধারণ কম ভাড়ায় আরাম দায়ক বাস সার্ভিস ব্যবহার করার জন্য সকলের প্রতি আহবান করছে। বর্তমানে চুয়েট,নোয়াপাড়া পথের হাট, কাপ্তাই রাস্তার মাথায়, ও নগরীর জুবিলী রোডস্থ পুরাতন রেল ষ্টেশনে বাস কাউন্টার সার্ভিস চালু হয়েছে ।

এ রুটে ফিটনেজ বিহীন সিএনজি র ড্রাইভারদের দৌরাত্ম্য ইদানীং আশংকাজনক হারে বেড়েছে। ফলে এ মহাসড়কের মাঝে অতি সম্প্রতি সিএনজি দূর্ঘটনা ও প্রাণহানিও বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে দেখার যেন কেউ নেই। নিত্য হরহামেশা সিএনজি যাত্রীদের দূর্ঘটনায় নিরাপদ নেই। কাপ্তাই রুটে সিএনজি সার্ভিস বন্ধ করার জন্য যাত্রীদের এখন গণ দাবী উঠেছে।

সরকারের উধর্তন কর্তৃপক্ষের নিকট ভুক্তভোগী জনসাধারণ অবিলম্বে লোকেল বাস সার্ভিস চালুর দাবী জানিয়েছেন।