বান্দরবান প্রতিনিধি: বান্দরবানের রোয়াংছড়িতে খেয়াং সম্প্রদায়ের ১৬ বছর বয়সি এক মানসিক প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণ করেছে সড়ক নির্মাণ কাজের শ্রমিক। এ ঘটনায় স্থানীয় জনতা ওই শ্রমিককে ধরে মাথার চুল কেটে, মুখে খালি মেখে, গলায় জুতার মালা পরিয়ে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছেন। মঙ্গলবার ধর্ষক মো. জামাল হোসেনকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

অভিযুক্ত মো. জামাল হোসেন (৩২) বরিশাল জেলার নজরুল ইসলামের ছেলে এবং রোয়াংছড়ি-রুমা সড়ক নির্মাণ কাজে নিয়জিত শ্রমিক।

স্থানীয়রা জানান, মানসিক ভারসাম্যহীন কিশোরী সবসময় পাড়ার আশপাশে ঘোরাঘুরি করে থাকেন। সোমবার সন্ধ্যায় সড়ক সংস্কার কাজে নিয়োজিত শ্রমিক মো. জামাল হোসেন খামতাংপাড়ার পাশে কবরস্থান এলাকায় একা পেয়ে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে জঙ্গলে টেনে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করেন। ওই কিশোরীর চিৎকার শুনে পাড়ার লোকজন গিয়ে ওই ভুক্তভোগী কিশোরীকে উদ্ধার করেন।

এ ঘটনাটি পাড়ায় জানাজানি হলে অভিযুক্ত জামাল হোসেনকে রাতভর খোঁজাখুঁজি করেও পাওয়া যায়নি। তবে পরের দিন মঙ্গলবার সকালে রাস্তার কাজে নিয়জিত অন্য শ্রমিকরা তাকে আটক করে পাড়াবাসীর কাছে তুলে দেন। পাড়াবাসী অভিযুক্ত জামাল হোসেনকে একটি স্কুলে আটকে রেখে রোয়াংছড়ি থানার পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে অভিযুক্তকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।

রোয়াংছড়ি থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত মো. জামাল হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে ধর্ষণের বিষয়টি স্বীকার করেন জামাল হোসেন।

ভুক্তভোগীর ভাই রেভেন খেয়াং বলেন, রাস্তার কাজে নিয়োজিত জামাল হোসেন ভুক্তভোগী কিশোরী তার বোনকে রাস্তা থেকে টেনেহিঁচড়ে জঙ্গলে নিয়ে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। পরে তাকে পাড়াবাসী ও রাস্তার কাজে নিয়োজিত অন্য শ্রমিকরা মিলে জামালকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছেন।

রোয়াংছড়ি সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেহ্লাঅং মার্মা বলেন, ভুক্তভোগী মেয়েটি মানসিক ভারসাম্যহীন। ধর্ষণের ঘটনাটি শোনামাত্র পুলিশসহ ঘটনাস্থলে গিয়ে জামাল হোসেনকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তবে পাড়াবাসীরা প্রাথমিক শাস্তিমূলক ধর্ষকের মাথার চুল কেটে, মুখে কালি মেখে ও গলায় জুতার মালা পরিয়ে ঘটনাস্থলসহ আশপাশের এলাকাগুলোতে ঘুরানো হয়। যাতে অন্যরা ধর্ষণে ভয় পায়।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বান্দরবান জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) আবদুল করিম জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ধর্ষককে গ্রেফতার করেছে। ভুক্তভোগী এবং পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছে। তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ভুক্তভোগীর পরিবারের কেউ মামলা করলে মামলা নেওয়া হবে।

বান্দরবান প্রতিনিধি: বান্দরবানের রোয়াংছড়িতে খেয়াং সম্প্রদায়ের ১৬ বছর বয়সি এক মানসিক প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণ করেছে সড়ক নির্মাণ কাজের শ্রমিক। এ ঘটনায় স্থানীয় জনতা ওই শ্রমিককে ধরে মাথার চুল কেটে, মুখে খালি মেখে, গলায় জুতার মালা পরিয়ে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছেন। মঙ্গলবার ধর্ষক মো. জামাল হোসেনকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

অভিযুক্ত মো. জামাল হোসেন (৩২) বরিশাল জেলার নজরুল ইসলামের ছেলে এবং রোয়াংছড়ি-রুমা সড়ক নির্মাণ কাজে নিয়জিত শ্রমিক।

স্থানীয়রা জানান, মানসিক ভারসাম্যহীন কিশোরী সবসময় পাড়ার আশপাশে ঘোরাঘুরি করে থাকেন। সোমবার সন্ধ্যায় সড়ক সংস্কার কাজে নিয়োজিত শ্রমিক মো. জামাল হোসেন খামতাংপাড়ার পাশে কবরস্থান এলাকায় একা পেয়ে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে জঙ্গলে টেনে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করেন। ওই কিশোরীর চিৎকার শুনে পাড়ার লোকজন গিয়ে ওই ভুক্তভোগী কিশোরীকে উদ্ধার করেন।

এ ঘটনাটি পাড়ায় জানাজানি হলে অভিযুক্ত জামাল হোসেনকে রাতভর খোঁজাখুঁজি করেও পাওয়া যায়নি। তবে পরের দিন মঙ্গলবার সকালে রাস্তার কাজে নিয়জিত অন্য শ্রমিকরা তাকে আটক করে পাড়াবাসীর কাছে তুলে দেন। পাড়াবাসী অভিযুক্ত জামাল হোসেনকে একটি স্কুলে আটকে রেখে রোয়াংছড়ি থানার পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে অভিযুক্তকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।

রোয়াংছড়ি থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত মো. জামাল হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে ধর্ষণের বিষয়টি স্বীকার করেন জামাল হোসেন।

ভুক্তভোগীর ভাই রেভেন খেয়াং বলেন, রাস্তার কাজে নিয়োজিত জামাল হোসেন ভুক্তভোগী কিশোরী তার বোনকে রাস্তা থেকে টেনেহিঁচড়ে জঙ্গলে নিয়ে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। পরে তাকে পাড়াবাসী ও রাস্তার কাজে নিয়োজিত অন্য শ্রমিকরা মিলে জামালকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছেন।

রোয়াংছড়ি সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেহ্লাঅং মার্মা বলেন, ভুক্তভোগী মেয়েটি মানসিক ভারসাম্যহীন। ধর্ষণের ঘটনাটি শোনামাত্র পুলিশসহ ঘটনাস্থলে গিয়ে জামাল হোসেনকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তবে পাড়াবাসীরা প্রাথমিক শাস্তিমূলক ধর্ষকের মাথার চুল কেটে, মুখে কালি মেখে ও গলায় জুতার মালা পরিয়ে ঘটনাস্থলসহ আশপাশের এলাকাগুলোতে ঘুরানো হয়। যাতে অন্যরা ধর্ষণে ভয় পায়।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বান্দরবান জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) আবদুল করিম জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ধর্ষককে গ্রেফতার করেছে। ভুক্তভোগী এবং পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছে। তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ভুক্তভোগীর পরিবারের কেউ মামলা করলে মামলা নেওয়া হবে।