নগর প্রতিবেদক: আকাশে চাঁদ উঠলে মানুষকে বলতে হয় না চাঁদ উঠেছে, তারা এমনিতেই দেখে। ঠিক তেমনি চট্টগ্রামের মানুষ জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের কাজ দেখে বলে চলমান প্রকল্পের উন্নতি হয়েছে। তাই প্রকল্পের দৃশ্যমান উন্নতির জন্য আমাদের কাজ করতে হবে।

আজ শনিবার(০৮ মার্চ) নগরীর সার্কিট হাউস সম্মেলন কক্ষে বিভাগীয় প্রশাসন ও জেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, আমাদের প্রধান উপদেষ্টার ব্যাকগ্রাউন্ড হচ্ছে এনজিও প্রতিষ্ঠানের। উনি গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মানবসেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। তাই উনার একটি আশা হচ্ছে এসব প্রকল্পে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে ভলান্টিয়ারির মাধ্যমে কাজকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য। বিভিন্ন দলমত নির্বিশেষে অনেক মানুষ এ কাজে এগিয়ে আসতে চায়। তাই সকলে মিলে যদি আমরা এ কাজে এগিয়ে আসি তাহলে আরো দ্রুত এবং স্বল্পব্যয়ে এ প্রকল্পের কাজ শেষ করা সম্ভব হবে।

বিভাগীয় কমিশনার ড. মোঃ জিয়াউদ্দীন’র সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মুহাম্মদ আনোয়ার পাশা, জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম, সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সহ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সকল সরকারি দপ্তরের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

নগর প্রতিবেদক: আকাশে চাঁদ উঠলে মানুষকে বলতে হয় না চাঁদ উঠেছে, তারা এমনিতেই দেখে। ঠিক তেমনি চট্টগ্রামের মানুষ জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের কাজ দেখে বলে চলমান প্রকল্পের উন্নতি হয়েছে। তাই প্রকল্পের দৃশ্যমান উন্নতির জন্য আমাদের কাজ করতে হবে।

আজ শনিবার(০৮ মার্চ) নগরীর সার্কিট হাউস সম্মেলন কক্ষে বিভাগীয় প্রশাসন ও জেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, আমাদের প্রধান উপদেষ্টার ব্যাকগ্রাউন্ড হচ্ছে এনজিও প্রতিষ্ঠানের। উনি গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মানবসেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। তাই উনার একটি আশা হচ্ছে এসব প্রকল্পে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে ভলান্টিয়ারির মাধ্যমে কাজকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য। বিভিন্ন দলমত নির্বিশেষে অনেক মানুষ এ কাজে এগিয়ে আসতে চায়। তাই সকলে মিলে যদি আমরা এ কাজে এগিয়ে আসি তাহলে আরো দ্রুত এবং স্বল্পব্যয়ে এ প্রকল্পের কাজ শেষ করা সম্ভব হবে।

বিভাগীয় কমিশনার ড. মোঃ জিয়াউদ্দীন’র সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মুহাম্মদ আনোয়ার পাশা, জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম, সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সহ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সকল সরকারি দপ্তরের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।