হাটহাজারী প্রতিনিধি: চবিতে ৯ ছাত্রীর বহিষ্কার বাতিল চেয়ে ক্যাম্পাসে মানববন্ধন করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ রবিবার(১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের সামনে এ মানববন্ধন করা হয়। একইসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফের পদত্যাগ দাবি করেছেন তারা।

নয় ছাত্রীর বহিষ্কার বাতিল ও প্রক্টরের ‘কুরুচিপূর্ণ’ মন্তব্যের প্রতিবাদে আয়োজিত এ মানববন্ধনে সংহতি জানিয়ে যোগ দেন ক্যাম্পাসে বিভিন্ন ক্রিয়াশীল দলের নেতাকর্মীরাও।

কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা ‘অন্যায় বহিষ্কার, মানি না, মানবো না’; ‘আমার বোন মধু না, এই প্রক্টর মানি না’; ‘জুলাইয়ের হাওয়া এখনও বইছে’ ইত্যাদি লেখা সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে তারা অবস্থান করেন। শিক্ষার্থীরা এ ছাড়া কর্মসূচিতে ‘ন্যায়বিচার অধিকার, দিতে হবে, দিতে হবে’; ‘প্রহসনের বহিষ্কার, মানি না, মানবো না’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।

মানববন্ধনে স্টুডেন্টস অ্যালায়েন্স ফর ডেমোক্রেসির মুখপাত্র জগলুল আহমেদ বলেন, ‘প্রক্টরের বিতর্কিত ফেসবুক পোস্টের কারণে আজ পুরো বিশ্ববিদ্যালয় লজ্জিত। আপনার (প্রক্টর) কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইজ্জত গেছে। আপনি ক্ষমা চান, না হয় পদত্যাগ করেন। ছাত্ররাই কিন্তু আপনাদের সহকর্মীদের পতন ঘটিয়েছে, নিজের পতন ডেকে আনবেন না। ছাত্রীদের বহিষ্কার আদেশ অবিলম্বে বাতিল করেন।’

পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সভাপতি রোনাল চাকমা বলেন, ‘অবিলম্বে এ বহিষ্কার আদেশ বাতিল করতে হবে।’

সহকারী প্রক্টরকে শারীরিক লাঞ্ছনা, ধর্ম অবমাননার ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব রেসিডেন্স, হেলথ অ্যান্ড ডিসিপ্লিন কমিটির এক সভায় ১২ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করা হয়। এর আগে ৫ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা হল’ এর ছাত্রীদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বাগবিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। ওই হলের সামনে রাখা নৌকা আকৃতির বসার স্থান ভাঙচুর করতে যাওয়া কিছু শিক্ষার্থীর সঙ্গে বাক বিতণ্ডাও হয় আবাসিক ছাত্রীদের। পাশাপাশি এ সময় ঘটনার ভিডিও ধারণ করতে যাওয়া সাংবাদিকদেরও লাঞ্ছনার অভিযোগ ওঠে।

ছাত্রীদের অভিযোগ, তারা নৌকা ভাঙার বিপক্ষে নন; বরং প্রশাসন যেন এটি ভাঙে, সে দাবি করেছিলেন। এজন্য তারা আগেই প্রশাসনকে চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানিয়েছিলেন। তবে প্রশাসন সেটি ভাঙেনি। উল্টো মধ্যরাতে একদল শিক্ষার্থী সেটি ভাঙতে গিয়ে ছাত্রীদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করেছেন। এ কারণেই তারা প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন।

হাটহাজারী প্রতিনিধি: চবিতে ৯ ছাত্রীর বহিষ্কার বাতিল চেয়ে ক্যাম্পাসে মানববন্ধন করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ রবিবার(১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের সামনে এ মানববন্ধন করা হয়। একইসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফের পদত্যাগ দাবি করেছেন তারা।

নয় ছাত্রীর বহিষ্কার বাতিল ও প্রক্টরের ‘কুরুচিপূর্ণ’ মন্তব্যের প্রতিবাদে আয়োজিত এ মানববন্ধনে সংহতি জানিয়ে যোগ দেন ক্যাম্পাসে বিভিন্ন ক্রিয়াশীল দলের নেতাকর্মীরাও।

কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা ‘অন্যায় বহিষ্কার, মানি না, মানবো না’; ‘আমার বোন মধু না, এই প্রক্টর মানি না’; ‘জুলাইয়ের হাওয়া এখনও বইছে’ ইত্যাদি লেখা সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে তারা অবস্থান করেন। শিক্ষার্থীরা এ ছাড়া কর্মসূচিতে ‘ন্যায়বিচার অধিকার, দিতে হবে, দিতে হবে’; ‘প্রহসনের বহিষ্কার, মানি না, মানবো না’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।

মানববন্ধনে স্টুডেন্টস অ্যালায়েন্স ফর ডেমোক্রেসির মুখপাত্র জগলুল আহমেদ বলেন, ‘প্রক্টরের বিতর্কিত ফেসবুক পোস্টের কারণে আজ পুরো বিশ্ববিদ্যালয় লজ্জিত। আপনার (প্রক্টর) কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইজ্জত গেছে। আপনি ক্ষমা চান, না হয় পদত্যাগ করেন। ছাত্ররাই কিন্তু আপনাদের সহকর্মীদের পতন ঘটিয়েছে, নিজের পতন ডেকে আনবেন না। ছাত্রীদের বহিষ্কার আদেশ অবিলম্বে বাতিল করেন।’

পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সভাপতি রোনাল চাকমা বলেন, ‘অবিলম্বে এ বহিষ্কার আদেশ বাতিল করতে হবে।’

সহকারী প্রক্টরকে শারীরিক লাঞ্ছনা, ধর্ম অবমাননার ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব রেসিডেন্স, হেলথ অ্যান্ড ডিসিপ্লিন কমিটির এক সভায় ১২ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করা হয়। এর আগে ৫ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা হল’ এর ছাত্রীদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বাগবিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। ওই হলের সামনে রাখা নৌকা আকৃতির বসার স্থান ভাঙচুর করতে যাওয়া কিছু শিক্ষার্থীর সঙ্গে বাক বিতণ্ডাও হয় আবাসিক ছাত্রীদের। পাশাপাশি এ সময় ঘটনার ভিডিও ধারণ করতে যাওয়া সাংবাদিকদেরও লাঞ্ছনার অভিযোগ ওঠে।

ছাত্রীদের অভিযোগ, তারা নৌকা ভাঙার বিপক্ষে নন; বরং প্রশাসন যেন এটি ভাঙে, সে দাবি করেছিলেন। এজন্য তারা আগেই প্রশাসনকে চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানিয়েছিলেন। তবে প্রশাসন সেটি ভাঙেনি। উল্টো মধ্যরাতে একদল শিক্ষার্থী সেটি ভাঙতে গিয়ে ছাত্রীদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করেছেন। এ কারণেই তারা প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন।