ঢাকা ব্যুরো: দেশের বর্তমান পরিস্থিতি বুঝতে একজন উপদেষ্টাকে ছদ্মবেশে রাস্তায় বের হওয়ার কথা বলেছেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু। আজ শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বেরিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি আপনাদের একজন উপদেষ্টা ছদ্মবেশে রাস্তায় বের হন। ছিনতাইকারীর কবলে পড়লে পুলিশের পক্ষ থেকে কী সহযোগিতা পাওয়া যায় সেটা আপনারা দেখেন।’

মুজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘আমরা বলেছি, জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টির জন্য আপনাদের (সরকার) উচিত ছিল ভূমিকা নেওয়া। কিন্তু আপনারা সেটা নেননি। গত ১৫-১৬ বছরে আমরা কী সংগ্রাম-আন্দোলন করেছি সেটা যদি আপনারা নাও মানেন কিন্তু জুলাই-আগস্ট মাসে বিএনপির নজরুল ইসলাম খান অ্যারেস্ট হয়েছিলেন, জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের অ্যারেস্ট হয়েছিলেন, গণসংহতির জুনায়েদ সাকি আহত হয়েছিলেন, আমরা গুলি খেয়েছি, জেলে গেছি। কিন্তু কই আপনাদের কোনও আলোচনা এই যে যারা জেলে গিয়েছে, আহত হয়েছে তাদের কোনও কিছু ঠাঁই পায় না। তাহলে আপনারা কীভাবে জাতীয় কর্ম তৈরি করছেন? রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা কীভাবে চাচ্ছেন?’

তিনি বলেন, ‘সর্বশেষে আমি বলেছি, আপনারা আমাদের কথাগুলো শুনেন। কিন্তু কতটুকু আমলে নেন সেটা আমরা বুঝতে পারি না। সুতরাং আশা করি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের কথাগুলো গুরুত্ব দেবে।’

নির্বাচন প্রসঙ্গে মঞ্জু বলেন, ‘আমরা আরেকটা বিষয় বলেছি, এই সরকারের সঠিক কর্তৃত্ব এখনও প্রতিষ্ঠা হয়নি। ফলে এমন বন্ধুর অবস্থায় নিয়ে কীভাবে নির্বাচন করবেন? আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি, জাতীয় নির্বাচন আগে করেন। কিন্তু আপনার প্রশাসনিক কর্তৃত্বটা লাগবেই।’

ঢাকা ব্যুরো: দেশের বর্তমান পরিস্থিতি বুঝতে একজন উপদেষ্টাকে ছদ্মবেশে রাস্তায় বের হওয়ার কথা বলেছেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু। আজ শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বেরিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি আপনাদের একজন উপদেষ্টা ছদ্মবেশে রাস্তায় বের হন। ছিনতাইকারীর কবলে পড়লে পুলিশের পক্ষ থেকে কী সহযোগিতা পাওয়া যায় সেটা আপনারা দেখেন।’

মুজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘আমরা বলেছি, জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টির জন্য আপনাদের (সরকার) উচিত ছিল ভূমিকা নেওয়া। কিন্তু আপনারা সেটা নেননি। গত ১৫-১৬ বছরে আমরা কী সংগ্রাম-আন্দোলন করেছি সেটা যদি আপনারা নাও মানেন কিন্তু জুলাই-আগস্ট মাসে বিএনপির নজরুল ইসলাম খান অ্যারেস্ট হয়েছিলেন, জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের অ্যারেস্ট হয়েছিলেন, গণসংহতির জুনায়েদ সাকি আহত হয়েছিলেন, আমরা গুলি খেয়েছি, জেলে গেছি। কিন্তু কই আপনাদের কোনও আলোচনা এই যে যারা জেলে গিয়েছে, আহত হয়েছে তাদের কোনও কিছু ঠাঁই পায় না। তাহলে আপনারা কীভাবে জাতীয় কর্ম তৈরি করছেন? রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা কীভাবে চাচ্ছেন?’

তিনি বলেন, ‘সর্বশেষে আমি বলেছি, আপনারা আমাদের কথাগুলো শুনেন। কিন্তু কতটুকু আমলে নেন সেটা আমরা বুঝতে পারি না। সুতরাং আশা করি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের কথাগুলো গুরুত্ব দেবে।’

নির্বাচন প্রসঙ্গে মঞ্জু বলেন, ‘আমরা আরেকটা বিষয় বলেছি, এই সরকারের সঠিক কর্তৃত্ব এখনও প্রতিষ্ঠা হয়নি। ফলে এমন বন্ধুর অবস্থায় নিয়ে কীভাবে নির্বাচন করবেন? আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি, জাতীয় নির্বাচন আগে করেন। কিন্তু আপনার প্রশাসনিক কর্তৃত্বটা লাগবেই।’